Golden Memory: ‘চরিত্রের ভিতরে প্রবেশ করাতে ওঁর জুড়ি নেই’, সন্ধ্যা রায় ছিলেন তরুণ মজুমদারের গর্ব

Tarun Majumder: ''যদি আলোর পিপাসা দেখার সুযোগ যদি কখনও পান, মিলিয়ে নেবেন''। সোশ্যাল মিডিয়ার জলসা পেজে আজও সেই লেখা ফিরে-ফিরে আসে, যাঁর পরতে-পরতে লুকিয়ে চেনা-অচেনা তরুণ মজুমদার।

| Edited By: | Updated on: Jul 04, 2022 | 1:38 PM
তরুণ মজুমদার ও সন্ধ্যা রায়, টলিপাড়ার এমন এক জুটি যাঁরা রিল-রিয়েল উভয়েই বাঁচতেন ছবিকে আঁখড়ে ধরে। 'পলাতক' ছবি দিয়ে সফর শুরু, তারপর একে একে তরুণ মজুমদারের প্রায় সব ছবিতেই সন্ধ্যা বিরাজ (শেষের কয়েকটি ছবিকে বাদ রাখলে)।

তরুণ মজুমদার ও সন্ধ্যা রায়, টলিপাড়ার এমন এক জুটি যাঁরা রিল-রিয়েল উভয়েই বাঁচতেন ছবিকে আঁখড়ে ধরে। 'পলাতক' ছবি দিয়ে সফর শুরু, তারপর একে একে তরুণ মজুমদারের প্রায় সব ছবিতেই সন্ধ্যা বিরাজ (শেষের কয়েকটি ছবিকে বাদ রাখলে)।

1 / 7
সন্ধ্যা রায় ছিলেন তরুণ মজুমদারের গর্ব। এক অহংকারের জায়গা। যেখানে নিরাপদ আশ্রয় পেত পরিচালকের প্রতিটি চরিত্রেরাই। কীভাবে যেন চোখের পলকে নিজেকে ভেঙে চরিত্র হয়ে উঠতেন সন্ধ্যা রায়, অবাক নয়নে তা চাক্ষুস করতেন পরিচালক।

সন্ধ্যা রায় ছিলেন তরুণ মজুমদারের গর্ব। এক অহংকারের জায়গা। যেখানে নিরাপদ আশ্রয় পেত পরিচালকের প্রতিটি চরিত্রেরাই। কীভাবে যেন চোখের পলকে নিজেকে ভেঙে চরিত্র হয়ে উঠতেন সন্ধ্যা রায়, অবাক নয়নে তা চাক্ষুস করতেন পরিচালক।

2 / 7
লেখক রবি বসুর কলমে সেই কাহিনি ফিরে ফিরে এসেছে বহুবার। ছবির নাম 'আলোর পিপাসা'। মুগ্ধ করেছিলেন সন্ধ্যা রায় তাঁর অভিনয়ের দাপটে। সেই মর্মে তরুণ মজুমদার জানিয়েছিলেন- ''ওখানেই তো সন্ধ্যার বৈশিষ্ট বিরাজ। যে কোনও চরিত্র অনায়াসে ধরে নিতে পারে। পলকে চরিত্রের ভেতর প্রবেশ করার ব্যাপারে ওঁর জুড়ি মেলা ভার''।

লেখক রবি বসুর কলমে সেই কাহিনি ফিরে ফিরে এসেছে বহুবার। ছবির নাম 'আলোর পিপাসা'। মুগ্ধ করেছিলেন সন্ধ্যা রায় তাঁর অভিনয়ের দাপটে। সেই মর্মে তরুণ মজুমদার জানিয়েছিলেন- ''ওখানেই তো সন্ধ্যার বৈশিষ্ট বিরাজ। যে কোনও চরিত্র অনায়াসে ধরে নিতে পারে। পলকে চরিত্রের ভেতর প্রবেশ করার ব্যাপারে ওঁর জুড়ি মেলা ভার''।

