চলতি সপ্তাহেই আসতে পারেন বিবেক দুবে, কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে আরও কড়া কমিশন

আগামী ৬ মার্চ বিবেক দুবে (Vivek Dubey) শহরে এসে পৌঁছতে পারেন। দফায় দফায় বৈঠক হতে পারে প্রশাসনের কর্তাদের সঙ্গে। একাধিক জেলার পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে জেলা সফরের যেতে পারেন তাঁরা। এমনটাই খবর সূত্রের।

চলতি সপ্তাহেই আসতে পারেন বিবেক দুবে, কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে আরও কড়া কমিশন
ফাইল ছবি
Follow Us:
| Updated on: Mar 03, 2021 | 10:38 PM

কলকাতা: ভোটের (West Bengal Assembly Election 2021) যাবতীয় প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে চলতি সপ্তাহেই রাজ্যে আসতে পারেন কমিশনের (Election Commission Of India) পুলিশ পর্যবেক্ষক বিবেক দুবে (Vivek Dubey)। তাঁর পাশাপাশি বিশেষ পর্যবেক্ষক অজয় নায়েকও আসতে পারেন বলে জানা গিয়েছে। সূত্রের খবর, আগামী ৬ মার্চ এঁরা শহরে এসে পৌঁছতে পারেন। দফায় দফায় বৈঠক হতে পারে প্রশাসনের কর্তাদের সঙ্গে। একাধিক জেলার পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে জেলা সফরের যেতে পারেন তাঁরা। এমনটাই খবর সূত্রের।

পশ্চিমবঙ্গে উনিশের লোকসভা ভোটেও পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় ছিলেন বিবেক দুবে। তাঁর গতবারের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাতে এ বার বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষকের ভূমিকা দেওয়া হয়েছে এই দুঁদে আমলাকে। ইতিমধ্যেই তিনি রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থার খোঁজ নিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। এ বার রাজ্যে এসে সরেজমিনে সার্বিক পরিস্থিতি দেখতে চান তিনি।

অন্যদিকে, বুধবার নির্বাচন হতে চলা পাঁচ রাজ্যের পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে বৈঠক করে কমিশনের ফুল বেঞ্চ। সেখানে কমিশনের কর্তারা কড়া বার্তা দিয়ে জানান, কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের সময় এ বার জেলাশাসকদের সঙ্গে থাকতে হবে পর্যবেক্ষকদেরও।

আরও পড়ুন: অবিলম্বে সরাতে হবে সমস্ত সরকারি বিজ্ঞাপনের ছবি, নির্দেশ কমিশনের

এরই মধ্যে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরে আরও দুই অফিসার দেবাশীষ চট্টোপাধ্যায় এবং মৃণালকান্তি রানোকে নিয়োগ করা হয়। সুনন্দ ভট্টাচার্যকে আগেই সেখানে আনা হয়েছিল। দুই যুগ্মসচিব ও এক উপসচিব পর্যায়ে থাকা ডব্লিউবিসিএস অফিসারকে আনা হয়েছে ভোটের কাজে সিইও দফতরের কাজে গতি বাড়াতে। কয়েকদিন আগে সুনন্দ ভট্টাচার্যকে সংশোধনগার দফতর থেকে কলকাতা উত্তর নির্বাচনী দফতরের নির্বাচনী বিধি সংক্রান্ত দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। সেখান থেকে সুনন্দকে আবার সিইও দফতরে আনা হল। যদিও এই বদলগুলি অস্থায়ী। ভোটের পর রাজ্য সরকার ফের এদের রদবদল করতে পারবে।

আরও পড়ুন: ভোটের আগে ‘ঋণমুক্ত’ হতে মরিয়া বিধায়করা, হুড়োহুড়ি চলছে বিধানসভায়