AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Surprise Request To Mir: মহালয়ার দিন নস্ট্যালজিক পোস্ট মীরের, এল চমকে দেওয়া অনুরোধ!

Surprise Request To Mir: তিনি এমন কিছুই বলেননি বা লেখেননি। তাঁর আবদার একেবারে ভিন্ন। যা শুনে স্বয়ং মীরও হয়েছেন অবাক।

Surprise Request To Mir: মহালয়ার দিন নস্ট্যালজিক পোস্ট মীরের, এল চমকে দেওয়া অনুরোধ!
মীর করেন মহালয়া উপলক্ষে পোস্ট, তার থেকে এল চমকে দেওয়া অনুরোধ
| Edited By: | Updated on: Sep 25, 2022 | 7:59 PM
Share

মীর রেডিয়ো ছাড়ার পর অনেকই তাঁকে ফিরে আসতে বলেছেন। অন্তত সানডে সাসপেন্সের জন্য। এমন অনেক ভক্তই রয়েছেন। কিন্তু তুষার সেনগুপ্ত এর মধ্যে একেবারে আলাদা। তিনি এমন কিছুই বলেননি বা লেখেননি। তাঁর আবদার একেবারে ভিন্ন। যা শুনে স্বয়ং মীরও হয়েছেন অবাক। কী চাহিদা মীরের কাছ থেকে তুষারের?  তিনি চান মীরের কণ্ঠে চণ্ডীপাঠ শুনতে। সেই মর্মে তিনি লিখেছেনও সোশ্যাল মিডিয়াতে মীরের পোস্টের কমেন্ট বাক্সে। কী লিখেছেন তিনি?  “বলতে ভীষণ ভয় করছে। জানি এটা শুনলেই নস্টালজিয়ায় ভোগা পাবলিক হারে-রের করে তেড়ে আসবে। হয়তো হিন্দুভীর’রা ভর্চুয়াল ত্রিশূলের খোঁচা মারবে। তবুও মনের কথাটা একবার অন্তত না বলে পারছি না। যাঁদের অনুভূতি আহত হবে তাঁদের কাছে আমি আন্তরিকভাবে অনুতপ্ত এবং ক্ষমাপ্রার্থী। তবুও বলতেই হচ্ছে- মীর অফসার আলি-র ভরাট কণ্ঠে ইমোশন অ্যাক্টিং সব আছে। ওঁর কণ্ঠে চণ্ডীপাঠ শোনার ইচ্ছে রইল। উনি একবার ট্রাই করে দেখতে পারেন”।

মহালয়ার দিন নস্ট্যালজিক মীর রেডিয়োও দিয়ে একটি ভিডিয়ো পোস্ট শেয়ার করেন, যেখানে বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের গলায় মহিষাসুরমর্দিনী অনুষ্ঠান চলছে। সঙ্গে ক্যাপশন, ‘ম্যায় হুন খামোশ জাহান মুজকো ওয়াহান সে সুনিয়ে… (আমি নিঃশব্দ দুনিয়ার আমাকে ওখান থেকে শোনো) রেডিয়ো| নস্ট্যালজিয়া| মহিষাসুরমর্দিনী’| সঙ্গে আরও পোস্ট যেখানে লেখা, ‘আজ কান দিয়ে চেটেপুটে খাওয়ার দিন’। এই পোস্টেই মন্তব্য করেন তুষার। মীরের গলায় চণ্ডীপাঠ শোনার ইচ্ছেও প্রকাশ করা এখানেই।

মীর তাঁর অনুরোধের উত্তর দিতে গিয়ে আগেই মার্জনা চেয়ে নিয়েছেন। মীর লেখেন, ‘ধৃষ্টতা নেই। মার্জনা করবেন। তবে তুযার সেনগুপ্ত আপনি যে আমাকে নিয়ে এটা ভেবেছেন, এটাই আমার বড় প্রাপ্তি’।

View this post on Instagram

A post shared by Mir Afsar Ali (@mirchimir13)

এই পোস্টে আরও অনেকেই তাঁদের মতামত তুলে ধরেছেন। সুনন্দা শুক্লার চাহিদা, “আমি তো মীরের কন্ঠে চন্ডীপাঠ আর আজানের মাইক থেকে মহালয়া শুনতে চাই যেমনটা মন্দির থেকে আজানের সুর ভেসে আসলে ভাল লাগে! ভেঙে যাক ধর্মের সব বাঁধ! আশা রাখলাম! কেমন।” আর এক নেটিজ়েন রিজাউল করিম বলেছেন, “কাজী নজরুল ইসলাম শ্যামা সঙ্গীত লিখতে পারলে, মহম্মদ রফী সাহেব শ্রীকৃষ্ণ ভজন গাইতে পারলে মীর কেন পারবে না। মীর মানেই একটি পরিপূর্ণ ভালোবাসার নাম”।

বাঙালির কাছে বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের গলায় মহিষাসুরমর্দিনী অনুষ্ঠান যেন মায়ের আগমন বার্তা নিয়ে আসে। তাঁর অনুষ্ঠানের পোস্ট দিয়ে মীর পেলেন ভালবাসা।