Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

অশীতিপরের জন্য ‘দুয়ারে ভ্যাকসিন’ চালু করলেন বিধায়ক লাভলী মৈত্র

লাভলীর (Lovely Maitra) দুয়ারে ভ্যাকসিন প্রকল্পের প্রাথমিক লক্ষ্য হিসাবে সোনারপুরের পুর ও গ্রামীণ এলাকার বৃদ্ধাশ্রমগুলিতে গিয়ে করোনা টিকা দিয়ে আসবেন স্বাস্থ্যকর্মীরা। শুক্রবার এই কর্মসূচির উদ্বোধনীর দিনেই এলাকার ১০টি বৃদ্ধাশ্রমের ২০০ জন আবাসিককে ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে বলে জানান বিধায়ক।

অশীতিপরের জন্য 'দুয়ারে ভ্যাকসিন' চালু করলেন বিধায়ক লাভলী মৈত্র
নিজস্ব চিত্র
Follow Us:
| Updated on: Jun 18, 2021 | 9:03 PM

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: সোনারপুরে ‘দুয়ারে ভ্যাকসিন’ পরিষেবা চালু করলেন বিধায়ক লাভলী মৈত্র ( Lovely Maitra)। শুক্রবার থেকে একটি বেসরকারি হাসপাতালের সহযোগিতায় এই প্রকল্প শুরু হল। করোনা কালে এই উদ্য়োগের ফলে উপকৃত হবেন সোনারপুর এলাকার বয়স্ক মানুষজন। সেই লক্ষ্য়েই এই কর্মসূচি বলে জানান তৃণমূল বিধায়ক।

লাভলীর দুয়ারে ভ্যাকসিন প্রকল্পের প্রাথমিক লক্ষ্য হিসাবে সোনারপুরের পুর ও গ্রামীণ এলাকার বৃদ্ধাশ্রমগুলিতে গিয়ে করোনা টিকা দিয়ে আসবেন স্বাস্থ্যকর্মীরা। শুক্রবার এই কর্মসূচির উদ্বোধনীর দিনেই এলাকার ১০টি বৃদ্ধাশ্রমের ২০০ জন আবাসিককে ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে বলে জানান বিধায়ক।

আগামীদিনে আবেদনের ভিত্তিতে এলাকাভিত্তিক বাড়ি বাড়ি গিয়ে বয়স্কদের করোনা টিকা দেওয়ার কাজ হবে বলে জানান লাভলি। শুধুমাত্র বয়স্করাই পাবেন এই এই দুয়ারে ভ্যাকসিন পরিষেবা। এদিন সোনারপুরে এই পরিষেবার উদ্ধোধন করেন বিধায়ক। তাঁর কথায়, “বৃদ্ধাশ্রমগুলো ঘুরে দেখেছি আমি। সেখানে থাকা বয়স্করা অনুরোধ করেছিলেন যাতে তাঁদের বাড়িতে পৌঁছে টিকা দেওয়া হয়। তাঁরা সত্যিই খুব অসহায়। যে আবাসিকরা রয়েছেন, চেষ্টা করেছিলাম তাঁদের প্রত্যেককে যাতে দুয়ারে ভ্যাকসিন দেওয়া যায়।”

তিনি যোগ করেন, “এই বয়সে ভ্যাকসিন সেন্টারে গিয়ে এঁদের টিকা নিতে খুবই অসুবিধা হবে। তাই আমার বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে যত বৃদ্ধাশ্রম রয়েছে, সবগুলোতে গিয়ে টিকাকরণের ব্যবস্থা করব। পরবর্তীতে আশি বছরের উর্ধ্বে যে বাসিন্দারা রয়েছেন এলাকায়, তাঁদেরও বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভ্যাকসিন দেওয়া হবে।”

আরও পড়ুন: ইলামবাজারের পর সাঁইথিয়া, তৃণমূলে যোগ দিতে চেয়ে কার্যালয়ের সামনে ধরনা বিজেপি কর্মীদের! 

এটিন দিকা পাওয়ার পর প্রতীমা দে নামে এক আবাসিকার কথায়, “আমরা বিশেষ উপকৃত হলাম। ভীষণ আনন্দিত সবাই। এতদিন লাইনে দাঁড়িয়েও নো ভ্যাকসিন, ভ্যাকসিন শেষ হয়ে গিয়েছে, এসব শুনতে হয়েছে। আজ নতুন বিধায়কের সহযোগিতায় যে শেষপর্যন্ত ভ্য়াকসিন পেলাম, তার জন্য ওনার কাছে আমরা কৃতজ্ঞ।”