Waqf Protest Live: আগুন জ্বলছে ভাঙড়ে, ওয়াকফ বিরোধী আন্দোলন ঘিরে চরম অশান্তি শোনপুরে
Waqf Protest Live: রামলীলা ময়দানে যে ওয়াকফ নিয়ে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করা হবে, সেই প্রসঙ্গে আগে থেকে থানায় কোনও অনুমতিপত্র জমা দেওয়া হয়নি। এদিন প্রশাসনিক অনুমোদন ছাড়াই সন্দেশখালি, মিনাখাঁ, ভাঙড়ের বিভিন্ন এলাকা থেকে বিক্ষোভকারীরা ময়দানের দিকে আসতে শুরু করেন। তখনই তাদের বাসন্তী হাইওয়েতে রুখে দেয় পুলিশ।

LIVE NEWS & UPDATES
-
ভাঙড়ে চরম অশান্তির ছবি, জ্বলল পুলিশের গাড়ি, ভাঙা হল CCTV
-
CCTV ক্যামেরা ভেঙে তাণ্ডব
সুতি, ধূলিয়ান, ব্যাক টু ব্যাক ভাঙড়। ওয়াকফ প্রতিবাদের নামে একই ছকে ভাঙড়ে চলল তাণ্ডব। ভাঙড়েও কলকাতা পুলিশের সিসিটিভি ভেঙে তাণ্ডব চালানো হয় বলে অভিযোগ।
- যাতে কোনওভাবেই চিহ্নিত করা না যায়, সেকারণেই টার্গেট সিসিটিভি।
- ভাঙড় ডিভিশন কলকাতা পুলিশের আওতায় যাওয়ার পরই গোটা এলাকায় সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো হয়েছিল।
- ভাঙড়ের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এলাকা হল সোনপুর বাজার। রাস্তার ওপরে সিসিটিভি ক্যামেরা ছিল।
- দু’ধরনের সিসিটিভি লাগানো ছিল। একটা কোনও নন মুভেবল। আরেকটি ডোম সিসিটিভি ক্যামেরা, যার মুখ ঘুরিয়ে ওপরের দিকে করে দেওয়া হয়েছে। তারপরই এলাকায় চলে তাণ্ডব।
-
-
এবার জ্বলল ভাঙড়!
পুলিশের উপর হামলা দুষ্কৃতীদের
এবার ভাঙড়। ফের আক্রান্ত পুলিশ। ভাঙচুর করা হল একাধিক পুলিশের গাড়ি। কার্যত আক্রমণ করা হয়েছে পুলিশ আধিকারিকদের। ভাঙড়ের শোনপুরের ঘটনা। জানা যাচ্ছে, নয়া ওয়াকফ আইন নিয়ে প্রতিবাদ দেখাচ্ছিলেন প্রতিবাদীরা। তখনই উত্তেজনা ছড়ায়। কেউ বা কারা পুলিশের গাড়ি ভাঙুচর ও তাতে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ।
বিস্তারিত পড়ুন: এবার ভাঙড়! রাস্তার উপরই আগুন লাগিয়ে দেওয়া হল পুলিশের বাইকে
-
কলকাতার রাস্তায় ওয়াকফের প্রতিবাদে মাইকিং-মিছিল নওশাদের
- হাজারো বাধা পেরিয়ে শুরু ISF-এর ওয়াকফ আইন বিরোধী মিছিল।
- শিয়ালদহ থেকে শুরু হয়েছে মিছিল। নেতৃত্ব দিচ্ছেন ISF বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকী। করছেন মাইকিংও।
-
প্ররোচনার কথা উড়িয়ে দেওয়া যায় না, বলছে পুলিশ
জাভেদ শামিম বলেন, “যে ঘটনা ঘটেছে, যে প্রোফাইলের লোক জড়িত আছে। তাতে কোনও প্ররোচনার কথা অস্বীকার করা যায় না। কারা জড়িত, কী উদ্দেশ্য, সবটাই বের করা হবে। তবে সবার আগে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে হবে। এখানে মানুষ অনেক বেশি সচেতন। তাই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয় দ্রুত। দ্বিতীয়বার যেন এমন ঘটনা না ঘটে, সেটা দেখতে হবে।”
