Abhishek Banerjee: ইডিকে দেওয়া চিঠির তথ্য শুভেন্দু কীভাবে পাচ্ছেন? ED-CBI চাইছেন অভিষেক
Abhishek on ED: অভিষেকের সঙ্গে তদন্তকারী সংস্থার কী চিঠি চালাচালি হচ্ছে, সেই তথ্য কীভাবে বাইরে চলে আসছে? সেই নিয়েই প্রশ্ন অভিষেকের। দিল্লি থেকে কলকাতায় ফিরেই আজ এই নিয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে একহাত নিলেন অভিষেক। প্রশ্ন তুললেন, "ইডির কী গ্রহণযোগ্যতা? আমি ইডিকে যা লিখে পাঠাচ্ছি, সেটা শুভেন্দু অধিকারী টুইট করছেন।"
কলকাতা: ইডির ভূমিকা নিয়ে ও তাদের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে ফের প্রশ্ন তুলে দিলেন তৃণমূল সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর সঙ্গে তদন্তকারী সংস্থার কী চিঠি চালাচালি হচ্ছে, সেই তথ্য কীভাবে বাইরে চলে আসছে? সেই নিয়েই প্রশ্ন অভিষেকের। দিল্লি থেকে কলকাতায় ফিরেই আজ এই নিয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে একহাত নিলেন অভিষেক। প্রশ্ন তুললেন, “ইডির কী গ্রহণযোগ্যতা? আমি ইডিকে যা লিখে পাঠাচ্ছি, সেটা শুভেন্দু অধিকারী টুইট করছেন।” বিষয়টি নিয়ে আগামী দিনে শীর্ষ আদালতে যাওয়ার হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন তিনি।
কলকাতা বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে অভিষেক বললেন, “আমার ও তদন্তকারী সংস্থার মধ্যে কী চিঠি লেনদেন হয়েছে, সেটা শুভেন্দু অধিকারী টুইট করে জানাচ্ছেন। এটার একটা সিবিআই বা ইডি তদন্ত হোক না!” তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের বক্তব্য, রাজনৈতিকভাবে তাঁর সঙ্গে বা তৃণমূলের সঙ্গে এঁটে উঠতে না পেরেই, তদন্তকারী সংস্থাকে ব্যবহার করা হচ্ছে। চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে জানালেন, তাঁর পরিবারকে তদন্তকারী সংস্থা ডেকে পাঠালেও, তাঁকে রাজনৈতিকভাবে দমিয়ে রাখা যাবে না। বললেন, “আমার গলা কেটে দিলেও জয় বাংলা বেরোবে…।”
অভিষেকের এই মন্তব্য নিয়ে পাল্টা দিয়েছেন বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়ও। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার সঙ্গে অভিষেকের যে চিঠি লেনদেন হচ্ছে, তা বাইরে চলে আসা নিয়ে উল্টে তৃণমূলের দিকেই আঙুল তুলছেন লকেট। বলছেন, “এখানে ইডি-সিবিআইয়ের কোনও ব্যাপার নেই। উনি যেখানে লিখছেন, ওঁদের দলের থেকেই হয়ত এটা কোনও জায়গায় বেরিয়ে আসছে। উনি আগে নিজের দলের মধ্যে দেখুন। এটা নিয়ে ইডি-সিবিআইকে বলে কোনও লাভ নেই।”