ইমোজিতে ইমোশন আর ব্রেক মানেই ব্রেক-আপ… ‘জেন জ়ি’-এর প্রেমের ভাষার সঙ্গে কীভাবে বদলাচ্ছে Love Life?

নেট মাধ্যমে আলাপ, তারপর দেখা-সাক্ষাৎ, তৃতীয় দিনে ডেটে যাওয়া... এগুলো খুব চটজলদি হতে থাকে জেন জ়ি-র জীবনে। জেন জ়ি-র সম্পর্কের আয়ুও বেশি দিনের হয় না। তবু তারা স্বপ্নের মায়াজাল বোনে। আবার ব্রেক-আপে অরিজিৎ সিংয়ের গানও শোনে। জেন জ়ি-র ভাষার সঙ্গে কীভাবে বদল এসেছে তাদের প্রেম-জীবনে?

ইমোজিতে ইমোশন আর ব্রেক মানেই ব্রেক-আপ... ‘জেন জ়ি’-এর প্রেমের ভাষার সঙ্গে কীভাবে বদলাচ্ছে Love Life?
Follow Us:
| Updated on: Jan 20, 2024 | 9:55 PM

মেঘা মণ্ডল

কলেজ শেষে নন্দন চত্বর কিংবা রবীন্দ্র সরোবরে আড্ডা। ছুটির দিনে ঘুরে দেখা উত্তর কলকাতার অলি-গলি। প্রথম ভ্যালেন্টাইনস ডে-তে ‘হাতে লেখা কার্ড আর একগোছা ফুলের তোড়া’ উপহার দেওয়া। আর জন্মদিন হলে পছন্দের বই, তাতে বড়-বড় অক্ষরে দেখা ‘প্রিয় মানুষকে’। দুর্গাষ্টমীতে একসঙ্গে অঞ্জলি দেওয়া। সরস্বতী পুজোয় শাড়ি-পাঞ্জাবি ছাড়া আর কোনও কথাই হবে না। Relatable লাগছে? মনে পড়ছে সেই স্কুল-কলেজ লাইফের প্রেমের কথা? এমন প্রেমের সঙ্গে বাঙালি অভ্যস্ত। কিংবা বলা চলে, বাঙালির জীবনে এমন প্রেম বারবার এসেছে। বরং, আজও এসে চলেছে। হাতে লেখা নিউ ইয়ার কার্ড দেওয়ার চল উঠে গিয়েছে। তার বদলে হোয়াইটসঅ্যাপে GIF এসে গিয়েছে। প্রজন্মের সঙ্গে প্রেমের মাধ্যম বদলেছে। এমনকি বদলেছে প্রেমের ভাষা-ও। ‘আমার তোকে ভাল লাগে’ থেকে এখন ‘can we date?’-এ গিয়েছে দাঁড়িয়েছে। কথা হচ্ছে ‘জেন জ়েড’ বা ‘জেন জ়ি’  (Generation Z)-এর প্রেমের ভাষা বা লাভ ল্যাঙ্গুয়েজ (পড়ুন lingo) নিয়ে।

এই যে প্রেমের ব্যাখ্যাটা প্রথমেই দেওয়া হল, তা এক্কেবারে ‘Old School Type’। এবার আসা যাক জেন জ়ি-এর দুনিয়ায়। এরাও প্রেমে পড়ে, মন ভাঙলে বিয়ারও খায়। কিন্তু এরা ‘ডেট’ করে। সঙ্গী খুঁজে নেয় ‘Tinder’, ‘Bumble’-এর মতো ডেটিং অ্যাপ থেকেও। ডেটে যায় নামজাদা কোনও ক্যাফেতে। যেখানে ক্যারামেল ল্যাটের সঙ্গে ‘আড্ডা’ জমে ওঠে। হোয়াইটসঅ্যাপে চ্যাটিংয়ের সময় ব্যবহার করে ইমোজি। কোনও কথা ভাল লাগলে তাতে ‘রিয়্যাক্ট’ দেয়। আর এই জেন জ়ি-ই ‘সিচুয়েশনশিপ’, ‘বেঞ্চিং’, ‘রেড ফ্ল্যাগ’, ‘গ্রিন ফ্ল্যাগ’ নিয়ে মিম বানায়। অথচ এসব শব্দের উৎপত্তি এই প্রজন্মের হাত ধরেই। প্রেম-ভালবাসাকে কেন্দ্র করে নিত্যনতুন ভাষার জন্ম হচ্ছে। বিশ্বজুড়ে জেন জ়ি ইন্টারনেট কালচারের সঙ্গে নিজেদের আপডেট করছে এবং তাদের জীবনেও তার পরিবর্তন ঘটাচ্ছে। কিন্তু বাঙালি কতটা জেন জ়েড-এর লাভ ল্যাঙ্গুয়েজ ও ডেটিং লাইফের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে কিংবা খাপ-খাইয়ে নিতে পেরেছে?

