Viral Video: মেয়ে এয়ার হস্টেস, স্পাইসজেটের প্রথম দুই যাত্রী তাঁরই মা-বাবা, হৃদয়স্পর্শী ভিডিয়ো ছুঁল বহু মানুষের মন
Viral Video Today: প্রথম দেখায় আপনি বুঝতে পারবেন না যে, তাঁরা ওই এয়ার হস্টেসেরই অভিভাবক। কিন্তু মেয়ে যেই না তাঁর মা-বাবাকে উজ্জ্বল হাসির সঙ্গে উষ্ণতা অভ্যর্থনা জানান, টিকিট চেক করেন এবং তাঁদেবর বিমানের সামনের আসনে বসতে বলেন, তখনই দেখা যায় গর্বিত মা-বাবার হাস্যোজ্জ্বল মুখ।
Latest Viral Video: ফ্লাইটে উঠছেন মা-বাবা। আর তাঁদের স্বাগত জানাচ্ছেন কন্যা, যিনি স্পাইসজেটের এয়ার হস্টেস। হৃদয়স্পর্শী মুহূর্ত সোশ্যাল মিডিয়ার অলিতে-গলিতে ঘুরে বেড়াচ্ছে। দর্শকদের মুগ্ধ করেছে এই ভিডিয়ো, বিশ্বব্যাপী মানুষজনের আবেগকে আলোড়িত করেছে। ইনস্টাগ্রামে ভিডিয়োটি শেয়ার করা হয়েছে @airhostess_jaatni নামক একটি পেজ থেকে। এয়ার হস্টেসের নাম অস্মিতা। তিনি তাঁর নিজস্ব ইনস্টা হ্যান্ডেল থকেই ভিডিয়োটি শেয়ার করেছিলেন। সেখান থেকে তা ছড়িয়ে পড়েছে অন্যান্য বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে।
ভিডিয়োটা শুরু হতেই দেখা যাচ্ছে, অস্মিতার মা-বাবা বিমানের আইল দিয়ে হাঁটছেন। প্রথম দেখায় আপনি বুঝতে পারবেন না যে, তাঁরা ওই এয়ার হস্টেসেরই অভিভাবক। কিন্তু মেয়ে যেই না তাঁর মা-বাবাকে উজ্জ্বল হাসির সঙ্গে উষ্ণতা অভ্যর্থনা জানান, টিকিট চেক করেন এবং তাঁদেবর বিমানের সামনের আসনে বসতে বলেন, তখনই দেখা যায় গর্বিত মা-বাবার হাস্যোজ্জ্বল মুখ। মেয়ের জন্য মা-বাবার গভীর গর্বের মুখ এবং আনন্দের অনুভূতি মুহূর্তে আলোকিত হতে থাকে। তাঁদের মুখ দেখে সে সময় মনে হয় যেন, ভিআইপি যাত্রী তাঁরাই।
View this post on Instagram
ইনস্টা ভিডিয়োর ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, ‘বিমানের ভিআইপি প্যাক্স! এ যেন এক আলাদা অনুভূতি।’ অস্মিতার বাবা-মায়ের কাছ থেকে এই ধরনের ভালবাসা এবং স্নেহের প্রদর্শন যেন নস্টালজিয়ার অনুভূতি জাগিয়ে তোলে। ভিডিয়োটা দেখেছেন এমন লাখ-লাখ মানুষের হৃদয় স্পর্শ করে গিয়েছে।
ভিডিয়োর ভিউ 14.6 মিলিয়ন ছাপিয়ে গিয়েছে। দাবানলের মতো বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলিতে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিয়োটি দেখার পরে একজন লিখছেন, ‘ছোট্ট ক্লিপটায় মেয়ে ও তাঁর বাবা দুজনের মুখের মধ্যেই যেন চাপা একটা আনন্দ কাজ করে।’ আর একজন যোগ করলেন, ‘ভারতীয় পিতামাতার ভালবাসা এবং স্নেহের অভিব্যক্তি সবসময় উচ্চস্বরে না-ও হতে পারে। তবে সন্তানদের জন্য সবসময় তাঁদের পথ খোলা, যে কোনও পরিস্থিতিতে তাঁরা ঝাঁপিয়ে পড়েন।’