ISL, Mohun Bagan: চার গোলে তিন পাস, কী বলছেন মোহনবাগানের ‘হাল্ক’?

Mohun Bagan Super Giant: যুবভারতীতে ম্যাচ। সবুজ মেরুনের জন্য বিশাল সমর্থন থাকবে এটাই স্বাভাবিক। নর্থ ইস্ট ইউনাইটেডের বিরুদ্ধে ম্যাচের ৬ মিনিটে পিছিয়ে পড়ে মোহনবাগান। তাতেও অবশ্য বিচলিত হননি সমর্থকরা। তাদের বিশ্বাস ছিল দল ঘুরে দাঁড়াবেই। শেষ অবধি ৪-২ ব্যবধানে জয় মোহনবাগানের। লিস্টন কোলাসো, জেসন কামিং, দিমিত্রি পেত্রাতোস এবং চতুর্থ গোলটি সাহাল আব্দুল সামাদের। পেত্রাতোস ছাড়া বাকি তিনটি গোলের পাস বাড়িয়েছেন জনি কাউকো। এক ম্যাচে তিনটি অ্যাসিস্ট!

ISL, Mohun Bagan: চার গোলে তিন পাস, কী বলছেন মোহনবাগানের 'হাল্ক'?
Image Credit source: X
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Feb 18, 2024 | 2:06 AM

ভালো মন্দ মিলিয়ে জীবন। প্রতিটি ক্রীড়াবিদের কেরিয়ারও তাই। চোটের জন্য প্রায় এক বছর মাঠের বাইরে থাকতে হয়েছিল। মোহনবাগান সমর্থকরা অবশ্য ভুলে যাননি তাঁকে। টিম ম্যানেজমেন্টও ভোলেনি। সুস্থ হয়ে কলকাতায় পৌঁছে দ্রুত অনুশীলন শুরু করে দেন। পরিবর্ত হিসেবে নামিয়ে দেখে নেওয়া হয় তাঁকে। ঘরের মাঠে নর্থ ইস্ট ইউনাইটেডের বিরুদ্ধে শুরু থেকেই খেলানো জনি কাউকোকে। তাঁকে স্বাগত জানাতে ছিল বিশাল টিফো। লেখা হাল্ক। কতটা তৃপ্ত কাউকো? বিস্তারিত জেনে নিন TV9Bangla Sports-এর এই প্রতিবেদনে।

যুবভারতীতে ম্যাচ। সবুজ মেরুনের জন্য বিশাল সমর্থন থাকবে এটাই স্বাভাবিক। নর্থ ইস্ট ইউনাইটেডের বিরুদ্ধে ম্যাচের ৬ মিনিটে পিছিয়ে পড়ে মোহনবাগান। তাতেও অবশ্য বিচলিত হননি সমর্থকরা। তাদের বিশ্বাস ছিল দল ঘুরে দাঁড়াবেই। শেষ অবধি ৪-২ ব্যবধানে জয় মোহনবাগানের। লিস্টন কোলাসো, জেসন কামিংস, দিমিত্রি পেত্রাতোস এবং চতুর্থ গোলটি সাহাল আব্দুল সামাদের। পেত্রাতোস ছাড়া বাকি তিনটি গোলের পাস বাড়িয়েছেন জনি কাউকো। এক ম্যাচে তিনটি অ্যাসিস্ট!

আইএসএলের ইতিহাসে মোহনবাগানের কোনও প্লেয়ার এর আগে এমন কীর্তি গড়েননি। গত মরসুমে ইস্টবেঙ্গলের নাওরেম মহেশ সিং এক ম্যাচে তিনটি অ্যাসিস্ট করেছিলেন। এ ছাড়া আর তিন জন ফুটবালের এই এই কৃতিত্ব রয়েছে। এই রেকর্ডে ভাগ বসালেন কাউকো। মোহনবাগানের এই মিডফিল্ডার বলছেন, ‘দলের জয়ে অবদান রাখতে পেরেছি, এতেই খুশি। এটাই আমার দায়িত্ব। চোটের পর একটা বছর খুবই দীর্ঘ ছিল আমার কাছে। ফের মাঠে নামতে পারাটা তৃপ্তির।’

গ্যালারির সমর্থনে আপ্লুত। চোটের যন্ত্রণা ভুলিয়েছিল সদ্যোজাত কন্যা। একটা সময় ভেবেছিলেন, আদৌ মাঠে নামতে পারবেন তো! সেই আশঙ্কা কেটেছে। খারাপ সময়ে মেয়ের সঙ্গে কাটানো মুহূর্তগুলোই ওষুধ হয়ে দেখা দিয়েছে। আর কলকাতায় পৌঁছতেই সমর্থকরা যে ভাবে আপন করে নিয়েছেন, আপ্লুত হওয়ারই কথা। কিন্তু হাল্ক প্রশ্নে অবশ্য কোনও জবাব এল না। তাঁর হাসিটাই যেন উত্তর।