Delhi liquor policy case: দিল্লির আবগারি দুর্নীতি মামলায় অরবিন্দ কেজরীবালকে সমন ইডির
চলতি বছরের এপ্রিল মাসে এই একই মামলায় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল সিবিআই। একই মামলায় এর আগে দিল্লির প্রাক্তন উপ-মুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া এবং আপের রাজ্যসভার সাংসদ সঞ্জয় সিং-কে গ্রেফতার করেছে ইডি। এদিনই, সুপ্রিম কোর্টে মনীশ সিসোদিয়ার জামিনের আবেদন খারিজ হয়ে গিয়েছে।
নয়া দিল্লি: দিল্লির আবগারি দুর্নীতি মামলায় এবার এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেটের সমন পেলেন অরবিন্দ কেজরীবাল। বৃহস্পতিবারই (২ নভেম্বর), তাঁকে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার সদর দফতরে ডাকা হয়েছে। এই মামলার বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে তাঁকে। এই মামলার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে, এর আগে দিল্লির প্রাক্তন উপ-মুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া এবং আপের রাজ্যসভার সাংসদ সঞ্জয় সিং-কে গ্রেফতার করেছে ইডি। তবে, এর আগে চলতি বছরের এপ্রিল মাসে এই একই মামলায় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল সিবিআই। এদিনই, সুপ্রিম কোর্টে মনীশ সিসোদিয়ার জামিনের আবেদন খারিজ হয়ে গিয়েছে। ছয় থেকে আট মাসের মধ্যে এই মামলার তদন্ত শেষ করার নির্দেশ দিয়েছে সর্বোচ্চ আদালত। আদলত আরও বলেছে, তদন্ত যদি ধীর গতিতে চলে, তাহলে পরবর্তী পর্যায়ে ফের জামিনের আবেদন করতে পারবেন সিসোদিয়া।
সূত্রের খবর, আপ সাংসদ সঞ্জয় সিং-কে জেরা করে নতুন কিছু তথ্য পেয়েছে ইডি। ৪ অক্টোবর, এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট তার বাসভবনে তল্লাশির পর তাঁকে গ্রেফতার করেছিল। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে এই নতুন তথ্যগুলির ভিত্তিতে প্রশ্ন করা হবে। বেশ কিছু বিষয়ের স্পষ্টতা চাওয়া হবে। এর আগে, ১৬ এপ্রিল আপে জাতীয় আহ্বায়ক তথা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী কেজরীবালকে একই মামলায় নয় ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল সিবিআই। তবে, সব প্রশ্নেরই যথাযথ উত্তর দিতে পেরেছিলেন কেজরীবাল। এই কেলেঙ্কারির অভিযোগের তদন্তে, সবার প্রথম গ্রেফতার হয়েছিলেন মণীশ সিসোদিয়া। চলতি বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি তাঁকে গ্রেফতার করেছিল সিবিআই। পরে ইডি ৯ মার্চ তিহার জেলে তাঁকে গ্রেফতার করে ইডিও। ইডির প্রায় ২৬০ পৃষ্ঠার প্রাথমিক চার্জশিটে, মণীশ সিসোদিয়াকেই এই মামলায় মূল ষড়যন্ত্রকারী বলে চিহ্নিত করা হয়েছে।