Amit Shah-Chandrababu Naidu: আসল রঙ দেখাচ্ছে শরিকরা? প্রায় মাঝ রাতে শাহের দরবারে চন্দ্রবাবু, করলেন এই বিশেষ দাবি

Budget 2024: মঙ্গলবার রাতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে আসেন অন্ধ্র প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু। প্রায় মাঝ রাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে এই সাক্ষাৎ নিয়েই জোর জল্পনা শুরু হয়েছে। সূত্রের খবর, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে অন্ধ্র প্রদেশের জন্য আর্থিক তহবিল বৃদ্ধির দাবি জানিয়েছেন তিনি।

Amit Shah-Chandrababu Naidu:  আসল রঙ দেখাচ্ছে শরিকরা? প্রায় মাঝ রাতে শাহের দরবারে চন্দ্রবাবু, করলেন এই বিশেষ দাবি
ফাইল চিত্রImage Credit source: PTI
Follow Us:
| Updated on: Jul 17, 2024 | 12:29 PM

নয়া দিল্লি: কেন্দ্রে ক্ষমতা দখলের জন্য এবারে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি বিজেপি। সরকার গড়তে সাহায্য নিতে হয়েছে জোটশরিকদের। সরকার গঠনের আগে থেকেই জল্পনা শুরু হয়েছিল যে জোট সরকারে শরিকদের গুরুত্ব বাড়ায়, তাদের দাবি-দাওয়াও বাড়বে। সরকার গঠনের শুরুতে এমন কোনও ইঙ্গিত না মিললেও, হঠাৎই আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে সেই জল্পনা। কেন?

মঙ্গলবার রাতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে আসেন অন্ধ্র প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু। প্রায় মাঝ রাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে এই সাক্ষাৎ নিয়েই জোর জল্পনা শুরু হয়েছে। সূত্রের খবর, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে অন্ধ্র প্রদেশের জন্য আর্থিক তহবিল বৃদ্ধির দাবি জানিয়েছেন তিনি। আসন্ন বাজেটেই যেন অন্ধ্র প্রদেশের তহবিল বৃদ্ধির ঘোষণা করা হয়, এমনটাই দাবি করেছেন চন্দ্রবাবু।

জানা গিয়েছে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসভবনে গিয়ে অন্ধ্র প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী তথা তেলুগু দেশম পার্টির প্রেসিডেন্ট চন্দ্রবাবু নাইডু রাজ্যের আর্থিক দুরাবস্থার কথা বলেছেন।২০১৪ সালে রাজ্য বিভাজন এবং পূর্ববর্তী সরকারের ‘জঘন্য শাসনে’র কারণেই অন্ধ্র প্রদেশের এমন আর্থিক দুরাবস্থা বলে অভিযোগ করেছেন চন্দ্রবাবু, এমনটাই সূত্রের খবর।

শুধু স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীই নন, আজ  বুধবার কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের সঙ্গেও দেখা করতে পারেন অন্ধ্র প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর সঙ্গেও রাজ্যের আর্থিক সঙ্কট এবং বাজেটে তহবিল বাড়ানো নিয়ে আলোচনা করবেন বলে সূত্র মারফত জানা গিয়েছে। সম্ভব হলে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেও দেখা করতে পারেন চন্দ্রবাবু নাইডু।

প্রসঙ্গত, অন্ধ্র প্রদেশের সরকারি নথিতে রাজ্যের আর্থিক দুরবস্থার ভয়ঙ্কর চিত্র ধরা পড়েছে। ২০১৯-২০ সালের ঋণ ৩১.০২ শতাংশ থেকে বেড়ে, ২০২৩-২৪ সালে ৩৩.৩২ শতাংশে পৌঁছেছে। বিগত ৫ বছরে রাজ্যের অর্থনীতির ব্য়পক অবক্ষয় হয়েছে।