জেন জ়েড-এরও ‘ভাল লাগে স্বপ্নের মায়াজাল বুনতে’। তারাও ভালবেসে কাউকে উপহার দেয় ‘এইটা তোমার গান’। কিন্তু এই প্রেম খুব ক্ষণস্থায়ী। নেট মাধ্যমে আলাপ, তারপর দেখা-সাক্ষাৎ, তৃতীয় দিনে ডেটে যাওয়া… এগুলো খুব চটজলদি হতে থাকে জেন জ়ি-র জীবনে। ‘We are in a relationship’ বলার আগে হয় শারীরিক সম্পর্ক। এমনটাও দেখা যায় যে, শারীরিক সম্পর্কের পর তারা ঠিক করে একে-অপরের সঙ্গে থাকবে কি না। আবার এমনও উদাহরণ রয়েছে যেখানে জেন জ়ি প্রেম করে, সম্পর্কে থাকে, কিন্তু শারীরিক সম্পর্ক গড়ে ওঠার পর, একে-অপরের প্রতি আকর্ষণ হারিয়ে ফেলে। তখন আর ভাল লাগে না অপর দিকে থাকা মানুষটাকে। তখন জেন জ়ি জীবনে ‘ব্রেক’ চায়, ‘স্পেস’ চায়। আপাতত দৃষ্টিতে দেখতে গেলে এই ‘ব্রেক’, ‘স্পেস’-এর অর্থ ব্রেকআপ। তবে, এখানে ‘ব্রেক’, ‘স্পেস’-এর সময়কাল শেষ হলে অনেকে আবার একসঙ্গে থাকা শুরু করে, আবার অনেকে করে না। আলাদা পথ বেছে নেয় কিংবা অন্য সঙ্গী খুঁজে নেয়। বাঙালি যেমন ‘Old School Type’ প্রেমে অভ্যস্ত, তেমনই এই ধরনের ‘ডেটিং’-এর সঙ্গেও পরিচিত।

