Ration Scam: কোম্পানির অ্যাকাউন্টে ২হাজার ৭০০ কোটি! শঙ্কর বললেন, ‘আমাদের ব্যবসায় হয়েই থাকে’
Sankar Addhya: আপতত, ইডি হেফাজতে রয়েছেন শঙ্কর। রবিবার তাঁকে বিআরসিং হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। সেই সময় তাঁর অ্যাকাউন্টে বিপুল পরিমাণ টাকার হদিশ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, "আমাদের ব্যবসায় এটা হয়ে থাকে।" অর্থাৎ তৃণমূল নেতার দাবি, বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেন ব্যবসায়ে বিপুল পরিমাণ টাকার লেনদেন হয়েই থাকে। যদিও, এই বিষয়ে দল কিছু জানে না বলেও জানিয়ে দিয়েছেন শঙ্কর।

কলকাতা: রেশন বণ্টন দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেতা শঙ্কর আঢ্য। তদন্তে ইডি জানতে পেরেছে শঙ্কর আঢ্যর সংস্থা ‘আঢ্য ফরেক্স প্রাইভেট লিমিটেডের’ ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে রয়েছ ২ হাজার ৭০০ কোটি টাকা। রবিবার এই প্রসঙ্গেই মুখ খুললেন শঙ্কর। বিপুল টাকার বিষয়ে দল জানে কি না তার উত্তরও দিলেন তিনি।
আপতত, ইডি হেফাজতে রয়েছেন শঙ্কর। রবিবার তাঁকে বিআরসিং হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। সেই সময় তাঁর অ্যাকাউন্টে বিপুল পরিমাণ টাকার হদিশ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমাদের ব্যবসায় এটা হয়ে থাকে।” অর্থাৎ তৃণমূল নেতার দাবি, বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেন ব্যবসায়ে বিপুল পরিমাণ টাকার লেনদেন হয়েই থাকে। যদিও, এই বিষয়ে দল কিছু জানে না বলেও জানিয়ে দিয়েছেন শঙ্কর।
প্রসঙ্গত,ইডি-র তদন্তকারী আধিকারিকরা জানতে পেরেছেন, আঢ্য ফরেক্সের খাতায় কলমে ডিরেক্টর হচ্ছেন দু’জন। মলয় আঢ্য যিনি শঙ্করের ভাই, ও বছর আশির মা শিবানি আঢ্য। তবে সংস্থার কর্মীদের বয়ান অনুযায়ী, এই কোম্পানি চালান শঙ্কর আঢ্যই। ইডি আধিকারিকরা জানাচ্ছেন, এই টাকার উৎস কী, তা নিয়ে কিছু স্পষ্ট জানাতে পারেননি শঙ্কর আঢ্য। FEMA আইন অনুযায়ী, বৈদেশিক মুদ্রা কনভার্ট করলে, পাসপোর্টের ডিটেল বা ভ্রমণকারীর ডিটেইল জমা করতে হয়। অভিযোগ, শঙ্কর আঢ্য আইনের তোয়াক্কা না করে এই সব কিছু না উল্লেখ করেই বিদেশি মুদ্রায় পরিবর্তন করেন।





