Student injured: ২৩ মিনিটের ‘মৃত্যু’, শ্বাস ফিরতেই মেয়েটি দেখল গোটা গায়ে চাপ চাপ দাগ

Student injured: ইসাবেলার বাবা অ্যান্ডি উইলিংহাম জানান, সে দিন রাত ১১টার দিকে হস্টেলের ডিরেক্টর ফোন করেন। তিনি জানান, বেলাকে জরুরি বিভাগে ভর্তি করা হয়েছে। তিনি তাঁর ঘরে অচেতন অবস্থায় পড়েছিলেন। হাসপাতালে পৌঁছতে বলা হয় তাঁদের।

Student injured: ২৩ মিনিটের 'মৃত্যু', শ্বাস ফিরতেই মেয়েটি দেখল গোটা গায়ে চাপ চাপ দাগ
প্রতীকী ছবি
Follow Us:
| Updated on: Mar 16, 2024 | 9:55 AM

লন্ডন: কিছুক্ষণের জন্য শ্বাসটাই বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। নেমে এসেছিল মৃত্যু। রহস্যজনক ঘটনার শিকার হলেন এক ছাত্রী। ২১ বছরের ওই ছাত্রী হস্টেলে থাকতেন। একদিন হঠাৎ তাঁর শ্বাস বন্ধ হয়ে যায়। তিনি মেঝেতে পড়েছিলেন। তিনি ২৩ মিনিটের জন্য মৃত অবস্থায় পড়েছিলেন। কিন্তু এরপর তার শ্বাস ফিরে এলে তিনি দেখেন শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন। কীভাবে ঘটল, বুঝে উঠতে পারেননি তিনি।

‘মিরর পত্রিকা’য় প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, ওই ছাত্রীর নাম ইসাবেলা উইলিংহাম। কেনটাকির উইলমোরের অ্যাসবারি ইউনিভার্সিটির একজন ছাত্রী ছিলেন তিনি। গত ২৭ নভেম্বর তিনি তাঁর কক্ষে অচেতন অবস্থায় পড়েছিলেন। তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। পরে দেখা যায়, তাঁর সারা শরীরে গুরুতর আঘাতের চিহ্ন। ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে রাখা হয়েছিল তাঁকে। পরে জানা যায় ভয়ঙ্কর একটা গল্প।

ইসাবেলার বাবা অ্যান্ডি উইলিংহাম জানান, সে দিন রাত ১১টার দিকে হস্টেলের ডিরেক্টর ফোন করেন। তিনি জানান, বেলাকে জরুরি বিভাগে ভর্তি করা হয়েছে। তিনি তাঁর ঘরে অচেতন অবস্থায় পড়েছিলেন। হাসপাতালে পৌঁছতে বলা হয় তাঁদের। হাসপাতালে পৌঁছে জানা যায়, ২১ মিনিটের জন্য ইসাবেলার শ্বাস বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। অর্থাৎ ২১ মিনিটের জন্য মারা গিয়েছিলেন।

পুলিশ জানিয়েছে, ছাত্রীর শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তাঁর পা ফুলে গিয়েছিল। তাঁর শরীরে ছিল গভীর ক্ষত। ইসাবেলার কিছুই মনে নেই। তিনি বলেন, হাসপাতালে যখন আমি সুস্থ বোধ করতে শুরু করি, তখন লক্ষ্য করি আমার নখ ফাটা। মনে করা হচ্ছে, ওই ছাত্রী সম্ভবত তার খাট থেকে পড়ে গিয়ে আঘাত পেয়েছিলেন।