সত্যি কি জেন জ়ি খুব দ্রুত ‘পার্টনার’ বদলে ফেলে? তাদের প্রেম কি ক্ষণস্থায়ী? তারা কি সত্যি নিজেদের প্রেম জীবনকে ‘সিচুয়েশনশিপ’, ‘রেড ফ্ল্যাগ’-এর মতো শব্দ দিয়ে বিচার করে? এরই উত্তর খুঁজতে TV9 বাংলা ডিজিটালের তরফে যোগাযোগ করা হয় অভিনেতা ঋতব্রত মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে। ‘জেনারেশন আমি’র অন্যতম মুখ্য চরিত্র ঋতব্রত জেন জ়ি। কিন্তু তাঁর চিন্তাধারা ‘বেঞ্চিং’, ‘ব্রেডক্রাম্বিং’-এর মতো শব্দে আবব্ধ নেই। ঋতব্রতর কথায়, “আমার বদনাম রয়েছে, আমি নাকি প্রচুর মেয়েদের সঙ্গে ঘুরি। ঘন ঘন গার্লফ্রেন্ড বদলাই। এই ধরনের বিভিন্ন পরিস্থিতিকেই আজকাল বিভিন্ন নাম দেওয়া হচ্ছে। আমি যদি ‘সিচুয়েশনশিপ’-এর বাংলা বলি, তাহলে হবে ‘ছক কষা’। তবে, আজকাল যেসব ডেটিং টার্মগুলো ব্যবহার হচ্ছে, তা অনেক কিছুই আমার অজানা।” পরিস্থিতি আগেও যা ছিল, আগামী দিনেও তাই-ই থাকবে। হয়তো ঋতব্রতরা এখনও যেসব শব্দের মানে জানেন না, আগামী দিনে তাঁরা সে সবই উচ্চারণ করবেন। এসব শব্দ বাঙালির রোজনামচায় কতটা যৌক্তিক বা প্রাসঙ্গিক, তা ২০২৪-এ দাঁড়িয়ে এবং কলকাতায় বসে বলা বেশ কঠিন (প্রয়োজনই কি আছে আবহাওয়ার মতো তার পূর্বাভাস দেওয়ার আদৌ?)। কিন্তু এসব শব্দের একটা ভাল দিকও বের করেছেন ঋতব্রত। ঋতব্রতর সংযোজন, “এই ‘রেড ফ্ল্যাগ’ শব্দটার একটা ভাল দিক রয়েছে। এটা যে শুধু পার্টনার বাছাইয়ের ক্ষেত্রে আমিই ব্যবহার করতে পারি, এমন নয়। যদি কোনও মানুষ আমার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করে কিংবা তার কোনও ব্যবহার যদি আমার খারাপ লাগে, কিংবা কোনও মানুষের সঙ্গে মিশে যদি আমি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ না করি, তাহলে আমি বলতে পারি এই মানুষটি আমার জন্য রেড ফ্ল্যাগ। আর এই রেড ফ্ল্যাগ যে কোনও মানুষ, এমনকি বস্তুও হতে পারে।” অর্থাৎ, আপনার যদি কোনও খাবার পছন্দ না হয়, তাহলে অনায়াসে আপনি তাকেও রেড ফ্ল্যাগ দেখাতে পারেন। আর যদি আপনার ওই খাবার ভাল লাগে তাহলে ‘রিজ়’ শব্দ ব্যবহার করুন। এটাই তো জেন জ়ি-র ‘প্রেমের ভাষা’। অথবা বলতে পারেন, জেন জ়ি-এর lingo-এর পজ়িটিভ দিক।

বাঙালির জ়েড প্রজন্ম এখনও অভ্যস্ত নয় ‘লাভ ল্যাঙ্গুয়েজ’-এ। কিন্তু এ কথা অস্বীকার করার জায়গা নেই, যে জেন জ়ি-এর এখন স্বল্পমেয়াদীর প্রেম করে। এ কথা স্বীকার করেছেন ‘সদা সিঙ্গল অগ্নি’ হিসেবে পরিচিত আরজে। অগ্নি বলেন, “শারীরিক সম্পর্কের পর আর কিছু থাকে না। কিন্তু সেই সম্পর্কের আয়ু তখনই বাড়বে, যদি সেখানে থাকে ‘Good Conversation’. Good Conversation-এর সহজ বাংলা হল ‘আড্ডা’। আর আড্ডা শুধু যে প্রেমিক-প্রেমিকার মধ্যে জরুরি, তা নয়। এই আড্ডা দু’জন বন্ধু, সহকর্মী, ভাইবোন, এমনকি বাবা-মায়ের সঙ্গেও করা দরকার।” ‘সদা সিঙ্গল অগ্নি’র ‘প্রেম-ট্রেম সবই বুজরুকি’ মনে হলেও, ‘ডেট’ বিষয়টাকে বেশ প্রাধান্য দেন তিনি। তবে, তাঁর কাছে ডেট মানে শুধু কোনও মহিলার সঙ্গে কফি খেতে যাওয়া নয়। দিনের শেষে মায়ের সঙ্গে ডিনার করতে বসাটাও অগ্নির কাছে ‘ডিনার ডেট’। অনেকটা যেন ‘সোলো ডেট’ (নিজের সঙ্গে নিজের সময়যাপন)-এর মতো।

