BSF: কী হল আবার? মালদহ-মুর্শিদাবাদ সীমান্তে পৌঁছলেন BSF-এর বড়-বড় মাথারা
Malda-murshidabad Border: এ দিনের বৈঠকে জওয়ানদের সীমান্তে যে সব স্থানে বেড়া নেই সেই সকল জায়গায় বেড়া নির্মাণের কাজ সম্পন্ন করার নির্দেশ দেন। কারণ তাঁদের অনুমান এই ধরনের সংবেদনশীল এলাকা নিঃসন্দেহে সুরক্ষার জন্য গুরুতর হয়ে উঠতে পারে।

মালদহ: সীমান্তে টহলদারি চালিয়ে যাচ্ছেন বিএসএফ জওয়ানরা। কোনও রকম অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে সদা তৎপর তাঁরা। বাংলাদেশের পরিস্থিতির মধ্য়েই সব সময়ই সতর্ক জওয়ানরা। এবার এরই মধ্যে মালদহ ও মুর্শিদাবাদ সীমান্তে দু’দিনের সফরে গিয়েছেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক (এডিজি)। অনুপ্রবেশের বিরুদ্ধে তাঁরা যেভাবে রুখে দাঁড়িয়েছেন তার জন্য জওয়ানদের প্রশংসা করেছেন তিনি।
তবে শুধু এডিজি নয়। তাঁর সঙ্গে বৈঠকে ছিলেন বিএসএফ-এর আরও এক কর্তা রবি গান্ধী। এছাড়াও ছিলেন মহাপরিদর্শক শ্রী করণী সিং শেখাওয়াত,মালদা সেক্টর সদর দফতরের উপ-মহাপরিদর্শক শ্রী তরুণ কুমার গৌতম এবং সীমান্ত সদর দপ্তর দক্ষিণবঙ্গ,মালদা সেক্টর সদর দফতর এবং কেন্দ্রীয় গণপূর্ত বিভাগের (সিপিডব্লিউডি) অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। রবি গান্ধী ও করণী সিং হেলিকপ্টারে করে এনটিপিসি ফারাক্কা হেলিপ্যাডে পৌঁছন। সেখান থেকে তাঁরা বৈষ্ণবনগরে ৭১ ব্যাটালিয়নের সদর দফতরে যান। সেখানে এডিজি এবং অন্যান্য কর্মকর্তারা কর্মকর্তাদের সঙ্গে একটি বৈঠক করেন।
এ দিনের বৈঠকে জওয়ানদের সীমান্তে যে সব স্থানে বেড়া নেই সেই সকল জায়গায় বেড়া নির্মাণের কাজ সম্পন্ন করার নির্দেশ দেন। কারণ তাঁদের অনুমান এই ধরনের সংবেদনশীল এলাকা নিঃসন্দেহে সুরক্ষার জন্য গুরুতর হয়ে উঠতে পারে। এছাড়াও টহল বাড়ানোর নির্দেশ দেন। এর পাশাপাশি জওয়ানরা যাতে চোরাচালান নিয়ে আরও সতর্ক থাকেন, অনুপ্রবেশ নিয়ে আরও কড়া হন সেই ব্যাপারেও নির্দেশ দেন তিনি।





