Birupaksha Biswas: বর্ধমান কাট টু কাকদ্বীপ! সন্দীপ পর্বের মাঝেই ‘সরলেন’ বিরূপাক্ষ

Birupaksha Biswas: এ প্রসঙ্গে চিকিৎসক সংগঠনের নেতা উৎপল বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "বিরূপাক্ষ বিশ্বাস এবং যে সকল নামগুলি রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছে এদের জেলে থাকার কথা। এখন বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের জুনিয়র ডাক্তাররা প্রতিরোধে সামিল হয়েছেন এই হুমকির বিরুদ্ধে।

Birupaksha Biswas: বর্ধমান কাট টু কাকদ্বীপ! সন্দীপ পর্বের মাঝেই 'সরলেন' বিরূপাক্ষ
বিরূপাক্ষ বিশ্বাসImage Credit source: Facebook
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Sep 04, 2024 | 1:07 PM

কলকাতা: মঙ্গলবার আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে সাসপেন্ড করেছিল স্বাস্থ্য দফতর। এবার তাঁর ঘনিষ্ঠ হিসাবে পরিচিত বিরূপাক্ষ বিশ্বাসের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিল স্বাস্থ্য ভবন। বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ থেকে তাঁকে ডায়মন্ড হারবার মেডিক্যাল কলেজের অন্তর্গত কাকদ্বীপ মহকুমা হাসপাতালে বদলি করা হয়েছে।

জুনিয়র চিকিৎসকদের একাংশের অভিযোগ ছিল, তিলোত্তমার ঘটনার প্রেক্ষিতে রাজ্যের বিভিন্ন মেডিক্য ‘থ্রেট কালচার’ সংস্কৃতি তৈরি হয়েছে। এরই মধ্যে একটি অডিয়ো ভাইরাল হয়। পরীক্ষায় ফেল করানোর হুমকি দিতে শোনা যায় তৃণমূল চিকিৎসক নেতা এই বিরূপাক্ষ বিশ্বাসকে। ভাইরাল সেই অডিয়ো ক্লিপ ঘোরে চিকিৎসকদের গ্রুপে গ্রুপে। যদিও, নিজের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন তিনি। তবে বিরূপাক্ষর বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে শুরু করেন আন্দোলনকারী চিকিৎসকদের একাংশ। তারপরই দেখা যায়, একই দিনে অর্থাৎ যেদিন সন্দীপ ঘোষকে সাসপেন্ড করা হয়েছে, সেই দিনই তাঁকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ থেকে স্থানান্তর করে কাকদ্বীপ মহকুমা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বর্ধমান মেডিক্যালে তিনি রেসিডেন্ট পদে কর্মরত ছিলেন।

আরও খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Tv9 বাংলা অ্যাপ (Android/ iOs)

এই খবরটিও পড়ুন

এ প্রসঙ্গে চিকিৎসক সংগঠনের নেতা উৎপল বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “বিরূপাক্ষ বিশ্বাস এবং যে সকল নামগুলি রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছে এদের জেলে থাকার কথা। এখন বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের জুনিয়র ডাক্তাররা প্রতিরোধে সামিল হয়েছেন এই হুমকির বিরুদ্ধে। এখন ভয়ে বর্ধমান থেকে কাকদ্বীপে স্থানান্তরিত করা হয়েছে ওকে বাঁচাতে। তবে আশার কথা বলতে পারি কাকদ্বীপে গেলেও ওইখানকার জুনিয়র ডাক্তাররা ওকে ঢুকতে দেবে না।”

এ প্রসঙ্গে বিরূপাক্ষ টিভি ৯ বাংলাকে বলেন, “যখন আমি কাউন্সিলিংয়ে যোগ দিই, সেই সময় দুটো তিনটে হাসপাতাল পেয়েছিলাম। তার সঙ্গে পানিহাটি বা নৈহাটি হাসপাতাল আর কাকদ্বীপ হাসপাতাল পেয়েছিলাম। কাকদ্বীপ নিয়েছি কারণ কলকাতা পার্শ্ববর্তী এলাকা। আরজি কর সূত্রে কোনও যোগাযোগ নেই। আমার বিরুদ্ধে যা ছড়ানো হচ্ছে তা মিথ্যে কথা। এটা আমার মেধা তালিকা। এমডি-তে আমি কত নম্বর পেয়েছিলাম তার ভিত্তিতে একটি কাউন্সিলিংয়ে যোগ দিতে হয়েছে। সেই অর্থে কপালে জুটেছে কাকদ্বীপ।”