-
-
গুজব নিয়ন্ত্রণ করতে বন্ধ ইন্টারনেট
জাভেদ শামিম জানিয়েছেন, বেশিমাত্রায় গুজব ছড়াচ্ছে। কেউ ফোন করে বলছে হামলা হয়েছে, ৯৯ শতাংশ ক্ষেত্রেই সেগুলো ভুল বলে প্রমাণিত হচ্ছে। সেই কারণেই ইন্টারনেট রাখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
-
কাউকে ছাড়া হবে না, সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে: জাভেদ শামিম
মুর্শিদাবাদের অশান্তির ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ২০০-র বেশিজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এডিজি আইন-শৃঙ্খলা বলেন, “কেউ কোনও খবর পেলে জানান। যার দোষী, তারা ছাড়া পাবে না। দরকার হলে পাতাল থেকে নিয়ে আসব। প্রত্যেককে গ্রেফতার করে শাস্তি দেওয়া হবে। পদ যাই হোক না কেন, সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে।”
-
-
গুজবের জন্যই বন্ধ ইন্টারনেট, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পথে: জাভেদ শামিম
শেষ ৩৬ ঘণ্টায় মুর্শিদাবাদের পরিস্থিতি শান্তিপূর্ণ। এমনটাই বললেন এডিজি আইন-শৃঙ্খলা জাভেদ শামিম। কোনও বড় ঘটনা ঘটেনি বলেও উল্লেখ করেছেন তিনি। তবে গুজব নিয়ে এখনও উদ্বিগ্ন পুলিশ। শামিম বলেন, “এখনও অনেক গুজব ছড়াচ্ছে। যত বেশি গুজব ছড়াবে, ততক্ষণ পর্যন্ত পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়া খুব কঠিন। মানসিক অস্থিরতা আগে কমানো দরকার।”
-
ওয়াকফ-প্রতিবাদীদের কলকাতায় আসতে বাধা, লাঠিচার্জ পুলিশের
- পরপর দাঁড়িয়ে একের পর এক বাস।
- ওয়াকফ-উত্তেজনা ঘিরে ‘অবরুদ্ধ’ ভাঙড়ের বাসন্তী হাইওয়ে।
- পুলিশি বাঁধার মুখে পড়ে ISF কর্মী ও অন্যান্য আন্দোলনকারীরা ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করলে চলে লাঠিচার্জ।
-
সোমেও অব্যাহত ওয়াকফ-উত্তেজনা
- ওয়াকফ উত্তেজনায় অবরুদ্ধ ভাঙড়ের বাসন্তী হাইওয়ে।
- রামলীলা ময়দানের দিকে বিক্ষোভ কর্মসূচির জন্য এগিয়ে যাচ্ছিলেন আন্দোলনকারীরা।
- মাঝপথে রুখে দেয় পুলিশ। চাপিয়ে দেয় ব্যারিকেড।
- বাধা দিতেই ছড়ায় উত্তেজনা, ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা চালান আন্দোলনকারীরা।
-
মুর্শিদাবাদের আরও কয়েকটি জায়গায় বন্ধ হল ইন্টারনেট পরিষেবা
গুজব ছড়ানো রুখতে এবার মুর্শিদাবাদের আরও কয়েকটি জায়গায় ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মুর্শিদাবাদের পাশাপাশি মালদহ এবং বীরভূমের কয়েকটি জায়গায়ও বন্ধ থাকছে ইন্টারনেট পরিষেবা। আজ (রবিবার) থেকে ১৫ এপ্রিল (মঙ্গলবার) রাত ১০টা পর্যন্ত আপাতত ওইসব এলাকায় ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ থাকবে। ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ হলেও ফোনে কথা বলা যাবে। এবং এসএমএস পাঠানো যাবে। সংবাদপত্রও পৌঁছবে ওইসব এলাকায়।
