AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Delhi Rains: ‘পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে যদি…’, বন্যার মুখে দাঁড়িয়ে কী উপায় খুঁজে বের করলেন কেজরীবাল?

Arvind Kejriwal: ৪৫ বছরের রেকর্ড ভেঙেছে যমুনা নদী। বর্তমানে ২০.৭৬৮ মিলিমিটারে পৌঁছেছে যমুনার জলস্তর। দু'দিন আগেই জলস্তর ২০.৮৬৬ মিলিমিটার পার করেছিল। শেষবার যমুনা নদী ২০৭.৪৯ মিলিমিটার জলস্তর পার করেছিল ১৯৭৮ সালে।

Delhi Rains: 'পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে যদি...', বন্যার মুখে দাঁড়িয়ে কী উপায় খুঁজে বের করলেন কেজরীবাল?
দিল্লির রাস্তায় জমা জল।Image Credit: PTI
| Edited By: | Updated on: Jul 15, 2023 | 10:11 AM
Share

নয়া দিল্লি: যমুনার জলস্তর কমছে ঠিকই, কিন্তু দিল্লিতে (Delhi) বন্যার (Flood) ফাঁড়া এখনই কাটছে না। আজ, শনিবার নতুন করে ভারী বৃষ্টির (Heavy Rain) সম্ভাবনা রয়েছে দিল্লি সহ সংলগ্ন অঞ্চলে। পাশাপাশি হরিয়ানার (Haryana) হাথনি কুণ্ড ব্য়ারেজ থেকে জল ছাড়ার কারণে প্লাবিত রাজধানী। আজ নতুন করে বৃষ্টি হলে আরও জল উপচে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বিশেষজ্ঞরাও জানিয়েছেন যে অতিরিক্ত বৃষ্টি হলে জল আরও বাড়বে এবং সেই জল বের করতে প্রয়োজনের অতিরিক্ত সময় লাগবে। জমা জলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে।

৪৫ বছরের রেকর্ড ভেঙেছে যমুনা নদী। বর্তমানে ২০.৭৬৮ মিলিমিটারে পৌঁছেছে যমুনার জলস্তর। দু’দিন আগেই জলস্তর ২০.৮৬৬ মিলিমিটার পার করেছিল। শেষবার যমুনা নদী ২০৭.৪৯ মিলিমিটার জলস্তর পার করেছিল ১৯৭৮ সালে। যমুনা নদীর জলস্তর বাড়ার ফলে মধ্য় দিল্লির একাধিক গুরুত্বপূর্ণ এলাকা যেমন আইটিও, রাজঘাট, যমুনা বাজার, গীতা কলোনি, সিভিল লাইন জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। এমনকি সুপ্রিম কোর্টের দোরগোড়াতেও বর্ষার জমা জল পৌঁছে গিয়েছে।

শুক্রবারই দিল্লির মুখ্য়মন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীবাল বলেন, “যমুনা ব্যারেজের পাঁচটি গেট খোলার ব্যবস্থা করা হচ্ছে, যাতে জল ওই গেট দিয়ে বেরিয়ে যেতে পারে। ইতিমধ্যেই আইটিও ব্যারেজে গেট খুলে দেওয়া হয়েছে”। তিনি জানান, যদি আগামী কয়েকদিন বৃষ্টি না হয়, তবে দিল্লির পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে। তবে বৃষ্টি হলে জল নামতে একটু সময় লাগতে পারে।

জলমগ্ন এলাকা থেকে সাধারণ মানুষকে উদ্ধার করতে একদিকে যেমন জাতীয় ও রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী নামানো হয়েছে, তেমনই ৪৫০০ ট্রাফিক পুলিশও যানজট কমাতে ও সাধারণ মানুষকে সাহায্য করার জন্য মোতায়েন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবারই দিল্লি বিপর্যয় মোকাবিলা কর্তৃপক্ষ স্কুল, কলেজ ও জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত নয়, এমন সরকারি অফিস রবিবার অবধি বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয়।  বাকি অফিসগুলিকেও কর্মীদের বাড়ি থেকে কাজ করার সুযোগ দিতে বলা হয়েছে।