AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Chhath Puja 2022: ছট পুজোয় কলকাতার ঘাটগুলিতে কড়া নজরদারি, বাড়তি বাহিনী প্রস্তুত রেখেছে লালবাজার

Chhath Puja 2022: গঙ্গায় নেমে বেশি দূর যাওয়া যাবে না। সামনে থেকেই করতে হবে ছট পুজো। এবার ট্রাফিক পুলিশের তরফ থেকে কড়া নজরদারির ব্যবস্থা রয়েছে।

Chhath Puja 2022: ছট পুজোয় কলকাতার ঘাটগুলিতে কড়া নজরদারি, বাড়তি বাহিনী প্রস্তুত রেখেছে লালবাজার
ছট পুজোয় প্রস্তুতি
| Edited By: | Updated on: Oct 30, 2022 | 4:20 PM
Share

কলকাতা: ছট পুজো উপলক্ষে কলকাতার বাবুঘাটে রাখা হয়েছে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা। বাজা কদমতলা ঘাট সহ সব গুরুত্বপূর্ণ ঘাটগুলোতে ছট পুজোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে নির্দিষ্ট সীমারেখার মধ্যে থেকেই গঙ্গার ঘাটগুলোতে করা যাবে ছট পুজো। এমনই নির্দেশ রয়েছে পুলিশ প্রশাসনের। বাজা কদমতলা ঘাটে ব্যারিকেড করে দিয়েছে পুলিশ। কলকাতা পুরসভার তরফ থেকে নির্দিষ্ট জায়গায় পুজো সামগ্রী ফেলার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

গঙ্গায় নেমে বেশি দূর যাওয়া যাবে না। সামনে থেকেই করতে হবে ছট পুজো। এবার ট্রাফিক পুলিশের তরফ থেকে কড়া নজরদারির ব্যবস্থা রয়েছে। স্পিড বোর্ডে চলছে নজরদারি। গঙ্গার ঘাটে থাকছে পুলিশি ব্যবস্থা। উচ্চপদস্থ পুলিশ কর্তারাও দিচ্ছেন টহল।

গ্রিন ট্রাইবুনালের নির্দেশে এ বছর রবীন্দ্র সরোবর চত্বরে ছট পুজো হচ্ছে না। কোনওরকম অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে রবীন্দ্র সরোবরেও রাখা হয়েছে পুলিশি ব্যবস্থা। কলকাতায় অবাঙালি হিন্দুর সংখ্যা অনেক। এই সমস্ত মানুষগুলোর আবেগের কথা ভেবেই পুজোর জন্য অস্থায়ী ঘাটেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে। হাজরা রোডে এ রকমই একটি ঘাটের উদ্বোধন করেছেন এমআইসি দেবাশিস কুমার। দই ঘাটে রবিবার ছট পুজোয় অংশগ্রহণকারী মানুষদের শুভেচ্ছা জানাতে যাবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দই ঘাটেও রাখা হয়েছে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা।

রবি ও সোমবার এই সমস্ত ঘাট গুলোতে চলবে ছট পুজো। এদিকে, ছটের জন্য রবীন্দ্র সরোবর লেক শনিবার সন্ধ্যে সাতটা থেকে আগামী সোমবার বিকেল চারটে পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। কেএমডিএ পক্ষ থেকে নোটিশ দেওয়া হয়েছে রবীন্দ্র সরোবরে। সেখানে মোতায়েন রয়েছে বাহিনী। অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে নজর রাখা হচ্ছে।

সূত্রের খবর, শহর জুড়ে ছট পুজোর জন্য ৪৯০০ পুলিশ কর্মীদের মোতায়েন থাকবেন। শহরের ১৩২টি ঘাটে বিকল্প পুজোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। শহর জুড়ে পুলিশ পিকেট থাকছে ১৭০টি জায়গায়। প্রতিটি গঙ্গার ঘাটে থাকছে ডিএমজি  কর্মীরা৷  ছট পুজোর সময়ে বাড়তি বাহিনী প্রস্তুত রাখছে লালবাজার।