Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Ayodhya Ram Temple: অযোধ্যায় রামমন্দিরের উদ্বোধন উপলক্ষ্যে বড় ঘোষণা মরিশাস সরকারের

Mauritius Government: রাম মন্দিরের উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে একেবারে উৎসবের আমেজ অযোধ্যায়। বলা ভাল, উৎসব শুরু হয়ে গিয়েছে অযোধ্যায়। বিগ্রহের প্রাণ প্রতিষ্ঠার উৎসব সরাসরি টিভি ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলিতে সম্প্রচার করা হবে। স্বাভাবিকভাবেই, কেবল দেশ নয়, বিদেশে প্রবাসীদেরও নজর অযোধ্যার দিকে। তাই রামমন্দির উদ্বোধনের দিন বিশেষ ঘোষণা করেছে মরিশাস সরকার।

Ayodhya Ram Temple: অযোধ্যায় রামমন্দিরের উদ্বোধন উপলক্ষ্যে বড় ঘোষণা মরিশাস সরকারের
অযোধ্যার রাম মন্দির।
Follow Us:
| Updated on: Jan 13, 2024 | 6:32 PM

পোর্ট লুইস: আগামী ২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরের উদ্বোধন। সেই অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে একেবারে উৎসবের আমেজ অযোধ্যায়। বলা ভাল, উৎসব শুরু হয়ে গিয়েছে অযোধ্যায়। বিগ্রহের প্রাণ প্রতিষ্ঠার উৎসব সরাসরি টিভি ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলিতে সম্প্রচার করা হবে। স্বাভাবিকভাবেই, বিগ্রহের প্রাণ প্রতিষ্ঠাকে কেন্দ্র করে ২২ জানুয়ারি সকলের নজর থাকবে অযোধ্যায়। তবে কেবল দেশ নয়, বিদেশে প্রবাসীদেরও নজর অযোধ্যার দিকে। তাই রামমন্দির উদ্বোধনের দিন বিশেষ ছুটির ঘোষণা করেছে মরিশাস সরকার।

মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী প্রবিন্দ কুমার জুগনাউথ এক বিবৃতি দিয়ে আগামী ২২ জানুয়ারি ২ ঘণ্টার বিশেষ সরকারি ছুটি ঘোষণা করেছেন। বিবৃতিতে তিনি জানিয়েছেন, আগামী ২২ জানুয়ারি ভারতে অযোধ্যায় রাম মন্দিরের উদ্বোধন, শ্রী রামচন্দ্রের ঘরে ফেরার প্রতীক, একটি তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। তাই হিন্দু সরকারি আধিকারিকেরা যাতে প্রার্থনায় সামিল হতে পারেন, সেজন্য সেদিন দুপুর ২টো থেকে দু-ঘণ্টা বিশেষ ছুটি দেওয়ার সিদ্ধান্তে সম্মতি জানিয়েছে মন্ত্রিসভা। ২২ জানুয়ারি দিনটি ঐতিহাসিক বলেও উল্লেখ করেছেন মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী।

প্রসঙ্গত, মরিশাসের হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষের আধিক্য সবচেয়ে বেশি। ২০১১-র আদমসুমারী অনুযায়ী, মরিশাসের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪৮.৫ শতাংশ হিন্দু। এছাড়া মরিশাস আফ্রিকার একমাত্র দেশ, যেখানে হিন্দু ধর্মের সবচেয়ে বেশি চর্চা হয়। শতাংশের দিক থেকে, নেপাল এবং ভারতের পরে হিন্দু ধর্মের প্রসারে এই দেশ বিশ্বে তৃতীয় স্থানে রয়েছে। ভারতেরও বহু মানুষ কর্মসূত্রে মরিশাসে থাকেন। প্রাথমিকভাবে বিহার, উত্তর প্রদেশ, মধ্য প্রদেশ, ঝাড়খণ্ড, মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু, তেলঙ্গানা এবং অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে অভিবাসীরা গিয়েছিলেন সেদেশে।