-
‘কেউ গুজবে কান দেবেন না’, বললেন জঙ্গিপুর পুলিশ জেলার পুলিশ সুপার
রাজ্য পুলিশ ও বিএসএফ রয়েছেই। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশের পর মুর্শিদাবাদে পা রেখে আধাসেনা। রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার শনিবারই মুর্শিদাবাদে পৌঁছেছেন। এদিন তিনি বলেন, “পরিস্থিতি সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে।” জঙ্গিপুর পুলিশ জেলার পুলিশ সুপার আনন্দ রাই বলেন, “পরিস্থিতি এখন অনেক ভাল আছে। একটাই অনুরোধ করব, কেউ গুজবে কান দেবেন না। অনেকরকম গুজব ছড়াচ্ছে। যদি কারও কোনও সন্দেহ থাকে, আমাদের কন্ট্রোল রুমে যোগাযোগ করুন। আমরা ব্যাখ্যা দিয়ে দেব। কোনটা ঠিক, কোনটা ভুল।” এখনও পর্যন্ত ১৭০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
-
রাজপথে বিজেপির মেগা মিছিল
- চাকরি বাতিল ও মুর্শিদাবাদের অশান্তি! বাংলার জ্বলন্ত দুটি ইস্যুকে হাতিয়ার করে প্রতিবাদে মেগা মিছিল বিজেপির।
- কলেজ স্কোয়ারে সভার পর মিছিল। গন্তব্য রানি রাসমনি। মিছিলে প্রথম সারির নেতৃত্ব দিলীপ ঘোষ, বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, শুভেন্দু অধিকারী।
- রাজ্য সরকারের পতন চেয়ে দলীয় দফতর থেকে কলেজ স্কোয়ার পর্যন্ত পাশাপাশি হাঁটলেন তাঁরা।
- বিজেপি কর্মীদের একাংশের মতে, তাঁরা এতদিনে এই ছবিই বাংলার বুকে দেখতে চেয়েছিলেন।
-
কলকাতা-জঙ্গলমহল-ঝাড়খণ্ড থেকে আসছে ৮ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী
- মোট ৮ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন হচ্ছে মুর্শিদাবাদের অশান্ত এলাকায়।
- কলকাতা থেকে গেল এক কোম্পানি, জঙ্গলমহল থেকে গেল তিন কোম্পানি।
- ঝাড়গ্রাম থেকে এল এক কোম্পানি সিআরপিএফ, RAF-সহ ৪ কোম্পানি। মুর্শিদাবাদে পৌঁছালেন সিআরপিএফের আইজি পদমর্যাদার অফিসার।
ময়দানে সেন্ট্রাল ফোর্স
-
দেখা মাত্রই গুলি করার নির্দেশ দেওয়া দরকার: অর্জুন সিং
হিরণের পর রাজ্যপালের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন অর্জুন সিংয়ের। অর্জুনের সাফ কথা, রাজ্যপালকে কোথাও দেখা যাচ্ছে না। প্রশ্ন তুললেন রেলের ভূমিকা নিয়ে।
- খানিক ক্ষোভের সঙ্গেই অর্জুন বলছেন, “রাজ্যপালের ভূমিকা তো আমি কোথাও দেখতে পাচ্ছি না। বিরোধী দলনেতা কোর্টে গিয়েছিলেন। আমি হাইকোর্টকে তাঁদের নির্দেশের জন্য ধন্যবাদ জানাই।
- ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিজেপি বিধায়ক হিরণ্ময় চট্টোপাধ্যায়ও। তিনি বলছেন, “পশ্চিমবঙ্গে সাংবিধানের রক্ষা কর্তা রাজ্যপাল। যে রাজ্যপাল এই রাজ্যের নন, কেরল থেকে এসেছেন। ফলে তিনি অ আ ক খ শেখার জন্য মুখ্যমন্ত্রীর কাছে গিয়ে বসে থাকেন।” বিস্তারিত: দেখা মাত্রই গুলি করার নির্দেশ দেওয়া দরকার: অর্জুন সিং
-
সামশেরগঞ্জে ADG
- মানুষ আতঙ্কিত। হিংসা বিধ্বস্ত এলাকা পরিদর্শনে গেলে এডিজি দক্ষিণবঙ্গ সুপ্রতিম সরকার। বস্তুত, শনিবার সন্ধেয় সামশেরগঞ্জে পৌঁছে যান রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার। এরপর ঘটনাস্থলে পৌঁছন বিএসএফের দক্ষিণবঙ্গ ফ্রন্টিয়ারের ইন্সপেক্টর জেনারেল করণি সিং শেখাওয়াত।
- আর এবার ঘটনাস্থলে পৌঁছলেন দক্ষিণবঙ্গ এডিজি। বস্তুত সামশেরগঞ্জের পরিস্থিতি সামলাতে মোতায়েন ডিএসপি পদমর্যাদার দশ জন পুলিশ অফিসার। পাশাপাশি তিনজন এসআই পদমর্যাদার আধিকারিককেও এই টিমে রাখা হয়েছে বলে নবান্ন সূত্রে খবর।
-
কোথায় ইউসুফ পাঠান?
ইউসুফ পাঠান, সাংসদ
জ্বলছে মুর্শিদাবাদের একাধিক জায়গা। তপ্ত সুতি, জঙ্গিপুর, ধুলিয়ানের মতো একাধিক এলাকা। নয়া ওয়াকফ আইনের প্রতিবাদের নামে কার্যত সেখানে তাণ্ডব চালাচ্ছে দুষ্কৃতীরা। নেমেছে আধা সেনা। তবে এই অশান্ত পরিবেশের পরও কেন দেখা যাচ্ছে না বহরমপুরের তৃণমূল সাংসদ ইউসুফ পাঠানকে? ছবি পোস্ট করে এক প্রকার সেই প্রশ্ন তুলেছেন সিপিএম নেতা সৃজন ভট্টাচার্য। যে সময় মুর্শিদাবাদের মানুষ এক প্রকার দিশেহারা, সেই সময় সাংসদ ব্যস্ত তার চায়ের কাপে চুমুক দিতে। নিজের ফেসবুকে পোস্ট করা ছবিতে তেমনটাই বুঝিয়েছেন সৃজন বলে মত ওয়াকিবহাল মহলের।
বিস্তারিত পড়ুন: Yusuf Pathan: জ্বলছে মুর্শিদাবাদ, ‘চায়ের কাপে শান্তি উপভোগ করছেন TMC সাংসদ’, ছবি পোস্ট করে লিখলেন সৃজন
-
মালদহে নিচ্ছেন ঠাঁই
- দু’দিন ধরে উত্তপ্ত মুর্শিদাবাদের সামসেরগঞ্জ, সুতি, ধূলিয়ান। চোখের সামনে দাউ দাউ করে জ্বলছে সাজানো বাড়ি, দোকান, তছনছ হয়েছে ঘর- এক রাশ আতঙ্কে ঘর ছেড়ে মালদহের বৈষ্ণবনগরে ঠাঁই নিয়েছেন বহু মানুষ। ইতিমধ্যেই প্রায় শতাধিক পরিবার আশ্রয় নিয়েছেন পার্লারপুর হাইস্কুলে।
- এখনও সামসেরগঞ্জে গঙ্গার ধারে মালদহে যাওয়ার অপেক্ষায় বহু পরিবার
- এদিকে, আবার আতঙ্কে সামসেরগঞ্জে যেতেই চাইছেন না মাঝিরা।
- রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী সামাজির মাধ্যমে ভিডিয়ো পোস্ট করেছেন। তাতেও ধরা পড়েছে সেই ছবি। নিরাপত্তা কোথায়? প্রশাসনের বিরুদ্ধে ফুঁসছেন বাসিন্দারাও।
বিস্তারিত পড়ুন: ‘পুলিশকে ওরা মানছে না…’, সামসেরগঞ্জে ছেড়ে মালদহের বৈষ্ণবনগরে নদী পেরিয়ে পাড়ি শতাধিক পরিবারের
-
নেপথ্যে বাংলাদেশি যোগ?
- মুর্শিদাবাদ-মালদহের অশান্তির নেপথ্যে কি বাংলাদেশি দুষ্কৃতীরা? বাংলাদেশের চাপাই নবাবগঞ্জের মৌলবাদীরাও থাকতে পারেন। এমনটাই অনুমান করছেন বিএসএফের গোয়েন্দারা।
- দুই দেশের মধ্যে অরক্ষিত এলাকা দিয়েই বাংলাদেশি দুষ্কৃতীরা ঢুকছে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
- রিপোর্টে স্পষ্ট বলা হয়েছে, মালদহ, মুর্শিদাবাদের ওপারে রয়েছে বাংলাদেশের চাপাই নবাবগঞ্জ। যে এলাকা সব থেকে উপদ্রুত এলাকা বলে বাংলাদেশ প্রশাসনও জানায়। সেখানে দিনের পর দিন যে মৌলবাদীরা তাণ্ডব দেখিয়েছিল, তাদের সম্পূর্ণ ইন্ধান-উস্কানি রয়েছে। তাতে পা দিয়েই এপার বাংলায় মুর্শিদাবাদ-মালদহের বিভিন্ন জায়গায় অশান্তিকর পরিস্থিতি তৈরি করছে।
- রিপোর্ট আইজি-র কাছে ইতিমধ্যেই জমা করা হয়েছে
বিস্তারিত পড়ুন: মুর্শিদাবাদের অশান্তির নেপথ্যে বাংলাদেশের মৌলবাদীদের লাগাতার উস্কানি, বিএসএফের রিপোর্টে চাঞ্চল্যকর তথ্য
-
কী বলছেন জ্যোতির্ময়?
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে চিঠি লিখে বাংলায় আফস্পার দাবি জানালেন পুরুলিয়ার বিজেপি সাংসদ জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো। এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে কেন্দ্রের দ্বারস্থ হওয়ার কথাও জানিয়েছেন।
- হিংসাদীর্ণ এলাকাগুলিতে আগেই থেকেই নজরদারি চালাচ্ছিল পুলিশ। মাঠে নেমেছিল সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনীর জওয়ানরাও।
- হাইকোর্টের নির্দেশে শনিবার রাতে মুর্শিদাবাদে নেমেছে আধাসেনা। রাতভর চলেছে টহল। বিস্তারিত পড়ুন- ‘বাংলায় আফস্পা চাই’, অমিত শাহকে চিঠি লিখলেন পুরুলিয়ার বিজেপি সাংসদ
-
‘ডিজি আমাদের কাল গল্প শোনাচ্ছিলেন’
মুর্শিদাবাদের পরিস্থিতি সরেজমিনে খতিয়ে দেখতে শনিবার সন্ধ্যাতেই সেখানে পৌঁছে গিয়েছেন রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার। রবিবার সকালে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে সেই রাজীব কুমারকেই একহাত নিতে দেখা গেল বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষকে। গোটা ঘটনায় প্রশ্ন তুললেন পুলিশের ভূমিকা, অকর্মণ্যতা নিয়ে।
