Balurghat: নতুন করে ফের বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান বদল, শুরু বিতর্ক

Balurghat: ২০২১ সালে বালুরঘাটে ভাড়া নেওয়া অফিস থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ে পঠনপাঠন অনলাইনে শুরু হয়। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নানা জায়গায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন। সম্প্রতি গার্লস কলেজের হোস্টেলে প্রথম অফলাইন ক্লাস শুরু হয়।

Balurghat: নতুন করে ফের বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান বদল, শুরু বিতর্ক
বালুরঘাট বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান বদলImage Credit source: Tv9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Apr 12, 2024 | 5:14 PM

বালুরঘাট: আবারও দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসস্থান বদল। বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে নতুন বাসস্থানের নোটিস জারি করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী কোনও ভবন না থাকায় বারবার ঠিকানা বদল করতে হচ্ছে। যা নিয়ে লোকসভা নির্বাচনের আগে সরব বিজেপি। পালটা যুক্তি দিয়েছে তৃণমূল। এমনকী বালুরঘাটে বিশ্ববিদ্যালয় করার জন্য জায়গা পাওয়া যাচ্ছে না বলেই তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্রের দাবি। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য পতিরামেও জায়গা দেখা হচ্ছে।

প্রসঙ্গত,দীর্ঘ প্রায় ছয় বছর আগে দক্ষিণ দিনাজপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অবশেষে দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০ সালের শেষে পথচলা শুরু করলেও ২০২১ সালের অক্টোবর মাসে প্রথম সেমিস্টার শুরু হয়। ভাড়া বাড়িতে অফিস করে ক্লাস শুরু হয়। পরবর্তীতে বালুরঘাট বিমানবন্দর সংলগ্ন এলাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জমি চিহ্নিতকরণ করা হয় ৷ দেওয়া হয় প্রাচীর। পরবর্তীতে অজানা কারণে সেই জায়গার কাজও বন্ধ হয়ে যায়। এ দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ভবন না থাকায় একাধিক বার ঠিকানা বদল করতে হয়েছে। সম্প্রতি, আরও একবার ঠিকানা বদল করতে হয় বিশ্ববিদ্যালয়কে।

বালুরঘাট শহরের মঙ্গলপুর এলাকায় একটি বেসরকারি বিএড কলেজে বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয় স্থানান্তরিত করা হয়েছে। এনিয়ে ঠিকানা বদলের নোটিফিকেশনে জারি করা হয়েছে।

২০২১ সালে বালুরঘাটে ভাড়া নেওয়া অফিস থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ে পঠনপাঠন অনলাইনে শুরু হয়। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নানা জায়গায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন। সম্প্রতি গার্লস কলেজের হোস্টেলে প্রথম অফলাইন ক্লাস শুরু হয়। এদিকে বালুঘাট পুরসভার সঙ্গে ভবন নিয়ে চুক্তি করেছিল বিশ্ববিদ্যালয়। কিন্তু এখনও সেই ভবন পায়নি। তাই আপাতত বেসরকারি বিএড কলেজে অফিসঘর স্থানান্তরিত করা হচ্ছে। যা নিয়ে নতুন করে ফের বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে। অন্যদিকে, এই বিশ্ব বিদ্যালয়ের সমস্যা নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু রাজ্যপালের উপরেই দায় চাপিয়েছেন।