Health University: এখনও কীভাবে পদ আগলে? ৭২ ঘণ্টার মধ্যে স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কৈফিয়ত তলব রাজ্যপালের

C V Ananda Bose: নিয়োগের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠার পরেও কেন পদ আগলে বসে রয়েছেন উপাচার্য? তা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে রাজভবনের পাঠানো চিঠিতে। চিঠিপ্রাপ্তির ৭২ ঘণ্টার মধ্যে উপাচার্য সুহৃতা পালের থেকে কৈফিয়ত তলব করেছে রাজভবন, স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে এমনই জানা যাচ্ছে।

Health University: এখনও কীভাবে পদ আগলে? ৭২ ঘণ্টার মধ্যে স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কৈফিয়ত তলব রাজ্যপালের
সিভি আনন্দ বোস। Image Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Aug 07, 2023 | 5:44 PM

কলকাতা: রাজভবন থেকে ফের একপ্রস্থ চিঠি গেল রাজ্যের স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ে। এই নিয়ে তৃতীয় দফায় স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ে চিঠি পাঠালেন রাজ্যপাল। নিয়োগের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠার পরেও কেন পদ আগলে বসে রয়েছেন উপাচার্য? তা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে রাজভবনের পাঠানো চিঠিতে। চিঠিপ্রাপ্তির ৭২ ঘণ্টার মধ্যে উপাচার্য সুহৃতা পালের থেকে কৈফিয়ত তলব করেছে রাজভবন, স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে এমনই জানা যাচ্ছে। নতুন করে ফের রাজভবনের এই চিঠিতে বিপাকে স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য।

উল্লেখ্য, রাজ্যের স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয় ঘিরে বিগত কয়েকদিন ধরেই জোর চর্চা চলছে। উপাচার্যের বিরুদ্ধে রাজ্যপালকে চিঠি লিখে একগুচ্ছ অভিযোগ জানিয়েছিল চিকিৎসক সংগঠনগুলির যৌথ মঞ্চ। স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ে তুমুল অরাজকতার অভিযোগ উঠেছিল। সেই ঘটনা পরম্পরার মধ্যে এর আগেও স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ে চিঠি পাঠিয়েছিলেন রাজ্যপাল। আর এবার ফের একবার রাজভবন থেকে চিঠি গেল স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ে। রাজ্যের স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের নিয়োগের বৈধতাকে প্রশ্ন তুলে আগেই রিপোর্ট তলব করা হয়েছিল। সেই রিপোর্ট জমা পড়ার আগেই ফের স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালেয়র উপাচার্যকে ই-মেল পাঠানো হয়েছে বলে সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে। কেন উপাচার্য সুহৃতা পাল এখনও উপাচার্যের পদে বহাল থাকবেন, সেই নিয়ে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে জবাব তলব করা হয়েছে বলে সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে।

উল্লেখ্য, রাজ্যের স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি হয় ২০০৪ সালে। সেই সময় উপাচার্য নিয়োগের জন্য যে সার্চ কমিটি গঠিত হয়েছিল, তাতে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন বা UGC-র মনোনীত প্রতিনিধি ছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে ২০১৩ সালে আইনে সংশোধন করার পর সার্চ কমিটিতে ইউজিসির প্রতিনিধিকে বাদ দেওয়া হয়। সেই নতুন সার্চ কমিটির মাধ্যমেই স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিযুক্ত হয়েছিলেন সুহৃতা পাল।