অগ্নি জ়িলেনিয়াল (Zillenial)। অর্থাৎ, ‘মিড নাইন্টিস কিড’, যার সামনে এক ঝাঁক মিলেনিয়াল, আর পিছনে জেন জ়েড। আরও সহজ ভাবে বললে, এই জ়িলেনিয়ালরা প্রাধান্য দেয় প্রেমে করা ও ডেট যাওয়া দু’টোকেই। কিন্তু ৫-৬টা ডেটে যাওয়ার পরই যে জেন জ়ি যেন আগ্রহ হারিয়ে ফেলে, অন্তত তাঁরা মনে করছেন এমনটাই। এহেন ‘ক্ষণস্থায়ী প্রেম’-এর কারণ খুঁজতে গিয়ে অ্যাডামাস ইউনিভার্সিটির সহ-অধ্যাপক সংহিতা স্যানাল বলেন, “প্রথম দেখা করা থেকে শারীরিক সম্পর্ক—এই বিষয়গুলো এই প্রজন্মের মধ্যে খুব দ্রুততার সঙ্গে ঘটে। আজকাল অনেকেই ‘লিভ-ইন’ করেন। কিন্তু সেটার আয়ুও বেশিদিনের হয় না। আসলে, একটা পয়েন্টের পর যখন সামনের মানুষটার সম্পর্কে সবটা জানা হয়ে যাচ্ছে, আর নতুন কিছুই তার মধ্যে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, তখনই আগ্রহ হারিয়ে যায়। তখন আর তাকে ভাল লাগে না।” কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে সংহিতা বলেন, “আজকাল মানুষের মধ্যে কথা বলা কমে গিয়েছে। ইমোজি, স্টিকারের মাধ্যমেই অর্ধেক কথা সেরে ফেলে জেন জ়েড।” জেন জ়ি ঋতব্রতর কথায়, “এখন মানুষের কাছে অনেক অপশন। বিনোদনের মাধ্যম থেকে শুরু করে ডেটিং অ্যাপ, অনেক উপায় এসে গিয়েছে এখন।” তাহলে কি সম্পর্ক বাঁচিয়ে রাখতে ‘অপশন’ খুঁজে নেওয়া উচিত নয়? ‘ডিয়ার জিন্দেগি’-এর জাহাঙ্গির খানের কথা অনুযায়ী ‘হাম ইতনি কুরসিয়াঁ দেখতে হ্যায় এক খরিদ নে সে পহলে, ফির আপনা লাইফ পার্টনার চুজ় করনে সে পহলে অপশন দেখনে মেঁ কেয়া প্রবলেম?’ অপশন দেখায় কোনও সমস্যা নেই। বরং, সম্পর্ক বজায় রাখতে গেলে আপনাকে মানতে হবে অগ্নির টিপস ‘Good Conversation’। আর ‘আড্ডা’ হোয়াইটসঅ্যাপে টেক্সট বা ভয়েস নোটে হলে চলবে না। সামনাসামনি বসে কথা বলতে হবে। এই প্রসঙ্গে অগ্নির বক্তব্য, “আমার হোয়াইটসঅ্যাপে ব্রেকআপ করায় ঘোর আপত্তি আছে। এতে সামনের মানুষটার অভিব্যক্তি, কথা বলার ভঙ্গি বোঝা যায় না। এগুলো সম্পর্কে জটিলতা বাড়ায়।”

