Property Registration Scams: জমি-বাড়ি রেজিস্ট্রেশনের সময় ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিচ্ছেন? সেকেন্ডে ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট

Aadhaar Card Scams: প্রচুর মানুষ এখনও পর্যন্ত প্রতারিত এই স্ক্যামে। কিন্তু উপায় কী? টাকা হারানোর আগে জেনে নিন এই ধরনের স্ক্যাম কীভাবে করছে স্ক্যামাররা? আর কীভাবেই বা এই সমস্ত স্ক্যাম থেকে নিজেকে বাঁচাবেন? চলুন জেনে নেওয়া যাক।

Property Registration Scams: জমি-বাড়ি রেজিস্ট্রেশনের সময় ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিচ্ছেন? সেকেন্ডে ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Sep 30, 2023 | 9:00 AM

জালিয়াতরা একের পর এক উপায় খুঁজে নিচ্ছে মানুষকে প্রতারিত করার। কখনও আধার কার্ড, কখনও প্যান কার্ড আরও কত কী। তালিকায় ফোনের সিম কার্ড পর্যন্তও রয়েছে। এবার এই সব কিছুর সঙ্গে যুক্ত হল জমি ও ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রেশনের কাগজ। জমি ও বাড়ি কেনার সময় প্রচুর টাকার সঙ্গে সঙ্গে অনেক ডকুমেন্টও যুক্ত থাকে। এমনকি মজা করতে হয় আধার কার্ড সহ আরও অনেক তথ্য। আর তা থেকেই একের পর এক স্ক্যাম হয়ে চলেছে। সেই সব ডকুমেন্ট থেকে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সহ আরও অনেক ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নিচ্ছে স্ক্যামাররা। আর তারপরেই মুহূর্তের মধ্যে ঘটে যাচ্ছে বিরাট বিপদ। ফোনে একটি মেসেজ চলে আসছে। খুলে দেখা যাচ্ছে ব্যাঙ্কের প্রচুর টাকা গায়েব। আর এটাকেই বলা হচ্ছে প্রপার্টি রেজিস্ট্রেশন স্ক্যাম, যা দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে। প্রচুর মানুষ এখনও পর্যন্ত প্রতারিত এই স্ক্যামে। কিন্তু উপায় কী? টাকা হারানোর আগে জেনে নিন এই ধরনের স্ক্যাম কীভাবে করছে স্ক্যামাররা? আর কীভাবেই বা এই সমস্ত স্ক্যাম থেকে নিজেকে বাঁচাবেন? চলুন জেনে নেওয়া যাক।

কীভাবে করা হচ্ছে এই স্ক্যাম?

প্রথমে প্রতারকরা কম্পিউটার, ল্যাপটপ এই সব কিছু হ্যাক করে নেয়। তারপর ফিঙ্গারপ্রিন্ট নকল করার মেশিন দিয়ে সমস্ত ফিঙ্গারপ্রিন্ট নকল করে নেয়। দলিল ডাউনলোড করার সময় অনেকের ফিঙ্গারপ্রিন্ট কপি করা হয়। আর তাই কাজে লাগায় স্ক্যামাররা। এছাড়া দলিলের ফটোকপি থেকেও নকল করে নেওয়া হচ্ছে আঙুলের ছাপ।

এই ধরনের স্ক্যাম থেকে বাঁচবেন কীভাবে?

  1. আপনি জমি, বাড়ি, ফ্ল্যাট কেনার সময় যাকেই আপনার সমস্ত তথ্য দিচ্ছেন, তাকে আধারের তথ্য এবং ফিঙ্গারপ্রিন্ট লক করে রাখতে হবে। এতে সাইবার প্রতারকরা দলিল ডাউনলোড করতে পারবে ঠিকই। তবে ফিঙ্গারপ্রিন্ট নকল করার সুযোগ আর পাবে না। ফলে কোনওভাবেই স্ক্যাম করা সম্ভব হবে না।
  2. এছাড়াও আপনি জালিয়াতি বা কেলেঙ্কারী এড়াতে আপনার আধার বায়োমেট্রিক লক করে রাখতে পারেন। এর জন্য আপনাকে UIDAI ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে হবে।
  3. আপনি আপনার বায়োমেট্রিক ডেটা লক করে রাখুন। এমন করলে কোনও প্রতারক আপনার বায়োমেট্রিক চুরি করতে পারবে না। যখন কোনও কাজে আপনার বায়োমেট্রিক প্রয়োজন হবে, তখন আবার ওয়েবসাইট থেকে অন করে নেবেন।