Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

জুতো দিয়ে বেধড়ক মার! রহাত ফতেহ আলির গোপন ভিডিয়ো ভাইরাল, ‘ছিঃ, অমানুষ’

Rahat Fateh Ali khan: ভিডিয়োটি গায়কের অজান্তেই যে তোলা হয়েছে তা দেখেই ধারণা করেছেন নেটিজেনরা। সেখানে দেখা যাচ্ছে, এক ব্যক্তির কাছ থেকে বোতল চাইছেন তিনি/ সেই ব্যক্তি বারংবার বোতল কোথায় জানেন না, তা বলা সত্ত্বেও থামছেন না সঙ্গীতশিল্পী।

জুতো দিয়ে বেধড়ক মার! রহাত ফতেহ আলির গোপন ভিডিয়ো ভাইরাল, 'ছিঃ, অমানুষ'
বিতর্কের মধ্যেই সলমনের বক্তব্যে হইচই
Follow Us:
| Updated on: Jan 28, 2024 | 6:10 PM

রহাত ফতেহ আলি খান– যাঁর ‘আফরিন’, ‘তেরে মস্ত মস্ত দো নয়ন’-এর মতো গান সারা বিশ্বে সমাদৃত। সেই গায়কই এবার পড়েছেন চরম সমালোচনার মুখে। নেপথ্যে সাম্প্রতিক কালে ভাইরাল হওয়া এক ভিডিয়ো। যে ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে এক ব্যক্তিকে জুতো দিয়ে বেধড়ক মারছেন তিনি। শুধু মারছেন যে তাই নয়, চিৎকার করছেন ‘বোতল দে, বোতল দে’ বলেও।

ঠিক কী ঘটেছে? ভিডিয়োটি গায়কের অজান্তেই যে তোলা হয়েছে তা দেখেই ধারণা করেছেন নেটিজেনরা। সেখানে দেখা যাচ্ছে, এক ব্যক্তির কাছ থেকে বোতল চাইছেন তিনি/ সেই ব্যক্তি বারংবার বোতল কোথায় জানেন না, তা বলা সত্ত্বেও থামছেন না সঙ্গীতশিল্পী। উল্টে আরও মারধর করছেন তাঁকে। একসময় জুতো খুলেও মারতে দেখা যায় তাঁকে।চুল টেনে, মাটিতে ফেলে চিৎকার করতে থাকেন তিনি। এই ভিডিয়ো ছড়িয়ে পড়তেই চরম নিন্দা শুরু হয়েছে এই পাকিস্তানি গায়ককে ঘিরে। অনেকেই বলছেন, “যে ব্যবহার তিনি করেছেন তা শারীরিক নিগ্রহ ছাড়া কিছুই নয়।” অনেকেই আবার গায়কে কড়া শাস্তিরও দাবি করেছেন।

এ নিয়ে যখন আলোচনা তুঙ্গে তখন মুখ খুলেছেন রহাত ফাতেহ আলি খানও। আত্মপক্ষ সমর্থন করে পাল্টা এক ভিডিয়ো করেছেন তিনিও। যেখানে তিনি ওই ব্যক্তিকে পরিচয় দিয়েছেন নিজের শিষ্য বলে। এমনকি তাঁকে ‘বেটা’ বলে উল্লেখ করে রহাত ফাতেহ আলি খানের বক্তব্য, “যে ভিডিয়োটি আপনারা দেখেছেন তা একজন উস্তাদ ও তাঁর শিষ্যের মধ্যেকার ব্যাপার। ও আমার ছেলের মতো। একজন ছাত্র ও শিক্ষকের মধ্যে এরকমই সম্পর্ক হওয়া উচিৎ। যদি কোনও শিষ্য ভাল কিছু করেন তবে আমি তাঁকে ভালবাসি। আর ঠিক একই রকম ভাবে কেউ কিছু খারাপ করলে সে এই ধরনেরই শাস্তি পায়।” বোতল চাইছিলেন তিনি, কীসের বোতল? সে প্রশ্নেরও উত্তর দিয়েছেন রহাত ফাতেহ আলি খান। তিনি জানান, পবিত্র জল রাখা ছিল বোতলে। তা খুঁজে না পেয়েই রেগে যান তিনি। অন্যদিকে ওই শিষ্যও মুখ খুলেছেন। গুরুর পাশে দাঁড়িয়ে তিনি বলেন, “উনি আমার বাবার মতো। আমায় খুবই ভালবাসেন। যিনি ভিডিয়োটি ছড়িয়েছেন তিনি আমার উস্তাদজির নামে কুৎসা রটানোর চেষ্টায় আছেন।” যদিও এ সবে চিঁড়ে ভেজেনি। ব্যাপক হারে এই ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। একই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে সমালোচনাও।