জেন জ়ি চটজলদি ‘সম্পর্ক’-এ জড়ায় না। আবার সম্পর্ক ভাঙলে ‘মুভ-অন’ করতেও বেশি সময় নেয় না। ‘দুপুরের খামোখা খেয়াল’-এ মাঝেমধ্যে পুরনো বইয়ের ধুলো ঘেঁটে আবার তাকে সাজিয়ে রাখে। সেগুলো নিয়ে প্রেম-বিরহের শোক উদযাপন করে না জেন জ়ি। আর ব্রেকআপের পর এক্স-কে ব্লকলিস্টে একদমই রাখে না। কয়েক বছর আগে অবধি এই ‘লেট নাইন্টিজ় কিড’দের অধিকাংশ ইন্টারনেটের দুনিয়া থেকে এক্স-এর অস্তিত্বই মুছে ফেলত (জেন জ়ি-এর ভাষায় একে বলে Cancel Culture)। ফেসবুক থেকে মোবাইল—সব জায়গা থেকে ব্লক। কিন্তু জেন জ়ি ব্রেকআপের পর বন্ধু হয়ে থাকতে পছন্দ করে। যে ‘কমফর্ট জ়োন’ তারা একে-অপরের জন্য তৈরি করেছিল, তার অস্তিত্বকে সম্পূর্ণরূপে মুছে ফেলে না। বরং, ব্রেকআপের পরেও তারা মাঝেমধ্যে আড্ডা দেয়, একে-অপরের খোঁজ খবর নেয়। এটাও তো এক প্রকার ভালবাসা। নয় কি? কিংবা বলা যায়, একে-অপরের শুভাকাঙ্ক্ষী। একসঙ্গে না থেকেও একে-অপরের ভালটাই চেয়ে যাওয়া চিরকাল। এক্ষেত্রে কিন্তু জেন জ়ি-কে কেউ পাল্লা দিতে পারবে না কেউই।

৫২ সপ্তাহের সর্বনিম্ন দাম ছুঁল জিও, টাটা মোটরস! আপনারও কি বিনিয়োগ ছিল?
৫২ সপ্তাহের সর্বনিম্ন দাম ছুঁল জিও, টাটা মোটরস! আপনারও কি বিনিয়োগ ছিল?
বাজেটে রেলের জন্য কী কী থাকতে পারে নির্মলার সীতারামনের তালিকায়?
বাজেটে রেলের জন্য কী কী থাকতে পারে নির্মলার সীতারামনের তালিকায়?
বাঙ্কার খুঁজে পাওয়া নিয়ে কী বললেন বি‌এস‌এফ অফিসার?
বাঙ্কার খুঁজে পাওয়া নিয়ে কী বললেন বি‌এস‌এফ অফিসার?
হুড়মুড়িয়ে পড়ছে, আর কত নামবে শেয়ার বাজার?
হুড়মুড়িয়ে পড়ছে, আর কত নামবে শেয়ার বাজার?
মেয়ের মৃত্যুর পর না কেঁদে মিডিয়া সামলাচ্ছেন কীভাবে? প্রশ্ন কুণালের
মেয়ের মৃত্যুর পর না কেঁদে মিডিয়া সামলাচ্ছেন কীভাবে? প্রশ্ন কুণালের
Suvendu :নেতাজীর কথা বলতে গিয়ে কেন বাংলাদেশের প্রসঙ্গ শুভেন্দুর মুখে?
Suvendu :নেতাজীর কথা বলতে গিয়ে কেন বাংলাদেশের প্রসঙ্গ শুভেন্দুর মুখে?
কমছে ক্রেডিট-ডিপোজিট অনুপাত, বৃদ্ধি প্রায় নেই এইচডিএফসি ব্যাঙ্কের!
কমছে ক্রেডিট-ডিপোজিট অনুপাত, বৃদ্ধি প্রায় নেই এইচডিএফসি ব্যাঙ্কের!
'টাকা দিচ্ছে' বিমা সংস্থার স্টক, আপনার পোর্টফোলিওতে আছে কি?
'টাকা দিচ্ছে' বিমা সংস্থার স্টক, আপনার পোর্টফোলিওতে আছে কি?
দেড় মাসে প্রায় ৩০ শতাংশ পড়েছে জোম্যাটোর শেয়ার, কবে উঠবে?
দেড় মাসে প্রায় ৩০ শতাংশ পড়েছে জোম্যাটোর শেয়ার, কবে উঠবে?
একদিনেই পড়ল ১০ শতাংশ, আপনারও ছিল জোম্যাটোর শেয়ার?
একদিনেই পড়ল ১০ শতাংশ, আপনারও ছিল জোম্যাটোর শেয়ার?