Bangladesh: ‘উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় মাইলফলক’, ‘দূষণহীন’ যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু করছে বাংলদেশ

Bangladesh new metro rail project: পদ্মা সেতু, নদীর তলদেশে সুড়ঙ্গ নির্মাণ, মেট্রোরেল চালুর পর এবার পাতাল রেলের নির্মাণ কাজ শুরু করল বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার ২ ফেব্রুয়ারি রাজধানী ঢাকার পার্শ্ববর্তী জেলা নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আনুষ্ঠানিকভাবে এই পাতাল রেলের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

Bangladesh: 'উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় মাইলফলক', 'দূষণহীন' যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু করছে বাংলদেশ
শেখ হাসিনার দাবি, বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেল হয়ে উঠেছে
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Feb 03, 2023 | 8:55 AM

ঢাকা: পদ্মা সেতু, নদীর তলদেশে সুড়ঙ্গ নির্মাণ, মেট্রোরেল চালুর পর এবার পাতাল রেলের নির্মাণ কাজ শুরু করল বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার ২ ফেব্রুয়ারি রাজধানী ঢাকার পার্শ্ববর্তী জেলা নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আনুষ্ঠানিকভাবে এই পাতাল রেলের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ থেকে শুরু হয়ে, রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকার নীচ দিয়ে চলাচল করবে এই পাতাল রেল। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা জানান, বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেল হয়ে উঠেছে। আওয়ামী লিগ সরকার একটানা ক্ষমতায় আছে বলেই এটা সম্ভব হয়েছে। পাতালরেলকে বর্তমান বাংলাদেশের উন্নয়নের মহাসড়কের একটি অংশ বলে উল্লেখ করেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, “পাতাল রেলের কাজের উদ্বোধনের আগে উড়াল মেট্রোরেল উপহার দিয়েছি৷ এটা উপর দিয়ে যাচ্ছে। এবার মাটির নীচ দিয়ে পাতাল রেল চলবে। বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় আরেকটি মাইলফলক স্থাপিত হলো। মেট্রোরেলের সবচেয়ে বড় দিক হল এতে পরিবেশ দূষিত হবে না। আওয়ামী লিগ যখনই ক্ষমতায় আসে দেশের মানুষের উন্নতি হয়। আওয়ামী লিগ সারা বাংলাদেশে যোগাযোগের নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে। একদিনে ১০০টা সেতু, ১০০টা সড়ক উদ্বোধন করেছি। এর আগে কেউ তা করতে পারেনি। মেট্রোরেলের পর পাতালরেল চড়া দেশের জন্য একটি সৌভাগ্যের বিষয়।”

ঢাকা মাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড বা ডিএমটিসিএল এই পাতালরেল নির্মাণের দায়িত্ব পেয়েছে। সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টর এমএএন সিদ্দিক জানান, নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে থেকে শুরু করে, ঢাকা বিমানবন্দর হয়ে কমলাপুর পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার পথে এই পাতালরেল চলবে। এই প্রকল্প নির্মাণে আনুমানিক খরচ হবে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে প্রায় ৩৯,৪৫০ কোটি টাকা আসবে জাইকার সহায়তা থেকে। ২০২৬ সালে এই পাতালরেল নির্মাণের কাজ শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে।