AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Panchayat Department: বরাদ্দ টাকা খরচের ডেডলাইন বেঁধে দিল পঞ্চায়েত দফতর

অর্থ কমিশনের এই টাকা মূলত তিনটি স্তরে খরচ করতে হয়। জেলা পরিষদ, পঞ্চায়েত সমিতি ও গ্রাম পঞ্চায়েত, অর্থাৎ ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েতে এই টাকা খরচ করতে হয়। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, চলতি বছরে যে অর্থ ঢুকেছিল অর্থাৎ প্রায় সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা, তার মধ্যে খরচ হয়েছে খুবই কম টাকা।

Panchayat Department: বরাদ্দ টাকা খরচের ডেডলাইন বেঁধে দিল পঞ্চায়েত দফতর
নবান্নImage Credit: Facebook
| Edited By: | Updated on: Jul 15, 2024 | 3:09 PM
Share

কলকাতা: পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের টাকা খরচে টেন্ডার চূড়ান্ত করার নির্দেশ দিল পঞ্চায়েত দফতর। গ্রামীণ প্রকল্পের টেন্ডারও চূড়ান্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৫ দিনের মধ্যে পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের অর্থ খরচ করার জন্য গ্রামীণ প্রকল্পের টেন্ডার চূড়ান্ত করতে হবে। ১৫ অগস্টের মধ্যে ওই অব্যবহৃত টাকা ব্যবহার করতে হবে। কমপক্ষে ৭৫ শতাংশ টাকা খরচ করতেই হবে বলে নির্দেশ দিয়েছে পঞ্চায়েত দফতর।

অর্থ কমিশনের এই টাকা মূলত তিনটি স্তরে খরচ করতে হয়। জেলা পরিষদ, পঞ্চায়েত সমিতি ও গ্রাম পঞ্চায়েত, অর্থাৎ ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েতে এই টাকা খরচ করতে হয়। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, চলতি বছরে যে অর্থ ঢুকেছিল অর্থাৎ প্রায় সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা, তার মধ্যে খরচ হয়েছে খুবই কম টাকা।

সূত্রের খবর, প্রায় সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার মধ্যে খরচ হয়েছে ১ হাজার ২৮ কোটি টাকার মতো। জেলা পরিষদ, পঞ্চায়েত সমিতি, গ্রাম পঞ্চায়েত এই টাকা খরচ করতে পারলেও এখনও অনেকটাই বাকি থেকে গিয়েছে।

যে সমস্ত ব্লকগুলির ভূমিকা খুবই খারাপ, এদিন মূলত তাদের নিয়েই একটি বৈঠক হয় পঞ্চায়েত দফতরে। নির্দেশ দেওয়া হয়, ১৫ অগস্টের মধ্যে এই অব্যবহৃত টাকার ৭৫ শতাংশ অর্থ খরচ করতে হবে। ১৫ দিনের মধ্যে টেন্ডারও ডাকতে হবে। পাশাপাশি

উল্লেখ্য, এই টাকা খরচ হলে দ্বিতীয় কিস্তির টাকা ঢোকার কথা পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের। সে কারণে ন্যূনতম ৭৫ শতাংশ অর্থ খরচ করার নির্দেশ দিয়েছে পঞ্চায়েত দফতর। খরচ না হলে দ্বিতীয় কিস্তির টাকা ঢুকতে সমস্যা হতে পারে।

পাশাপাশি এদিন নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, টেন্ডার করার ক্ষেত্রে কিছু সমস্যা হচ্ছে। তাই টেন্ডারের জন্য সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। সেই পদ্ধতির জন্য ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করা হবে। বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে সূত্রের খবর। সূত্রের খবর, ই-গ্রাম স্বরাজ পোর্টাল ও দরপত্র ডাকা নিয়ে জেলার পঞ্চায়েত আধিকারিকদের স্পষ্ট জ্ঞান নেই। আর সেই কারণেই বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রয়োজন।