AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

কোন পথে মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিক? দুপুর ২ টোর মধ্যে জানানো যাবে মতামত

পরীক্ষা (Exam) বাতিল করে দেওয়া কি উচিৎ? নাকি অনলাইনে পরীক্ষা হওয়া সম্ভব? সেই মতামত জানাতে পারবেন পড়ুয়ারাও।

কোন পথে মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিক? দুপুর ২ টোর মধ্যে জানানো যাবে মতামত
ফাইল চিত্র।
| Updated on: Jun 07, 2021 | 10:57 AM
Share

কলকাতা: পরীক্ষার ভবিষ্যত কোন পথে, তা নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় রয়েছেন ছাত্রছাত্রী, অভিভাবকেরা। এখনও এই বিষয়ে কোনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। পড়ুয়া এবং অভিভাবকদের মতামত জানতে চেয়ে ইমেল করতে বলা হয়েছে। সেই প্রক্রিয়া ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে। আজ, সোমবার দুপুর ২ টোর মধ্যে মতামত জানানো যাবে নির্দিষ্ট ইমেল আইডিতে। তার ওপর ভিত্তি করেই মাধ্যমিক (Madhyamik) ও উচ্চমাধ্যমিক (Higher Secondary) পরীক্ষার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

ppssm.spo@gmail.com, wbssed@gmail.com ও commissionersscholeducation@gmail.com। এই তিনটি আইডিতেই সোমবার দুপুর ২টোর মধ্যে নিজেদের মতামত জানাতে পারবেন অভিভাবক, পড়ুয়া থেকে সাধারণ মানুষ। পরীক্ষা আদৌ নেওয়া উচিৎ কিনা, আর নিলেও তা বাড়ি থেকে নেওয়া যায় নাকি সেন্টারে গিয়ে, এই বিষয়ে মতামত জানানো যাবে। এই কঠিন সময়ে পরীক্ষা নেওয়া কতটা সুরক্ষিত, কতটা সমর্থনযোগ্য সেটাই বুঝে নিতে চাইছে সরকার। এরপরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

অন্যান্য রাজ্যে দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা সম্পর্কে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও এখনও এ রাজ্যে কোনও সিদ্ধান্তের কথা জানায়নি সরকার। কেন্দ্র ইতিমধ্যেই জানিয়েছেন দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা বাতিল করে দেওয়া হচ্ছে এ বছর।

আরও পড়ুন: ছাপাখানার সামান্য ব্যবসায়ী থেকে দিঘায় হোটেলের মালিক, দু’বছরে কয়েক কোটির সম্পত্তি! কীভাবে শুভেন্দু-ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠলেন রাখাল?

রবিবার দুপুরেই স্কুল শিক্ষা দফতরের তরফে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। সেখানে জানানো হয়, রাজ্যের সাধারণ মানুষ ও অভিভাবকরা তাঁদের বক্তব্য জানাতে পারে। অর্থাৎ ধরে নেওয়া হচ্ছে এই দুই পরীক্ষার মত সংবেদনশীল বিষয় নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের পর যাতে কোনও রকম বিতর্ক না তৈরি হয়, সে কারণেই এই জনমত সমীক্ষায় ঝুঁকেছে সরকার। এমনটা হওয়া খুব স্বাভাবিক বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। কারণ, এ ধরনের কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে কোনও রাজ্য সরকারকে এর আগে পড়তে হয়নি।