Face Swelling: ঘুম থেকে উঠলেই মুখ ফুলে যায়? কী ভাবে তাকে কমাবেন? রইল টিপস
Face Swelling: কেবল ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করে, মুখের ত্বককে টানটান এবং উজ্জ্বল করে তোলে। আর কী কী করতে পারেন মুখের ফোলাভাব কমাতে?

সকালে ঘুম থেকে ওঠার পরেই মুখ ফোলা ফোলা লাগে? এর পিছনে নানা কারণ থাকতে পারে। তাই এই সমস্যার হাত থেকে মুক্তি পেতে হলে, কিছু কাজ করা জরুরি। মুখের ফোলাভাব কমতে হলে মেনে চলতে হবে কিছু নিয়ম। যেম ধরুন মুখের ব্যায়াম করা। মুখের ব্যায়াম করলে মুখের পেশী শক্তিশালী হয়, রক্ত সঞ্চালন বাড়ে। যা কেবল ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করে, মুখের ত্বককে টানটান এবং উজ্জ্বল করে তোলে। আর কী কী করতে পারেন মুখের ফোলাভাব কমাতে? তবে মুখের ফোলাভাব কমানোর আগে জানতে হবে কেন এমনটা হয়?
মুখ ফুলে যাওয়ার কারণ কী?
মুখ ফুলে যাওয়ার অনেক কারণ থাকতে পারে। যেমন – ঘুমের অভাব। সঠিক ঘুমের অভাব শরীরে জল ধরে রাখার কারণ হয়, যার ফলে মুখ ফুলে যায়। অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস – অতিরিক্ত নুন, অ্যালকোহল এবং ক্যাফেইন গ্রহণের ফলেও মুখ ফুলে যেতে পারে। অ্যালার্জির কারণে চোখের চারপাশে ফোলাভাব দেখা দেয়। মানসিক চাপ মুখের পেশীগুলিতেও টান সৃষ্টি করে, যা ফোলাভাব বাড়িয়ে তুলতে পারে।
কী ভাবে মুখের ব্যায়াম ফোলাভাব কমাতে কাজ করে?
আমাদের মুখের পেশীগুলি শরীরের অন্যান্য পেশীর মতোই। নিয়মিত ব্যায়াম তাদের শক্তিশালী এবং সুস্থ করে তোলে। মুখের পেশী প্রসারিত এবং মুক্ত করার জন্য মুখ ব্যায়ামে বিভিন্ন ভঙ্গি জড়িত। এই আসন মুখের পেশীগুলিকে সক্রিয় করে এবং শক্তিশালী করে।
ফেস যোগা করলে নানা উপকার পাওয়া যায়। যেমন ধরুন মুখের ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করে। এটি মুখের ত্বককে টানটান এবং টোন করে, তারুণ্য ধরে রাখে। এই যোগব্যায়াম রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে, যা ত্বককে পুষ্টি জোগায়। মুখের চেহারা উন্নত করে, এটি মুখের প্রতিসাম্য বৃদ্ধি করে এবং ডাবল চিবুক কমিয়ে মুখের চেহারা উন্নত করে।





