Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

‘ED-CBI দিয়ে রোখা যাবে না’, তল্লাশির ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই গর্জে উঠল শেখ শাহজাহানের পাড়া

Sheikh Shajahan: সাধারণ তন্ত্রের দিবসে সন্দেশখালির পথে তৃণমূল নেতৃত্ব। ছিলেন সন্দেশখালির বিধায়ক সুকুমার মাহাতো, পঞ্চায়েত প্রধানরা। ব্যানারে-পোস্টারে লেখা রয়েছে, ইডি সিবিআই-কে দিয়ে তৃণমূলকে রোখা যাবে না।

'ED-CBI দিয়ে রোখা যাবে না', তল্লাশির ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই গর্জে উঠল শেখ শাহজাহানের পাড়া
সন্দেশখালিতে প্রতিবাদImage Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jan 26, 2024 | 5:16 PM

সন্দেশখালি: শেখ শাহজাহান কোথায়? তিন সপ্তাহেও শাহজাহানকে ধরতে ব্যর্থ পুলিশ।  এর‌ই মধ্যে ইডি-সিবিআইয়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সভা সরবেড়িয়ায়। শাহজাহানের বাড়িতে দ্বিতীয় বারের ইডি অভিযানের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে প্রতিবাদ সভা। বৃক্তৃতার  দাবিতে একশো দিনের টাকা বন্ধ, আবাসের বকেয়া থাকলেও, মূল নিশানায় ইডি-সিবিআই। সন্দেশখালির তৃণমূল নেতৃত্বের ডাকে সভা হয় সরবেড়িয়ায়।

সাধারণ তন্ত্রের দিবসে সন্দেশখালির পথে তৃণমূল নেতৃত্ব। ছিলেন সন্দেশখালির বিধায়ক সুকুমার মাহাতো, পঞ্চায়েত প্রধানরা। ব্যানারে-পোস্টারে লেখা রয়েছে, ইডি সিবিআই-কে দিয়ে তৃণমূলকে রোখা যাবে না। অর্থাৎ ইডি-সিবিআই এর বিরুদ্ধে পথে নেমেছে তৃণমূল নেতৃত্ব।

প্রসঙ্গত, গত বুধবারই শেখ শাহজাহানের বাড়িতে দ্বিতীয় বারের জন্য তল্লাশি চালান ইডি আধিকারিকরা। সরবেড়িয়ার আকুঞ্জপাড়া এলাকায় শেখ শাহজাহানের পরপর চারটি বাড়ি। তার মধ্যে তিনটি বাড়ি ছিল তালাবন্ধ। ইডি আধিকারিকের ডাকে চতুর্থ বাড়ির দরজা খুলেছিলেন শেখ শাহজাহানের ভাইয়ের স্ত্রী। তিনি জানিয়ে দেন, শেখ শাহজাহান কোথায় তা তিনি বলতে পারবেন না। শাহজাহানের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি, এলআইসি-র কাগজ, দুটি সোনার দোকানের বিল, নির্বাচনের সার্টিফিকেট ও বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নাম হাতে পেয়েছেন তদন্তকারীরা। তবে তদন্তকারীদের দাবি, শেখ শাহজাহান আগে থেকেই সব নথি সরিয়ে ফেলেছেন। তিনি বর্তমানে কোথায় আত্মগোপন করে রয়েছেন, তার স্পষ্ট ধারণা এখন তদন্তকারীদের কাছে নেই। ইতিমধ্যেই রাজ্য পুলিশের পাশাপাশি এই মামলার তদন্তে রয়েছে সিবিআই-ও।

শেখ শাহজাহানের বাড়ি সিল করে দিয়েছেন তদন্তকারীরা। দেওয়ালে নোটিসও টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছে। ২৯ জানুয়ারি হাজিরা দিতে বলা হয়েছে শেখ শাহজাহানকে। আদৌ তিনি হাজিরা দেন নাকি, সেটাই দেখার।