বেশির ভাগ ক্ষেত্রে পিরিয়ডের আগে বা পরে কিংবা পিরিয়ডের সময় হরমোন পরিবর্তনের কারণে মেজাজ পরিবর্তন হয়। এর কারণ ঋতুস্রাবের সময় শরীরে হরমোনের ভারসাম্য পরিবর্তন হয়।
বেশির ভাগ ক্ষেত্রে পিরিয়ডের আগে বা পরে কিংবা পিরিয়ডের সময় হরমোন পরিবর্তনের কারণে মেজাজ পরিবর্তন হয়। এর কারণ ঋতুস্রাবের সময় শরীরে হরমোনের ভারসাম্য পরিবর্তন হয়।
1 / 6
অকারণে দুঃখ বোধ করা, শক্তির অভাব, সক্রিয় না থাকা, ইচ্ছার অভাব, বিরক্তি, আত্মবিশ্বাসের অভাব, সারাক্ষণ ক্লান্ত বোধ করা, খুব ক্ষুধার্ত বোধ করা, শ্বাসকষ্ট হওয়া ইত্যাদি সবই মেজাজ পরিবর্তনের লক্ষণ। জীবনধারায় সামান্য পরিবর্তন এনেই আপনি এই মুড সুইংয়ে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন।
2 / 6
অকারণে দুঃখ বোধ করা, শক্তির অভাব, সক্রিয় না থাকা, ইচ্ছার অভাব, বিরক্তি, আত্মবিশ্বাসের অভাব, সারাক্ষণ ক্লান্ত বোধ করা, খুব ক্ষুধার্ত বোধ করা, শ্বাসকষ্ট হওয়া ইত্যাদি সবই মেজাজ পরিবর্তনের লক্ষণ। জীবনধারায় সামান্য পরিবর্তন এনেই আপনি এই মুড সুইংয়ে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন।
3 / 6
প্রতিদিন ৮ ঘণ্টা ঘুম হওয়া খুবই জরুরি। এটি আপনাকে সুস্থ রাখে এবং আপনার মেজাজও ঠিক থাকে। পর্যাপ্ত ঘুমের মাধ্যমে, আপনি সারা দিন সক্রিয় এবং খুশি বোধ করবেন।
4 / 6
মেজাজ উন্নত করার জন্য ব্যায়ামের চেয়ে ভাল আর কিছুই নেই। এর সাহায্যে, আপনার শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতে পারবেন এবং আপনি আপনার হরমোনের ভারসাম্য ঠিক রাখতে সক্ষম হবেন।
5 / 6
মেজাজ পরিবর্তনের সমস্যা এড়াতে শরীরের জন্য হাইড্রেটেড থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই বেশি করে জল পান করুন। এর ফলে শরীরে উপস্থিত টক্সিন সহজে বেরিয়ে যেতে সক্ষম হবে।
