দ্বন্দ্ব ভুলে শান্তির বার্তা কাঞ্চনের, গণেশের কাছে কী প্রার্থনা করলেন তৃণমূল বিধায়ক?

Tollywood: সকাল থেকে গণেশের আরাধনায় মেতেছেন বলিপাড়ার তারকা থেকে টলিপাড়ার অভিনেতা-অভিনেত্রীরা। গত পাঁচ বছর ধরে বাড়িতে ধুমধাম করে গণেশ পুজো করছেন কাঞ্চন মল্লিক এবং শ্রীময়ী চট্টরাজ। বিয়ের আগে থেকেই মল্লিক বাড়িতে এই পুজো শুরু করেছিলেন শ্রীময়ী। এ বছর পাঁচে পা দিল মল্লিক বাড়ির গণেশ পুজো।

দ্বন্দ্ব ভুলে শান্তির বার্তা কাঞ্চনের, গণেশের কাছে কী প্রার্থনা করলেন তৃণমূল বিধায়ক?
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Sep 07, 2024 | 3:20 PM

সকাল থেকে গণেশের আরাধনায় মেতেছেন বলিপাড়ার তারকা থেকে টলিপাড়ার অভিনেতা-অভিনেত্রীরা। গত পাঁচ বছর ধরে বাড়িতে ধুমধাম করে গণেশ পুজো করছেন কাঞ্চন মল্লিক এবং শ্রীময়ী চট্টরাজ। বিয়ের আগে থেকেই মল্লিক বাড়িতে এই পুজো শুরু করেছিলেন শ্রীময়ী। এ বছর পাঁচে পা দিল মল্লিক বাড়ির গণেশ পুজো। এত বিতর্কের মাঝেও বাড়িতে অন্যান্য বারের মতোই পুজোর আয়োজন করেছেন তারকা জুটি। বিয়ের পর থেকে বিতর্ক যেন তাঁদের পিছু ছাড়ছে না।

মাঝে কিছুটা ধামাচাপা থাকলেও আবারও বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে কাঞ্চন। আরজি কর কাণ্ডের পর তাঁর এক মন্তব্যকে ঘিরে বিস্তর জলঘোলা হয়েছে। অভিনেতা তথা তৃণমূল বিধায়কের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছেন তাঁরই বেশ কিছু ইন্ডাস্ট্রির সহকর্মীরা। কাঞ্চন-শ্রীময়ীর বিশ্বাস বাড়িতে গণপতির আগমন নেতিবাচক আবহের মাঝেও ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি করবেন। এ দিন সকালে শুটিং থাকলেও পুজোর সব কাজ নিজে হাতে করেছেন কাঞ্চন। পাশে ছিলেন স্ত্রী। মাথায় গামছা জড়িয়ে হোমে বসলেন অভিনেতা। এ দিন ভগবানের কাছে কী প্রার্থনা করলেন কাঞ্চন?

TV9 বাংলার তরফে যোগাযোগ করা হয়েছিল অভিনেতা তথা বিধায়কের সঙ্গে। তিনি বলেন, “ঈশ্বর সকলের মঙ্গল করুন। আর যেন কেউ প্রিয়জনহারা না হন। পৃথিবীর প্রতিটা মানুষ যেন হিংসা মিথ্যাচার দ্বন্দ্ব ভুলে গিয়ে যেন শান্তিতে থাকে।” সম্প্রতি গোটা শহরে যে অশান্তির সৃষ্টি হয়েছে তা নিয়ে যে কাঞ্চনও খুব উদ্বিগ্ন সেটা তাঁর কথাতে স্পষ্ট। তবে অভিনেতার বিরুদ্ধে তাঁর বন্ধুদের যা মন্তব্য উঠে এসেছে। তাতে বিরক্ত হয়েছেন কাঞ্চন পত্নী শ্রীময়ী।

এই খবরটিও পড়ুন

এ প্রসঙ্গে তিনি বলেছিলেন, “সম্প্রতি কাঞ্চন আরজি কর কাণ্ড প্রসঙ্গে একটি মন্তব্য করেছিল। যেটাকে আমিও সমর্থন করিনি। হয়তো সে দিন ওর মেজাজ ভাল ছিল না, তাই বলে ফেলেছিল। তার পর ও (কাঞ্চন মল্লিক) প্রকাশ্যে ক্ষমাও চায়। এত কিছুর পরেও ওর ইন্ডাস্ট্রির বন্ধুরা যে ভাবে আক্রমণ করছে তাতে আমার মনে একটা প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। একজন মানুষকে কতটা ব্যক্তিগত আক্রমণ করা যায়? তাঁরা কাঞ্চনের মন্তব্যের সমালোচনা করছেন তাতে আমার কোনও আপত্তি নেই। কিন্তু আমার এখন মনে হচ্ছে, কাঞ্চনের যাঁরা বন্ধুবান্ধব আছেন তাঁরাই ওর পিঠে ছুরি মারার জন্য সারাক্ষণ নানা ভাবনা চিন্তা চালিয়ে যাচ্ছেন।”