AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Madhyamik Examination: গতবারের থেকে প্রায় ৪ লাখ কমল মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর সংখ্যা

Madhyamik Examination: গতবছর রাজ্যে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১০ লাখ ৯৮ হাজার ৭৭৫। সেই তুলনায় এই বছর অনেকটাই কমেছে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা।

Madhyamik Examination: গতবারের থেকে প্রায় ৪ লাখ কমল মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর সংখ্যা
মাধ্যমিক পরীক্ষা। প্রতীকী ছবি।
| Edited By: | Updated on: Feb 09, 2023 | 5:45 PM
Share

কলকাতা: সামনেই মাধ্যমিক পরীক্ষা (Madhyamik Examination)। পড়ুয়াদের শিক্ষাজীবনের প্রথম বড় পরীক্ষা। মাধ্যমিক পরীক্ষা যাতে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়, তা নিশ্চিত করতে কোনও খামতি রাখছে না মধ্য শিক্ষা পর্ষদ (WBBSE)। ২৩ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে পরীক্ষা। তার প্রস্তুতি ইতিমধ্যেই সেরে ফেলেছে পর্ষদ। প্রশ্নপত্র যাতে বাইরে না বেরিয়ে যায়, তার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এবারের মাধ্যমিকে মোট পরীক্ষার্থী রয়েছে ৬ লাখ ৯৮ হাজার ৯২৮। তাদের মধ্যে ছাত্র রয়েছে ২ লাখ ৯০ হাজার ১৭২ জন এবং ছাত্রীর সংখ্যা ৩ লাখ ৫৬ হাজার ২১। গতবছর রাজ্যে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১০ লাখ ৯৮ হাজার ৭৭৫। সেই তুলনায় এই বছর অনেকটাই কমেছে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা। যদিও এর কারণ হিসেবে কোভিড পরিস্থিতিকেই অনেকাংশে দায়ী করা হচ্ছে। কারণ, মাধ্যমিকের জন্য রেজিস্ট্রেশন হয়েছিল প্রায় ৯ লাখ এবং পরীক্ষা দিচ্ছে প্রায় ৭ লাখ পড়ুয়া।

মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য কোনও খামতি রাখছে পর্ষদ। রাজ্যের বিভিন্ন জেলা মিলিয়ে মোট ২ হাজার ৮৬৭টি পরীক্ষাকেন্দ্র থাকছে এবং নজরদারির দায়িত্বে থাকছেন ৪০ হাজার পরীক্ষক। প্রতিটি পরীক্ষাকেন্দ্রে পুলিশ মোতায়েন করা থাকবে। প্রতিটি পরীক্ষাকেন্দ্রের রিয়েলটাইম আপডেট পৌছে যাবে পর্ষদের কাছে। অ্যাডিশনাল ভ্যেনু সুপারভাইজ়ার অ্যাপে রিয়েল টাইম আপডেট করবেন। পরীক্ষার দিন সকাল ৮টা থেকে বিভিন্ন পরীক্ষাকেন্দ্রগুলি থেকে তথ্য সংগ্রহ করা শুরু করবে। মধ্য শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায় এদিন সাংবাদিক বৈঠক করে জানালেন, প্রায় সব জায়গাতেই প্রশ্ন পৌঁছে গিয়েছে। পরীক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে তিনি আরও বলেন, ব্যবস্থা সংক্রান্ত সব পরিকাঠামো একদম ঠিক আছে। ১৭-১৯ ফেব্রুয়ারির মধ্যে পুরো মডেলের ট্রায়াল চলবে।

মাধ্যমিকের পরীক্ষাকেন্দ্রগুলিতে অভিভাবকরা প্রবেশ করতে পারবেন না বলেও জানিয়ে দিলেন মধ্য শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি। পাশাপাশি অনলাইন পঠনপাঠন যে খুব একটা কাজে আসেনি, সেই কথাও এদিন উঠে আসে তাঁর কথায়। জানালেন, ভার্চুয়াল পঠনপাঠন কখনও ক্লাসরুমের পঠন পাঠনের বিকল্প হতে পারে না।