Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

মালিক জানেনই না, দলিল জাল করে বিক্রি হয়ে গিয়েছে জমি! শান্তিনিকেতনে ‘জমি মাফিয়ারাজ’

Land Mafia: সম্প্রতি অভিযোগ উঠছিল শ্রীনিকেতন-শান্তিনিকেতন এলাকায় 'জমি মাফিয়া'দের দৌরাত্ম্য বেড়েছে।

মালিক জানেনই না, দলিল জাল করে বিক্রি হয়ে গিয়েছে জমি! শান্তিনিকেতনে 'জমি মাফিয়ারাজ'
নিজস্ব চিত্র।
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jul 29, 2021 | 11:10 PM

বীরভূম: শান্তিনিকেতনে জাল দলিল চক্রের অভিযোগের রমরমা প্রথম তুলে ধরেছিল টিভি নাইন বাংলা। এবার এ বিষয়ে একে একে মুখ খুলতে শুরু করেছেন অভিযোগকারীরাও। প্রশাসনও নড়েচড়ে বসেছে। চক্র ভাঙতে এবার তৎপর খোদ জেলাশাসক।

সম্প্রতি অভিযোগ উঠছিল শ্রীনিকেতন-শান্তিনিকেতন এলাকায় ‘জমি মাফিয়া’দের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এ নিয়ে কয়েকদিন আগে শ্রীনিকেতনের জমি মালিকরা বিক্ষোভও দেখান। জমির মালিকদের অভিযোগ, কিছু অসাধু জমি মাফিয়া জাল দলিল বানিয়ে জমির রেকর্ড বদলে তা অন্যত্র বিক্রি করে দিচ্ছিল। আর তা থেকে বাঁচতেই প্রশাসনের দ্বারস্থ হন আসল জমির মালিকরা। জমি মালিকদের অভিযোগ, তাঁদের কথায় গুরুত্ব দিচ্ছিল না প্রশাসন।

এই খবর টিভি নাইন বাংলাই প্রথম তুলে ধরে। এরপরই নড়েচড়ে বসে প্রশাসনও। বোলপুরের বিএলআরও সঞ্জয় রায়ের কথায়, “প্রত্যেকটি কেস আমরা আলাদা করে খতিয়ে দেখেছি। ৩৮টা এরকম কেস রয়েছে। এর মধ্যে ২০টা কেসই ২০২১ সালের। এই ২০টার মধ্যে আবার ১২টা ইতিমধ্যেই বাতিলও হয়ে গিয়েছে। কারণ, যাঁরা আবেদন করেছিলেন, তাঁদের ডাকা হয়েছিল তথ্য-সহ, কিন্তু কেউ আসেননি অফিসে। বাকিগুলি এখনও আন্ডার প্রসেস।”

জমির প্রকৃত মালিকরা অভিযোগ তুলেছিলেন, এই ঘটনায় সরকারি আধিকারিকদের একাংশও জড়িত রয়েছেন। এ নিয়ে বিএলআরও সঞ্জয় রায়ের মত, “এটা একেবারেই ভিত্তিহীন অভিযোগ। কারণ, অভিযোগকারীদের অনেকেই এসেছেন, আমার সঙ্গে কথাও বলেছেন। আমার কাছে এরকম কোনও অভিযোগ তাঁরা জানাননি। ওনারা যে লিখিত স্মারকলিপি দিয়েছেন, সেখানেও এমন অভিযোগ কোথাও নেই।” আরও পড়ুন: শহরজুড়ে বর্ষাতি মন ভিজছে… রইল শ্রাবণ কলকাতার জলছবি