AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Heat Stroke: ‘লু’ লেগে মাথাঘোরা-ডায়েরিয়ায় ভুগছেন? হিটস্ট্রোক থেকে বাঁচার সেরা প্রতিকার লুকিয়ে রয়েছে বাড়িতেই

Summer Heat: হিট স্ট্রোকের কিছু সাধারণ লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে বিভ্রান্তি, গাঢ় রঙের প্রস্রাব, মাথা ঘোরা, মূর্ছা যাওয়া, ক্লান্তি, মাথাব্যথা, পেশী বা পেটে ব্যথা, বমি বমি ভাব, বমি, বা ডায়রিয়া, ফ্যাকাশে ত্বক, প্রচুর ঘাম এবং দ্রুত হৃদস্পন্দন।

Heat Stroke: 'লু' লেগে মাথাঘোরা-ডায়েরিয়ায় ভুগছেন? হিটস্ট্রোক থেকে বাঁচার সেরা প্রতিকার লুকিয়ে রয়েছে বাড়িতেই
| Edited By: | Updated on: Apr 18, 2022 | 12:25 AM
Share

প্রখর তাপে (Heat Wave) বের হওয়াই এখন অসম্ভব। তীব্র তাপে প্রাণ একেবারে ওষ্ঠাগত। যার ফলে দৈনন্দিন রুটিনেও ব্যাঘাত ঘটছে। বাড়ি বা অফিসের মধ্যে এয়ার কন্ডিশনারগুলির আরামে থাকা কোনও বিকল্প উপায় নয়। সবসময় ঠান্ডা ঘরে থাকাও স্বাস্থ্যের জন্য উপযুক্ত নয়। প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে বের হলেই হিটস্ট্রোকে (Heat Stroke) আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

হিটস্ট্রোক , যাকে সানস্ট্রোক বা লু লেগে যাওয়া নামেও পরিচিত। এর অর্থ হল, শরীর তার শরীর তার তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে অক্ষম। হিট স্ট্রোকের কিছু সাধারণ লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে বিভ্রান্তি, গাঢ় রঙের প্রস্রাব, মাথা ঘোরা, মূর্ছা যাওয়া, ক্লান্তি, মাথাব্যথা, পেশী বা পেটে ব্যথা, বমি বমি ভাব, বমি, বা ডায়রিয়া, ফ্যাকাশে ত্বক, প্রচুর ঘাম এবং দ্রুত হৃদস্পন্দন। তবে হিটস্ট্রোক থেকে বাঁচতে ঘরোয়া প্রতিকারও রয়েছে।

ঠান্ডা জলে স্নান করুন

ঠান্ডা বা বরফ জলে স্নান করলে শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত কমে যায়। ফলে গরমে অস্বস্তি থেকে অনেকটা স্বস্তি মেলে। যত তাড়াতাড়ি ঠান্ডা জলে স্নান করে নিতে পারেন, তাতে মৃত্যু ও শরীরের অন্যান্য ঝুঁকি থেকে মুক্তি মেলে দ্রুত।

বরফ ও শীতল প্যাক ব্যবহার করুন

প্রচণ্ড তাপপ্রবাহ থেকে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে একটি বিশেষ কুলিং প্যাক পাওয়া যায়, সেটি শরীরের তাপমাত্রা কমাতে কুঁচকি, ঘাড়, পিঠ, বগলে বরফের প্যাক লাগিয়ে দিন।

কাঁচা আমের পানীয় খান

সানস্ট্রোক থেকে বাঁচতে কাঁচা আম হল সেরা প্রাকৃতিক ঘরোয়া প্রতিকার। এজন্য কিছু কাঁচা আম নিয়ে সেদ্ধ করে ঠান্ডা জলে ভিজিয়ে রাখুন। তারপর আমের পাল্প নিয়ে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। একি গ্লাসের মধ্যে আমের পাল্প, ধনে গুঁড়ো, জিরে গুঁড়ো,গুড়, নুন ও কালো গোলমরিচ দিয়ে মিশিয়ে নিন। জলের সঙ্গে এই মিশ্রণটি মিশিয়ে নিয়ে নিয়মিত খেতে পারেন। হিট স্ট্রোক প্রতিরোঘ করতে ও নিরাময়ের ডন্য দিনে ৩-৪বার এই ঘরোয়া মেডিসিনটি খেতে পারেন।

অ্যাপেল সিডার ভিনিগার

এক গ্লাস ঠান্ডা জলে ১ চা চামচ আপেল সিডার ভিনিগার ও এক চা চামচ মধু যোগ করে নিন। সংমিশ্রণটি শরীরের ইলেক্ট্রোলাইটগুলি ফের জাগিয়ে তুলতে পারে।

বাটারমিল্ক

বাটারমিল্ককে চলতি কথায় ছাচ বা টক-ঝাল-মিষ্টি লস্যি বলা হয়। উত্তরপ্রদেশে এই ঠান্ডা ও দেশি পানীয় খুবই জনপ্রিয়। শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে এই পানীয় অত্যন্ত উপকারী। এই সুস্বাদু গ্রীষ্মকালীন পানীয়টি শুধুমাত্র দুপুরের খাবারের পর ও রাতের খাবারের পর খেতে পারেন।

আরও পড়ুন: Gas and Acidity: পেটপুজোর পরই গ্যাস-অ্যাসিডিটিতে বুক জ্বলছে? দ্রুত আরাম পান এই ৬ ভেষজ পানীয়র গুণে