Bengali New Year: তীব্র দহনেই নতুন বছরের আবাহন, গরম উপেক্ষা করেই বাড়ছে ভিড়
Bengali New Year: নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে কোথাও চলছে পুজো, কোথাও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
তাপমাত্রা ৪০-এর আশপাশে ঘোরাফেরা করছে। বেলা বাড়লেই গনগনে রোদে প্রাণ ওষ্ঠাগত হওয়ার মতো অবস্থা। তাই বলে নতুন বছরের আবাহনে কোনও খামতি নেই। নববর্ষের সকালে বাড়ি থেকে বেরিয়ে পড়েছেন অনেকেই। কেউ মন্দিরে লাইন দিয়েছেন পুজো দেওয়ার জন্য, আবার কোথাও চলছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। রাজ্য জুড়ে নানা রীতিতে নতুন বছরকে অভ্যর্থনা জানানো হচ্ছে। করোনার আঁধার কাটিয়ে বর্ষবরণের উৎসবে এবার আর কোনও বাধা নেই।
- বর্ধমান: বাংলা নববর্ষে দেবী সর্বমঙ্গলার আশীর্বাদ লাভে ভক্তদের ঢল বর্ধমানে। রাজার শহর হিসেবে পরিচিত বর্ধমান। এই শহরের বাসিন্দারের আদি অধিষ্ঠাত্রী দেবী হলেন কষ্টিপাথরের অষ্টাদশভূজা দেবী সর্বমঙ্গলা। রাজা মহাতাব চাঁদ সর্বমঙ্গলার মন্দির নির্মাণ করেছিলেন। এরপর ১৭৪০ সালে মন্দিরে দেবী সর্বমঙ্গলার মূর্তিটি প্রতিষ্ঠা করেন বর্ধমানের মহারাজা কীর্তিচাঁদ। সেই মন্দিরেই লম্বা লাইন।
- সকাল থেকে দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে লম্বা লাইন। দেড়-দু ঘণ্টা কেউ কেউ অপেক্ষা করে রয়েছেন পুজো দেওয়ার জন্য।
- প্রভাতফেরীর আয়োজন করা হয় বিভিন্ন জায়গায়। শিলিগুড়িতে মধ্যরাত থেকেই শুরু হয়েছে অনুষ্ঠান। রাতভর রাস্তায় আঁকা হয়েছে আলপনা।