হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন রেমো, কীভাবে পাশে দাঁড়িয়েছিলেন সলমন?
ডান্স কোরিওগ্রাফার রেমো ডি’সুজা লিখেছেন, “সোনায় মোড়া হৃদয় তোমার”। তাঁর স্ত্রী দিন কয়েক আগেই সলমন খানকে তুলনা করেছেন ‘এঞ্জেল’-এর সঙ্গে। আজ ভাইজানের জন্মদিনে অগণিত ভক্তের শুভেচ্ছার পাশাপাশি রেমো-লিজেলও আবেগঘন। তাঁর যথেষ্ট কারণও রয়েছে। দিন কয়েক আগে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মুম্বইয়ের এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন রেমো। অবস্থা ছিল খুবই গুরুতর। এমতাবস্থায় যখন রেমোর স্ত্রী দিশেহারা […]
ডান্স কোরিওগ্রাফার রেমো ডি’সুজা লিখেছেন, “সোনায় মোড়া হৃদয় তোমার”। তাঁর স্ত্রী দিন কয়েক আগেই সলমন খানকে তুলনা করেছেন ‘এঞ্জেল’-এর সঙ্গে। আজ ভাইজানের জন্মদিনে অগণিত ভক্তের শুভেচ্ছার পাশাপাশি রেমো-লিজেলও আবেগঘন। তাঁর যথেষ্ট কারণও রয়েছে। দিন কয়েক আগে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মুম্বইয়ের এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন রেমো। অবস্থা ছিল খুবই গুরুতর। এমতাবস্থায় যখন রেমোর স্ত্রী দিশেহারা ‘মসিহা’র মতো আবির্ভাব হয়েছিল সল্লু মিয়াঁর।
মুম্বইয়ের বেশ কিছু সংবাদমাধ্যম থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, রেমো অসুস্থ হতেই প্রথম ফোনটা সলমনকেই করেছিলেন স্ত্রী লিজেল। সলমন ব্যস্ত ছিলেন অন্য ফোনে। সেই ফোন ছেড়ে লিজেলের ফোন ধরতেই খারাপ খবরটা পান তিনি। এক মুহূর্তও দেরি করেননি সলমন। তৎক্ষণাৎ যে হাসপাতালে রেমোকে ভর্তি করা হয় সেই হাসপাতালের ডাক্তারদের সঙ্গে যোগাযোগ করে গোটা বিষয়টির দায়িত্ব নেন। ডাক্তাররা জানিয়েছিলেন রেমোকে সুস্থ করার দু’টি উপায় রয়েছে। হয় অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি অথবা ইঞ্জেকশন দিয়ে হার্টে ব্লকেজ দূর করা। রিস্ক তো ছিলই। কিন্তু ওই গোটা সময়টা মানসিক ভাবে লিজেলের সঙ্গে ছিলেন সলমন।
View this post on Instagram
এখানেই শেষ নয় বারবার ফোন করে ডাক্তারদের সঙ্গে কথা বলা থেকে শুরু করে, বিস্তারিত আলোচনা…পাশে দাঁড়িয়েছিলেন পরিবারের সদস্যর মতোই। রেমোর অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি হয়েছিল। অবশেষে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে এসেছেন তিনি। কিন্তু সূত্র বলছে, ভাইজানের খোঁজ নেওয়া থামেনি। রেমো সুস্থ আছেন কিনা, কী করছেন না করছেন, সবেতেই কড়া নজর রয়েছে তাঁর।
সেই মানুষের জন্মদিনেই আবেগে আপ্লুত রেমো নিজেই। লিখেছেন, “ভালবাসি স্যর। শুভ জন্মদিন। তুমি এঞ্জেল। তোমার হৃদয় সোনায় মোড়া।” আজ অর্থাৎ রবিবার ৫৫ বছর পূর্ণ করলেন সলমন। মধ্যবয়সে এসেও ক্যারিশ্মায় ভাঁটা পড়েনি এতটুকুও।