Mango Lassi: বিশ্বের সেরা দুগ্ধজাতীয় পানীয় ভারতের, কোন ড্রিঙ্কস মন জিতল বিশ্বের

ভারতীয় পানীয় বিশ্বে সেরা স্থান পাওয়ার ঘটনা ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তা নিয়ে ভারতীয়রা রীতিমতো উচ্ছ্বসিত। সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে আবার ম্যাঙ্গো লস্যি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। কীভাবে ম্যাঙ্গো লস্যি বানানো হয়। কীভাবে বানালে তার স্বাদ হয় সবথেকে সুন্দর সে নিয়ে নিজেদের জ্ঞান বিতরণে খামতি রাখেননি নেটিজেনরা।

Mango Lassi: বিশ্বের সেরা দুগ্ধজাতীয় পানীয় ভারতের, কোন ড্রিঙ্কস মন জিতল বিশ্বের
ম্যাঙ্গো লস্যিImage Credit source: Twitter
Follow Us:
| Updated on: Jan 12, 2024 | 2:16 PM

নয়াদিল্লি: ভারতের বিভিন্ন প্রান্তেই কদর রয়েছে লস্যির। গরমের দিনে এক গ্লাস লস্যির তুলনা কোনও পানীয়ের সঙ্গে সম্ভব নয়। সেই লস্যিতে যদি থাকে আমের স্বাদ তাহলে তা বাড়তি পাওনা। ম্যাঙ্গো লস্যির প্রতি ভালবাসা নেই এমন মানুষ কমই আছেন। অনেক দোকানে আবার ম্যাঙ্গো লস্যির সঙ্গে যোগ হয় কেশরের স্বাদ। সেই স্বাদ যে অতুলনীয় তা বুঝেছে বিশ্বের অন্য দেশের মানুষই। তাই তো ম্যাঙ্গো লস্যি পেল বিশ্বের সেরা দুগ্ধজাতীয় পানীয়ের তকমা। টেস্টঅ্যাটলাস নামের সংস্থা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে প্রাপ্ত সেরা পানীয়ের তালিকা করেছে। তার মধ্যে দুগ্ধজাতীয় পানীয়ের তালিকার শীর্ষে রয়েছে ম্যাঙ্গো লস্যির স্থান।

View this post on Instagram

A post shared by TasteAtlas (@tasteatlas)

ভারতীয় পানীয় বিশ্বে সেরা স্থান পাওয়ার ঘটনা ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তা নিয়ে ভারতীয়রা রীতিমতো উচ্ছ্বসিত। সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে আবার ম্যাঙ্গো লস্যি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। কীভাবে ম্যাঙ্গো লস্যি বানানো হয়। কীভাবে বানালে তার স্বাদ হয় সবথেকে সুন্দর সে নিয়ে নিজেদের জ্ঞান বিতরণে খামতি রাখেননি নেটিজেনরা। কোন ধরনের আম থেকে ম্যাঙ্গো লস্যি সবথেকে ভাল হয়, সে নিয়েও নিজেদের মতামত জানিয়েছেন তাঁরা।

লস্যি কী?

ভারতে লস্যির চল দীর্ঘদিন ধরে। বহু যুগ আগে থেকে। যখন ফ্রিজের চল হয়নি, তখন গরমের দিনে এই লস্যি খেয়েই শরীর ঠান্ডা করতেন উত্তর ভারতের মানুষরা। দুধ থেকে তৈরি হয় দই। সেই দইয়ের সঙ্গে চিনি, নুন, দুধ মিশিয়ে তৈরি করা পানীয়কে রাখা হত মাটির পাত্রে। এই হল লস্যি। যত দিন গিয়েছে লস্যিকে সুস্বাদু বানানোর জন্য বিভিন্ন উপাদান যোগ হয়েছে। এই লস্যির সঙ্গে আমের মিশ্রণ যখন হয়, তখন তাকে বলে ম্যাঙ্গে লস্যি।