এই ৫ শুকনো ফল খেলে হঠাৎ বাড়তে পারে সুগার, ডায়াবেটিসে এড়িয়ে চলুন

Dry Fruits for Diabetes: শুকনো ফল, বাদাম, বীজকে এক কথায় ড্রাই ফ্রুটস নামেই চেনে অধিকাংশ বাঙালি। আর বাঙালি এটাও জানে যে, এই ধরনের খাবার স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। কিন্তু ডায়াবেটিস থাকলে সব ড্রাই ফ্রুটস খাওয়া চলে না। এমন বেশ কিছু ড্রাই ফ্রুটস রয়েছে, যা খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়।

| Updated on: Feb 08, 2024 | 8:15 AM
শুকনো ফল, বাদাম, বীজকে এক কথায় ড্রাই ফ্রুটস নামেই চেনে অধিকাংশ বাঙালি। আর বাঙালি এটাও জানে যে, এই ধরনের খাবার স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। কিন্তু ডায়াবেটিস থাকলে সব ড্রাই ফ্রুটস খাওয়া চলে না।

শুকনো ফল, বাদাম, বীজকে এক কথায় ড্রাই ফ্রুটস নামেই চেনে অধিকাংশ বাঙালি। আর বাঙালি এটাও জানে যে, এই ধরনের খাবার স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। কিন্তু ডায়াবেটিস থাকলে সব ড্রাই ফ্রুটস খাওয়া চলে না।

1 / 8
ড্রাই ফ্রুটস খেলে একাধিক রোগের ঝুঁকি কমে। কিন্তু ডায়াবেটিসে সব ধরনের ড্রাই ফ্রুটস খেলে অবস্থার অবনতি ঘটে। সুগার থাকলে কোন-কোন শুকনো ফল খাবেন না, জেনে রাখুন।

ড্রাই ফ্রুটস খেলে একাধিক রোগের ঝুঁকি কমে। কিন্তু ডায়াবেটিসে সব ধরনের ড্রাই ফ্রুটস খেলে অবস্থার অবনতি ঘটে। সুগার থাকলে কোন-কোন শুকনো ফল খাবেন না, জেনে রাখুন।

2 / 8
এমন বেশ কিছু ড্রাই ফ্রুটস রয়েছে, যা খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। দিনের পর দিন ওই শুকনো ফলগুলো খেলে হঠাৎ করে সুগার লেভেল বেড়ে যেতে পারে। তাই এই ৫ ড্রাই ফ্রুটস এড়িয়ে চলুন। 

এমন বেশ কিছু ড্রাই ফ্রুটস রয়েছে, যা খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। দিনের পর দিন ওই শুকনো ফলগুলো খেলে হঠাৎ করে সুগার লেভেল বেড়ে যেতে পারে। তাই এই ৫ ড্রাই ফ্রুটস এড়িয়ে চলুন। 

3 / 8
কিশমিশের মধ্যে প্রাকৃতিক শর্করা রয়েছে, বিশেষত ফ্রুটকোজ। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। কিশমিশের গ্লাইসেমিক সূচক বেশি। তাই ডায়াবেটিস থাকলে কিশমিশ এড়িয়ে চলা উচিত।

কিশমিশের মধ্যে প্রাকৃতিক শর্করা রয়েছে, বিশেষত ফ্রুটকোজ। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। কিশমিশের গ্লাইসেমিক সূচক বেশি। তাই ডায়াবেটিস থাকলে কিশমিশ এড়িয়ে চলা উচিত।

4 / 8
খেজুরের মধ্যে প্রাকৃতিক চিনি রয়েছে এবং গ্লাইসেমিক সূচকও বেশি। এই শুকনো ফল খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। তাই ডায়াবেটিসে খেজুর না খাওয়াই ভাল। তবে, ডেজার্টে‌ চিনির বদলে খেজুর ব্যবহার করতে পারেন।

খেজুরের মধ্যে প্রাকৃতিক চিনি রয়েছে এবং গ্লাইসেমিক সূচকও বেশি। এই শুকনো ফল খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। তাই ডায়াবেটিসে খেজুর না খাওয়াই ভাল। তবে, ডেজার্টে‌ চিনির বদলে খেজুর ব্যবহার করতে পারেন।

5 / 8
শুকনো পাকা আম ও আমসত্ত্ব‌ ডায়াবেটিসে খাওয়া উচিত নয়। আমসত্ত্ব‌ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে। পাশাপাশি এতে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণও বেশি থাকে। শুকনো পাকা আম ও আমসত্ত্ব‌ খেলে সুগার বেড়ে যেতে পারে।

শুকনো পাকা আম ও আমসত্ত্ব‌ ডায়াবেটিসে খাওয়া উচিত নয়। আমসত্ত্ব‌ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে। পাশাপাশি এতে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণও বেশি থাকে। শুকনো পাকা আম ও আমসত্ত্ব‌ খেলে সুগার বেড়ে যেতে পারে।

6 / 8
আমসত্ত্ব‌, শুকনো আপ্রিকটের মতোই শুকনো আনারসও বাজারে পাওয়া যায়। আনারস শুকনো অবস্থায় খেলে এতে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যায়। তাই এই শুকনো ফল উচ্চ পরিমাণে না খাওয়াই ভাল।

আমসত্ত্ব‌, শুকনো আপ্রিকটের মতোই শুকনো আনারসও বাজারে পাওয়া যায়। আনারস শুকনো অবস্থায় খেলে এতে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যায়। তাই এই শুকনো ফল উচ্চ পরিমাণে না খাওয়াই ভাল।

7 / 8
শুকনো ক্রানবেরিতে চিনি যোগ করা হয়। পাশাপাশি এতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকে। শুকনো ক্রানবেরি খেলে হঠাৎ করে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। তাই এই ধরনের ফল খাওয়া উচিত নয়। 

শুকনো ক্রানবেরিতে চিনি যোগ করা হয়। পাশাপাশি এতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকে। শুকনো ক্রানবেরি খেলে হঠাৎ করে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। তাই এই ধরনের ফল খাওয়া উচিত নয়। 

8 / 8
Follow Us: