Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

টার্গেট ছিল পুজোই, একবার নিলেই পাগল হয়ে যেত ছেলে-মেয়েরা! ১৮০০ কোটির সেই ‘মারাত্মক জিনিস’ হাতেনাতে ধরল পুলিশ

Drugs Recovery: জানা গিয়েছে, ওই কারখানায় প্রায় প্রতিদিনই ২৫ কেজি সিন্থেটিক ড্রাগ তৈরি হত। পুলিশ ৯০৭ কেজি মেফেড্রিন উদ্ধার করেছে। ৫০০০ কেজির কাঁচামালও উদ্ধার করা হয়েছে মাদক তৈরির।

টার্গেট ছিল পুজোই, একবার নিলেই পাগল হয়ে যেত ছেলে-মেয়েরা! ১৮০০ কোটির সেই 'মারাত্মক জিনিস' হাতেনাতে ধরল পুলিশ
এই কারখানাতেই তৈরি হত নিষিদ্ধ মাদক।Image Credit source: X
Follow Us:
| Updated on: Oct 07, 2024 | 7:11 AM

ভোপাল: উৎসবের মরশুম চলছে। প্ল্য়ানিং ছিল এই সময়ই বাজার ধরার। যুব প্রজন্মকে মারাত্মক নেশার পথে ঠেলে দেওয়ার ছক ছিল। তবে পুলিশি তৎপরতায় বানচাল হল সেই পরিকল্পনা। নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্য়ুরো ও গুজরাটের অ্যান্টি টেররিস্ট স্কোয়াডের যৌথ অভিযানেই উদ্ধার হল বিপুল পরিমাণ নিষিদ্ধ মাদক, যার বাজারমূল্য ১৮০০ কোটি টাকা!

জানা গিয়েছে, মধ্য প্রদেশের ভোপালের কাছে বাগরোদা ইন্ডাস্ট্রিয়াল এলাকায় অভিযান চালিয়ে এই বিুপুল মাদক উদ্ধার হয়। মূলত মেফেড্রোন নামক এক নিষিদ্ধ মাদক উদ্ধার হয়েছে। গ্রেফতার করা হয়েছে সান্যাল প্রকাশ বানে ও অমিত চতুর্বেদী নামক দুইজনকে।

প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানিয়েছে, সান্যাল-কে এর আগে ২০১৭ সালেও মাদক মামলায় গ্রেফতার করেছিল মুম্বই পুলিশ। ৫ বছর জেলে থাকার পর মুক্তি পেয়ে আবার মাদকের ব্যবসাতেই ফেরে। অমিত চতুর্বেদীর সঙ্গে হাত মিলিয়ে বেআইনি মাদক তৈরির কারখানা চালাচ্ছিল। ৬-৭ মাস আগেই বাগরোদা শিল্পাঞ্চলে ২৫০০ স্কোয়ার ইয়ার্ডের বিরাট জায়গা ভাড়া নেয়। সেখানেই মাদক তৈরি করা হত।

জানা গিয়েছে, ওই কারখানায় প্রায় প্রতিদিনই ২৫ কেজি সিন্থেটিক ড্রাগ তৈরি হত। পুলিশ ৯০৭ কেজি মেফেড্রিন উদ্ধার করেছে। ৫০০০ কেজির কাঁচামালও উদ্ধার করা হয়েছে মাদক তৈরির।

এটাই দেশের সবথেকে বড় বেআইনি মাদক তৈরির কারখানায় অভিযান। এই কারখানা থেকেই দেশের বিভিন্ন প্রান্তে মাদক ছড়িয়ে দেওয়া হত। মাদক তৈরি ও বিক্রির পিছনে আর কে কে জড়িত, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।