3 / 7
'আলোর পিপাসা' ছবিতে সকলকে মুগ্ধ করেছিলেন অভিনেত্রী। তরুণ মজুমদারের চোখে শ্রেষ্ট সন্ধ্যা রায়কে তিনি পেয়েছিলেন 'আলোর পিপাসা' ছবিতেই। করেছিলেন রবিবাবুর কাছে আক্ষেপও। তিনি এই ছবি দেখার অপেক্ষায় কত  দিনগুনেছেন, কিন্তু দুরদর্শনে সব ছবির মাঝে এই ছবি আর আসে না।

'আলোর পিপাসা' ছবিতে সকলকে মুগ্ধ করেছিলেন অভিনেত্রী। তরুণ মজুমদারের চোখে শ্রেষ্ট সন্ধ্যা রায়কে তিনি পেয়েছিলেন 'আলোর পিপাসা' ছবিতেই। করেছিলেন রবিবাবুর কাছে আক্ষেপও। তিনি এই ছবি দেখার অপেক্ষায় কত দিনগুনেছেন, কিন্তু দুরদর্শনে সব ছবির মাঝে এই ছবি আর আসে না।

4 / 7
পাল্টা সাংবাদিককে জানিয়েছিলেন তরুণ মজুমদার, ''যদি আলোর পিপাসা দেখার সুযোগ যদি কখনও পান, মিলিয়ে নেবেন''। সোশ্যাল মিডিয়ার জলসা পেজে আজও সেই লেখা ফিরে-ফিরে আসে, যাঁর পরতে-পরতে লুকিয়ে চেনা-অচেনা তরুণ মজুমদার।

পাল্টা সাংবাদিককে জানিয়েছিলেন তরুণ মজুমদার, ''যদি আলোর পিপাসা দেখার সুযোগ যদি কখনও পান, মিলিয়ে নেবেন''। সোশ্যাল মিডিয়ার জলসা পেজে আজও সেই লেখা ফিরে-ফিরে আসে, যাঁর পরতে-পরতে লুকিয়ে চেনা-অচেনা তরুণ মজুমদার।

5 / 7
'আলোর পিপাসা' যখন তৈরি করা হয়, তখন ঠিক কতদিনের রিহার্সাল করানো হয়েছিল সন্ধ্যা রায়কে! উত্তরে পরিচালক জানিয়েছিলেন, ''একদিনও নয়। তিনি কেবল সন্ধ্যা রায়কে চরিত্রটা বুঝিয়েছিলেন মাত্র। বাকিটা সন্ধ্যার মন্ত্রবল''।

'আলোর পিপাসা' যখন তৈরি করা হয়, তখন ঠিক কতদিনের রিহার্সাল করানো হয়েছিল সন্ধ্যা রায়কে! উত্তরে পরিচালক জানিয়েছিলেন, ''একদিনও নয়। তিনি কেবল সন্ধ্যা রায়কে চরিত্রটা বুঝিয়েছিলেন মাত্র। বাকিটা সন্ধ্যার মন্ত্রবল''।

6 / 7
তরুণ মজুমদার গর্ব করে জানিয়েছিলেন, ''আমি চেয়েছি ষোলো আলা, সন্ধ্যা আমায় দিয়েছে আঠারো আনার থেকেও বেশি''। আর পরিচালকের এই কথাগুলোই সাক্ষী হয়ে থেকে গেল, সন্ধ্যা রায় তাঁর ছবির ঠিক কতটা অংশ জুড়ে রয়েছেন। বাকি কাহিনি আজীবন বলে চলবে পর্দার চরিত্রেরা।

তরুণ মজুমদার গর্ব করে জানিয়েছিলেন, ''আমি চেয়েছি ষোলো আলা, সন্ধ্যা আমায় দিয়েছে আঠারো আনার থেকেও বেশি''। আর পরিচালকের এই কথাগুলোই সাক্ষী হয়ে থেকে গেল, সন্ধ্যা রায় তাঁর ছবির ঠিক কতটা অংশ জুড়ে রয়েছেন। বাকি কাহিনি আজীবন বলে চলবে পর্দার চরিত্রেরা।

7 / 7
Follow Us: