Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

PM Modi: একদিনে বিলি ৬৫ লক্ষ পাট্টা! SVAMITVA প্রকল্পের আওতায় নজির গড়ল মোদী সরকার

PM Modi: প্রধানমন্ত্রীর দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, স্বমিতভা প্রকল্পের আওতায় দেশের দশটি রাজ্য ও দু'টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ৫০ হাজার গ্রামে জমির পাট্টা বিলি করা হয়েছে কেন্দ্রের তরফে। উপভোক্তা হয়েছেন ৬৫ লক্ষ।

PM Modi: একদিনে বিলি ৬৫ লক্ষ পাট্টা! SVAMITVA প্রকল্পের আওতায় নজির গড়ল মোদী সরকার
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীImage Credit source: PTI
Follow Us:
| Updated on: Jan 18, 2025 | 4:04 PM

নয়াদিল্লি: এদিন ৬৫ লক্ষ জমির পাট্টা বা সম্পত্তি কার্ড বিলি করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। দেশের দশটি রাজ্য ও দু’টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিলি করা হল এই সম্পত্তি কার্ড। কেন্দ্রের স্বমিতভা প্রকল্পের আওতায় চলল বন্টন কাজ। আয়োজিত সেই অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যোগদান করেছিলেন মোদী।

প্রধানমন্ত্রীর দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, স্বমিতভা প্রকল্পের আওতায় দেশের দশটি রাজ্য ও দু’টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ৫০ হাজার গ্রামে জমির পাট্টা বিলি করা হয়েছে কেন্দ্রের তরফে। উপভোক্তা হয়েছেন ৬৫ লক্ষ।

কী এই সম্পত্তি কার্ড?

ভোটার কার্ড, রেশন কার্ড, আধার কার্ড তো রোজই শোনা যায়। কিন্তু এই সম্পত্তি কার্ডের বিষয়টা কী? জানা যায়, গ্রামীণ নাগরিককে এই কার্ড দেওয়া হবে। মূলত, গ্রামের বসতজমি ও বাড়ির পরিচয়পত্র এই কার্ডটি। অনেকটাই জমির পাট্টার মতোই কাজ এই কার্ডের। কেন্দ্রের স্বমিতভা প্রকল্পের আওতাতেই এই কার্ড বিলি করছে কেন্দ্র। ইতিমধ্য়ে যার উপভোক্তা হয়েছেল লক্ষ লক্ষ গ্রামীণ নাগরিক।

সেই সম্পত্তি কার্ড বিলির অনুষ্ঠান থেকে প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, ‘আজকের দিনটা গ্রামীণ নাগরিকদের জন্য যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন রাজ্যে এই সম্পত্তি কার্ডের বিভিন্ন নাম, তবে কাজ একটাই। গত এক বছরে ১ কোটি সম্পত্তি কার্ড বিলি করা হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে।’

কবে থেকে শুরু হয়েছে এই প্রকল্প?

২০২০ সালে জাতীয় পঞ্চায়েত দিবসের দিন গ্রামীণ নাগরিকদের জন্য এই প্রকল্পে সূচনা করে কেন্দ্র। প্রথম দফায় মহারাষ্ট্রের পুনে জেলায় সোনারি গ্রামে পাইলট প্রকল্প হিসাবে শুরু হয়েছিল এটি। পরবর্তীতে গোটা দেশের জন্য এই প্রকল্পের সূচনা করে কেন্দ্র সরকার।

বসতসম্পত্তি জমা রেখে ঋণ নেওয়া কিংবা ভিটে জমি বিক্রি করার ক্ষেত্রে পথ অনেকটাই প্রশস্ত করবে এই কেন্দ্রীয় প্রকল্প। মূলত, ড্রোনের মাধ্যমে গ্রামীণ নাগরিকের ভিটেজমির সম্পূর্ণ মানচিত্র তৈরি করা হয় এই প্রকল্পের আওতায়। এবং সেই মানচিত্রের ভিত্তিতেই প্রদান করা হয় একটি সম্পত্তি কার্ড। জমি-বাড়ি বিক্রির বা সেটিকে বন্ধক রেখে ঋণ ক্ষেত্রে এই মাপযোগ খুব গুরুত্বপূর্ণ। যা অনেকটাই সহজ হয়ে যায় এই কার্ডের হাত ধরে।