Salil Parekh: এক লাফে মাইনে বাড়ল ৮৮ শতাংশ, Infosys কর্তার রোজগার দেখলে আপনার চোখ কপালে উঠবে

Infosys: জুলাই মাসের ১ তারিখ থেকে এই নয়া বেতন কাঠামো কার্যকর হবে। বর্তমানে ইনফোসিসের সিইও সলিল বার্ষিক ৫২ কোটি ৩৩ লক্ষ টাকা বেতন পান।

Salil Parekh: এক লাফে মাইনে বাড়ল ৮৮ শতাংশ, Infosys কর্তার রোজগার দেখলে আপনার চোখ কপালে উঠবে
ছবি: সংগৃহীত
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: May 28, 2022 | 1:23 PM

মুম্বই: যে সকল পড়ুয়ারা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়েন, তাঁদের অনেকের মনেই আকাঙ্ক্ষা থাকে, কোর্স শেষে ইনফোসিসে চাকরি করার। দেশের সেরা তথ্য প্রযুক্তি সংস্থাগুলির মধ্যে অন্যতম ইনফোসিস (Infosys)। স্বাভাবিকভাবেই এই সংস্থার শীর্ষ পদে আসীন কর্তারা চোখ ধাঁধিয়ে যাওয়ার মতো বেতন পাবেন। ইনফোসিসের চিফ এগজ়িকিউটিভ অফিসার বা সিইও- যে মোটা বেতন পাবেন, সে কথা বলাই বাহুল্য। তবে ইনফোসিসের সিইও সলিল পারেখ (Salil Parekh) কয়েকদিন আগেই অন্য কারণে সংবাদ শিরোনামে এসেছেন। সলিল পারেখের বেতন এক ধাক্কায় ৮৮ শতাংশ বেড়েছে। সলিল আইআইটি বম্বে এবং কর্ণেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষ করেছেন। ৮৮ শতাংশ বৃদ্ধির ফলে সলিলের বার্ষিক বেতন বেড়ে ৭৯ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকা হয়েছে। এই বেতন বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে সলিল পারেখ দেশের অন্যতম বেতনভুক সিনিয়র টেক এগজ়িকিউটিভ তালিকায় নাম করে নিয়েছেন। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী এই বেতন বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে সিলিকন ভ্যালির অনেক উচ্চপদস্থ আধিকারিককে পিছনে ফেল দিয়েছেন সলিল। এমনকী টুইটারের সিইও পরাগ আগরওয়ালও বেতনের দিক থেকে সলিলের পিছনে।

জুলাই মাসের ১ তারিখ থেকে এই নয়া বেতন কাঠামো কার্যকর হবে। বর্তমানে ইনফোসিসের সিইও সলিল বার্ষিক ৫২ কোটি ৩৩ লক্ষ টাকা বেতন পান। পাশাপাশি অবসরকালীন সুযোগ সুবিধা হিসেবে তিনি ৩৮ লক্ষ টাকার সুবিধা পাবেন। টেক জায়েন্ট ইনফোসিস জানিয়েছে, সলিল ইনফোসিসের সিইও এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর। সলিলের সময়ে বিশ্বে মানচিত্রে ইনফোসিস নিজের স্থান আরও বেশি মজবুত করেছে। ইনফোসিসের ব্যবসা বৃদ্ধির পাশাপাশি সলিল নিজের কর্মদক্ষতা প্রমাণ করেছেন। সেই কারণে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড বিবেচনা করে সলিলের পারিশ্রমিক নির্ধারণ করা হয়েছে।

২২ মে আরও একবার নতুন করে ৫ বছরের জন্য সলিলকে সিইও এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে। রবিরার ইনফোসিসের বোর্ড অফ ডিরেক্টর বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ এবং সবাইকে সলিলের এই বেতন বৃদ্ধির কথা জানায়। ৩০ বছর ধরে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন তথ্য প্রযুক্তি সংস্থায় কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে সলিলের।