Moon Map: বিশ্বে এই প্রথম, চাঁদের সবিস্তার মানচিত্র প্রকাশ করে তাক লাগাল চিন, দেখে নিন
China Releases Moon Map: বিশ্বে এই প্রথম চাঁদের এমন সবিস্তারে মানচিত্র প্রকাশিত হল। আর সেই মানচিত্র প্রকাশ করল চাঁদ। সেই মানচিত্রের বিশেষত্ব কী, এখনই জেনে নিন। দেখে নিন ভিডিয়োও।

চাঁদের (Moon) একটি নতুন ভূতাত্ত্বিক মানচিত্র (Map) প্রকাশ করেছে চিন (China)। এটিকে এখনও পর্যন্ত চাঁদের সবচেয়ে বিস্তারিত মানচিত্র বলে দাবি করা হচ্ছে। পাশাপাশি বলা হচ্ছে, এটি ভবিষ্যতে বড়সড় অবদান রাখতে চলেছে। চাঁদের বিশ্বের সবচেয়ে বিশদ মানচিত্রের প্রকল্পটি চায়না ইউনিভার্সিটি অফ জিওসায়েন্সেস, চাইনিজ অ্যাকাডেমি অফ জিওলজিক্যাল সায়েন্স এবং শানডং ইউনিভার্সিটির মতো অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে চাইনিজ আকাদেমি অফ সায়েন্সেসের জিওকেমিস্ট্রি ইনস্টিটিউটের নেতৃত্বে প্রকাশিত হয়েছে। এর আগে 2020 সালে ইউনাইটেড স্টেটস জিওলজিক্যাল সার্ভে অ্যাস্ট্রোজিওলজি সায়েন্স সেন্টার (USGS) চাঁদের মানচিত্রটি 1:5,000,000 স্কেলে প্রকাশ করেছিল।
চিন দ্বারা প্রকাশিত চাঁদের এই মানচিত্রটি বৈজ্ঞানিক গবেষণা, অনুসন্ধান এবং অবতরণ স্থান নির্বাচনের ক্ষেত্রে একটি বড়সড় অবদান রাখতে চলেছে বলেই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। এই মানচিত্র সম্পর্কে যে তথ্যগুলি আপনার জেনে রাখা উচিৎ।
1. চীন কর্তৃক প্রকাশিত চাঁদের নতুন ভূতাত্ত্বিক মানচিত্রটি প্রকাশ করা হয়েছে 1:2,500,000 এর স্কেলে। এটি এখনও পর্যন্ত চাঁদের সবচেয়ে বিস্তারিত মানচিত্র।
2. চাঁদের এই মানচিত্রে রয়েছে 2,341টি ইমপ্যাক্ট ক্রেটার, 17টি পাথরের ধরন, 81টি ইমপ্যাক্ট বেসিন এবং 14টি ভিন্ন ধরনের কাঠামো।
3. চাঁদের মানচিত্রের এই নতুন বিবরণটি চাঁদের ভূতত্ত্ব এবং তার বিবর্তন সম্পর্কে প্রচুর তথ্য প্রদান করেছে।
4. চাঁদের এই বিস্তারিত মানচিত্রটি গত ৩০ মে সায়েন্স বুলেটিন দ্বারা প্রকাশিত।
A new geological map of the Moon, made in China: https://t.co/V8LrlMLaMp -> https://t.co/9W2gLhQiEw and https://t.co/0QKb4Q4H5K . All all data will be freely available: https://t.co/1bapFENZJk pic.twitter.com/V2JEKJzmO0
— Daniel Fischer (@cosmos4u) June 8, 2022
চাঁদের ঠিক কতটা পর্যন্ত মানচিত্র প্রকাশ করা গিয়েছে?
ইউএস জিওলজিক্যাল সার্ভে, নাসা এবং লুনার প্ল্যানেটারি ইনস্টিটিউটের গবেষকদের দীর্ঘ প্রচেষ্টার পরে চাঁদের পৃষ্ঠকে বিশদে একত্রিত করা সম্ভব হয়েছিল। এই প্রথম বার চাঁদের সমগ্র পৃষ্ঠ সম্পূর্ণ ভাবে ম্যাপ করা সম্ভব হয়েছে এবং বিজ্ঞানীদের দ্বারা অভিন্ন ভাবে শ্রেণীবদ্ধও করা হয়েছিল। চাঁদের ম্যাপের ডিজিটাল সংস্করণটি অনলাইনেও উপলব্ধ হয়ে গিয়েছে।





