RG Kar Case: গোল করা ছবি তো গোলোক ধাঁধা! আরজি করের ইন্টার্নেরই সন্ধান চাইল পুলিশ
RG Kar: ১৪ অগস্ট আরজি কর হাসপাতালে দুষ্কৃতী তাণ্ডব চলে। হাসপাতালে ঢুকে ভাঙচুর করা হয়। সেই ঘটনায় প্রায় ৭৬ জনের ছবি পোস্ট করে কলকাতা পুলিশ। সঙ্গে লেখে, 'সন্ধান চাই: ছবিতে যাদের চেহারা চিহ্নিত করা হয়েছে তাদের সন্ধান জানা থাকলে অনুরোধ, জানান আমাদের, সরাসরি বা আপনার সংশ্লিষ্ট থানার মাধ্যমে।'
আরও খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Tv9 বাংলা অ্যাপ (Android/ iOs)
১৪ অগস্ট আরজি কর হাসপাতালে দুষ্কৃতী তাণ্ডব চলে। হাসপাতালে ঢুকে ভাঙচুর করা হয়। সেই ঘটনায় প্রায় ৭৬ জনের ছবি পোস্ট করে কলকাতা পুলিশ। সঙ্গে লেখে, ‘সন্ধান চাই: ছবিতে যাদের চেহারা চিহ্নিত করা হয়েছে তাদের সন্ধান জানা থাকলে অনুরোধ, জানান আমাদের, সরাসরি বা আপনার সংশ্লিষ্ট থানার মাধ্যমে।’
এরপরই ছবির কমেন্ট বক্স ভেঙে পড়ে একটাই মন্তব্যে, ‘ইনি দুষ্কৃতী নন, আরজি করের ছাত্র।’ এরপরই প্রশ্ন ওঠে, তবে কি কলকাতা পুলিশ ছবির ভুলভুলাইয়ায় পড়েছে? কলকাতা পুলিশের পেজে নিজের ছবি দেখে অনুভব স্বীকার করে নেন, “এই ছবিটা আমার।” তাহলে কি তিনি দুষ্কৃতী? অনুভবের জবাব, “পুলিশ বোধহয় সেটাই মনে করছে। আসলে আমি অবাক হচ্ছি না। পুলিশ বারবার চেষ্টা করছে বিভিন্নভাবে আমাদের আন্দোলনের মোড় ঘোরানোর। তবে আমরা কিন্তু বিচার না পাওয়া অবধি কোনওভাবেই আন্দোলন বন্ধ করব না। বরং যত দেরি হবে, তত আমাদের আন্দোলনও জোরদার হবে।”
কিন্তু আলো-আঁধারি যে ছবি অনুভবের সামনে এসেছে, সেখানে কী করছিলেন তিনি? অনুভব জানান, সেদিন রাতে হাজার হাজার ছেলে মেয়ে যখন ভিতরে ঢোকেন, মনে হয়েছিল তাঁরাও আন্দোলনকারীই। অথচ পরে দেখা গেল, এখানকার যে আন্দোলন মঞ্চ ওরা সেটাই ভেঙে চলেছে। এমনকী হাসপাতালে ভাঙচুর করছে। তখন বুঝে গেলাম ওরা আসলে কারা। সম্পূর্ণ পূর্ব পরিকল্পিত বলেই দাবি ইন্টার্ন অনুভব মণ্ডলের। অনুভবের প্রশ্ন, “আন্দোলন করে আমরা কি বড় অপরাধ করে ফেললাম? আমাদের নামে লুকআউট নোটিস বের করছে, হুলিগ্যান বলা হচ্ছে।”