Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Suvendu Adhikari: হঠাৎ কেন সর্বদলীয় বৈঠকের ডাক শান্তিপুরের বিডিও-র? অন্য গন্ধ পাচ্ছেন শুভেন্দু

Suvendu Adhikari: শনিবার এক্স হ্যান্ডলে একটি চিঠি পোস্ট করেছেন শুভেন্দু অধিকারী। চিঠিতে সই রয়েছে শান্তিপুরের বিডিও-র। চিঠি পোস্ট করে শুভেন্দু লিখেছেন, আগামী ৫ মার্চ বিকেল সাড়ে তিনটেয় নিজের চেম্বারে সর্বদলীয় বৈঠক ডেকেছেন বিডিও।

Suvendu Adhikari: হঠাৎ কেন সর্বদলীয় বৈঠকের ডাক শান্তিপুরের বিডিও-র? অন্য গন্ধ পাচ্ছেন শুভেন্দু
কী অভিযোগ শুভেন্দু অধিকারীর?
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Mar 01, 2025 | 3:30 PM

মহাদেব কুন্ডু

কলকাতা: বাংলায় বিধানসভা নির্বাচনের আগে ভুয়ো ভোটার নিয়ে সরব বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এবার ভোটার সংক্রান্ত বিষয়ে শান্তিপুরের বিডিও-র বিরুদ্ধে নিজের ইচ্ছেমতো সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার অভিযোগ তুললেন তিনি। বিরোধী দলনেতার অভিযোগের পরই তৎপর হয়েছেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক।

শনিবার এক্স হ্যান্ডলে একটি চিঠি পোস্ট করেছেন শুভেন্দু অধিকারী। চিঠিতে সই রয়েছে শান্তিপুরের বিডিও-র। চিঠির বয়ান ২০২৫ সালের হলেও দুই জায়গায় ২০২৪ সালও রয়েছে। চিঠি পোস্ট করে শুভেন্দু লিখেছেন, আগামী ৫ মার্চ বিকেল সাড়ে তিনটেয় নিজের চেম্বারে সর্বদলীয় বৈঠক ডেকেছেন বিডিও। যে বৈঠকের এজেন্ডা বুথ লেভেল এজেন্ট, মৃত ভোটার, স্থানান্তরিত ভোটার-সহ নানা বিষয়। কিন্তু, এই ধরনের বৈঠক ডাকা পক্ষপাতমূলক আচরণ বলে অভিযোগ শুভেন্দুর। তিনি বলেন, এই ধরনের সর্বদলীয় বৈঠক শুধুমাত্র সিইও কিংবা নির্বাচন কমিশনের নির্দেশের পরিপ্রেক্ষিতেই করা যায়। কিন্তু, এক্ষেত্রে তা হয়নি।

শান্তিপুরের বিডিও সন্দীপ ঘোষ শান্তিপুর বিধানসভা এবং রানাঘাট উত্তর-পশ্চিম বিধানসভার এইআরও। শুভেন্দুর অভিযোগ, ওই বিডিও তাঁর রাজনৈতিক ‘বস’ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে খুশি করতে এই ধরনের বৈঠক ডেকেছেন। শান্তিপুরের বিডিও-র বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ করার জন্য রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক ও মুখ্য নির্বাচন কমিশনারকে আর্জি জানান বিরোধী দলনেতা।

বিডিও-র সর্বদলীয় বৈঠকের এজেন্ডা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের অফিস। একজন বিডিও যে কোনও সময়ে নির্বাচন সংক্রান্ত বিষয়ে অভিযোগ করতে পারেন। কিন্তু বুথ লেভেল এজেন্ট, মৃত বা চলে যাওয়া ভোটার ইত্যাদির বিষয়ে যে আলোচনার কথা বলা হয়েছে, তা নিয়ে কমিশন কোনও নির্দেশ দেয়নি। ফলে কেন ওই বিডিও সর্বদলীয় বৈঠক ডাকলেন, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। অভিযোগ কেন্দ্রীয় কমিশনে পাঠানো হয়েছে বলে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের অফিসের তরফে জানা গিয়েছে।