Marcus Rashford: ‘বন্ধু’দের নিরাপত্তার দায়িত্ব নিলেন মার্কাস ব়্যাশফোর্ড! কীভাবে জানেন?
Security Firm: কাতার বিশ্বকাপ চলাকালীন ইংল্যান্ডের তরুণ স্ট্রাইকার রহিম স্টার্লিংয়ের বাড়িতে সসস্ত্র ডাকাত দল হানা দেয়। সেই মুহূর্তে ইংল্যান্ডের এই উইঙ্গার জাতীয় দলের সঙ্গে কাতার বিশ্বকাপে ছিলেন। পরিস্থিতির গভীরতা বুঝে দেশে ফিরতে হয় স্টার্লিংকে। সমস্যা মিটিয়ে ফের বিশ্বকাপে দলে যোগ দেন। এ ছাড়াও প্রাক্তন এবং বর্তমান ম্যান ইউনাইটেড এবং ম্যান সিটি প্লেয়াররা যেমন ভিক্টর লিন্ডলফ, পল পোগবা, জেসে লিনগার্ড এবং জোয়াও ক্যানসেলো ডাকাতি চক্রের নজরে রয়েছেন।
লন্ডন : ইংল্য়ান্ড জাতীয় দলের অন্য়তম সেরা ফুটবলার মার্কাস ব়্যাশফোর্ড। ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেডেও অন্য়তম ভরসা। প্রিমিয়ার লিগে লিডসকে ২-০ ব্য়বধানে হারিয়েছে ম্যান ইউ। নির্ধারিত সময়ের ১০ মিনিট আগে ম্যান ইউকে এগিয়ে দেন মার্কাস ব়্যাশফোর্ডই। ফুটবল মাঠে যেমন সতীর্থদের ভরসা দেন, দলকে নিরাপত্তা দেন, এ বার মাঠের বাইরেও তেমনই চিন্তা ভাবনা করেছেন ব়্যাশফোর্ড! বুঝতে খানিকটা অসুবিধা হওয়ারই কথা। কিন্তু ব্রিটিশ সংবাদমাধ্য়মে এমনই খবর। বন্ধু, সতীর্থদের নিরাপত্তার দায়িত্ব নিতে চলেছেন! বিস্তারিত TV9Bangla-য়।
তরুণ এবং সফল ফুটবলার মার্কাস ব়্যাশফোর্ডের বেশ কয়েকটি কোম্পানি রয়েছে। সেই তালিকায় আরও একটি নাম যোগ হলো MUCS সিকিউরিটি। ব্যক্তিগত নিরাপত্তারক্ষীর যোগান দেওয়াই এই সংস্থার উদ্দেশ্য়। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্য় দ্য় সানের খবর অনুযায়ী, সবরকম ভাবেই ভিভিআইপি বন্ধু এবং সতীর্থদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে এই সংস্থা খুলেছেন। ২৩ জানুয়ারি এই কোম্পানির একমাত্র ডিরেক্টর হিসেবে নিযুক্ত হন মার্কাস ব়্যাশফোর্ড। এই MUCS এন্টারপ্রাইজ সংস্থাটি ২০১৫ সালে গঠন করা হয়েছিল রাসফোর্ডের ছবির স্বত্ব ও ফুটবল বহির্ভূত আয় নিয়ন্ত্রণ করার জন্য। সেই কোম্পানিই এখন সতীর্থদের সাহায্য করার জন্য ব্যবহার করতে চলেছেন মার্কাস ব়্যাশফোর্ড।
গত বছর কাতার বিশ্বকাপ চলাকালীন ইংল্যান্ডের তরুণ স্ট্রাইকার রহিম স্টার্লিংয়ের বাড়িতে সসস্ত্র ডাকাত দল হানা দেয়। সেই মুহূর্তে ইংল্যান্ডের এই উইঙ্গার জাতীয় দলের সঙ্গে কাতার বিশ্বকাপে ছিলেন। পরিস্থিতির গভীরতা বুঝে দেশে ফিরতে হয় স্টার্লিংকে। সমস্যা মিটিয়ে ফের বিশ্বকাপে দলে যোগ দেন। এ ছাড়াও প্রাক্তন এবং বর্তমান ম্যান ইউনাইটেড এবং ম্যান সিটি প্লেয়াররা যেমন ভিক্টর লিন্ডলফ, পল পোগবা, জেসে লিনগার্ড এবং জোয়াও ক্যানসেলো ডাকাতি চক্রের নজরে রয়েছেন। এই ধরনের ঘটনাগুলিকে যাতে প্রতিরোধ করা যায় সে বিষয়ে তৎপর মার্কাস ব়্যাশফোর্ড। সে কারণেই নিরাপত্তা সংস্থাটি গঠন করেন। সংস্থাটির অ্যাকাউন্টগুলি থেকে দেখা যায় বর্তমানে তাদের লাভ প্রায় ২.৭ মিলিয়ন পাউন্ড!