Varun Dhawan: সানিয়া ছিলেন ক্রাশ, তাঁকে আপেল খাওয়ানোর জন্য ৫,০০০ পেয়েছিলেন বরুণ ধাওয়ান

Sania Mirza: তিনি খেলার দুনিয়ায় অপরূপা সুন্দরী। অনেকেরই ক্রাশ সেই নারী। তাঁকে দেখে একবার আপেল কিনে এনেছিলেন বরুণ। শুনুন সেই ঘটনার বর্ণনা বরুণ জবানিতে।

Varun Dhawan: সানিয়া ছিলেন ক্রাশ, তাঁকে আপেল খাওয়ানোর জন্য ৫,০০০ পেয়েছিলেন বরুণ ধাওয়ান
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Nov 24, 2022 | 5:36 PM

অভিনেতা বরুণ ধাওয়ান এবং অভিনেত্রী শ্রদ্ধা কাপুর তখন অনেক ছোট। বেড়াতে গিয়ে বরুণকে পাহাড়ের নির্জনতায় প্রেম প্রস্তাব দিয়েছিলেন শ্রদ্ধা। সেই ক্ষণেই শ্রদ্ধার মন ভেঙে তাঁকে ‘না’ বলেছিলেন বরুণ। জানিয়েছিলেন, তিনি তাঁকে ভালবাসেন না। ছোটবেলার ক্রাশের কথা সকলের সামনেই একটি টক শোতে স্বীকার করে নিয়েছিলেন শ্রদ্ধা। বরুণও এবার সে রকমই খোলা হাটে জানালেন তাঁর জীবনের ক্রাশের কথা। বরুণের ক্রাশ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির আর কেউ নন। তিনি খেলার দুনিয়ায় অপরূপা সুন্দরী। অনেকেরই ক্রাশ সেই নারী। তাঁকে দেখে একবার আপেল কিনে এনেছিলেন বরুণ। শুনুন সেই ঘটনার বর্ণনা বরুণ জবানিতে।

বরুণের ক্রাশ ভারতীয় টেনিস তারকা সানিয়া মির্জা। পাকিস্তানি ক্রিকেটার শোয়েব মালিকের সঙ্গে সানিয়ার বিয়ে ভাঙার জল্পনা এখন সর্বত্র। এরই মাঝে বরুণ জানিয়ে দিলেন সানিয়া তাঁরও ক্রাশ ছিলেন। এর অনন্য় অভিজ্ঞতার কথাও বরুণ শেয়ার করেছেন।

২৫ নভেম্বর মুক্তি পেতে চলেছে বরুণ ধাওয়ানের নতুন হিন্দি ছবি ‘ভেড়িয়া’। ছবি সংক্রান্ত এক সাক্ষাৎকারে বরুণ বলেছেন, সানিয়াকে তিনি পছন্দ করতেন। এবং সানিয়ার মায়ের কাছে তিনি বকুনিও খেয়েছিলেন।

বরুণ বলেছেন, “সে সময় ম্যাড প্রোডাকশনসের জন্য কাজ করছিলাম আমি। মুকুল আনন্দের টিমে ছিলাম সে সময়। একটি বিজ্ঞাপনী ছবিতে কাজ করছিলাম, যাতে সানিয়াকে নেওয়া হয়েছিল। বিজ্ঞাপনের জন্য আমাদের ৩০০ জোড়া জুতোর প্রয়োজন ছিল। লিংকিন রোডে গিয়ে ৩০০ জোড়া জুতো ভাড়া করে নিয়ে এসেছিলাম আমি। আমার সানিয়ার উপর বিরাট বড় ক্রাশ ছিল সে সময়। তিনি আমাকে একটা আপেল আনতে বলেছিলেন এবং আমি তাঁর কথা শুনে আপেল কিনে হাজিরও হয়েছিলাম। প্রায় কাঁপতে-কাঁপতে আপেল এগিয়ে দিয়েছিলাম সানিয়ার মায়ের দিকে। আমার কাঁপুনি দেখে তাঁর মনে হয়েছিল আমি বুঝি পাগল। তিনি ক্ষিপ্ত স্বরে গর্জে উঠে বলেছিলেন, ‘কে তোমাকে আপেল আনতে বলেছে?’ সঙ্গে-সঙ্গে সানিয়া এগিয়ে এসে বলেছিলেন তাঁর কথাতেই আমি এমনটা করেছি। অতগুলো জুতো এবং হয়তো সেই একটি আপেল আনার জন্য আমি সেদিন ৫,০০০ টাকা পেয়েছিলাম।”