- “ডিজি আমাদের কাল গল্প শোনাচ্ছিলেন। লজ্জা করে না! কিন্তু মিথ্যাচারের একটা সীমা থাকা দরকার। বলছে, কিছু হয়নি। প্রতিযোগিতা চলছে মিথ্যা বলার।” বিস্তারিত: মুর্শিদাবাদের হিংসায় পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছেন দিলীপ
-
‘বিপদে পুলিশ আসেনি’, ক্ষোভ সামশেরগঞ্জের বাসিন্দাদের
- শুক্রবার-শনিবার মুর্শিদাবাদের ধুলিয়ান, সুতি বা জঙ্গিপুরে যে তাণ্ডব চলেছে, তা রীতিমতো ভয় ধরাচ্ছে।
- এলাকাবাসীরা সর্বক্ষণ আতঙ্কে রয়েছেন। ভরসা রাখতে পারছেন না পুলিশের উপরেই।
- চরম বিক্ষোভে ফেটে পড়লেন সামশেরগঞ্জ এলাকার বাসিন্দারা। তাদের মুখে একটাই কথা, “পুলিশের উপর ভরসা নেই। এলাকায় স্থায়ী বিএসএফ ক্যাম্প চাই।”
- প্রশাসনকে বিএসএফ ক্যাম্প তৈরির জন্য জমি দিতে হবে বলেও দাবি জানান তারা।
- বিস্তারিত: ভিতরে তখন বৈঠকে রাজীব কুমার, সামশেরগঞ্জ থানার বাইরে গলা চড়ালেন এলাকাবাসীরা, বললেন, ‘বিপদে পুলিশ আসেনি, বিএসএফ ক্যাম্প চাই’
-
বিএসএফের ক্যাম্প চান সামশেরগঞ্জের বাসিন্দারা।
-
মনিরুল ইসলামের বাড়িতে ভাঙচুর, পুলিশের উপরে ক্ষোভ উগরালেন বিধায়ক
- তাণ্ডবকারীদের হাত থেকে রেহাই পেলেন না ফরাক্কার তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক মনিরুল ইসলামও।
- তাঁর বাড়ি ভাঙচুর, লুটপাট করা হয়। ভাঙচুরের পর অগ্নিসংযোগের চেষ্টা হয় বলেও অভিযোগ।
- ভীত-সন্ত্রস্ত তৃণমূল বিধায়ক থানায় ছুটে আসেন।
- এলাকার পরিস্থিতি নিয়ে তিনি ক্ষোভ উগরে বলেন, “ জনপ্রতিনিধিরা যেখানে নিরাপদ নই, সেখানে সাধারণ মানুষ কীভাবে নিরাপত্তা পাবে? ” বিস্তারিত: নিরাপদ নন খোদ বিধায়কই! সামশেরগঞ্জে মনিরুল ইসলামের বাড়িতে ভাঙচুর, ‘পুলিশ ব্যর্থ’, ক্ষোভ উগরে দিলেন বিধায়ক
-
হামলার পর মনিরুল ইসলামের বাড়ির বাইরে পুলিশ।
-
সামশেরগঞ্জে পৌঁছলেন বিএসএফের দক্ষিণবঙ্গ ফ্রন্টিয়ারের ইন্সপেক্টর জেনারেল
আগেই মাঠে নেমেছিল বিএসএফ। শনিবার রাতেই কলকাতা হাইকোর্টের রায়ে মাঠে নেমেছে আধা সেনা। অশান্ত এলাকায় রাত থেকেই চলছে টহল।
- যে এলাকায় বিএসএফকে গুলি চালাতে হয়েছে এবং বিএসএফের গাড়ি আক্রান্ত হয়েছে, সেই এলাকা-সহ বিভিন্ন এলাকার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন দক্ষিণবঙ্গ ফ্রন্টিয়ারের আইজি।
- শনিবার রাতেও নতুন করে অশান্তি ছড়ায় সামশেরগঞ্জের একাধিক প্রান্তে। হিজলতলায় বিএসএফের গাড়িতে ভাঙচুর চলেছে বলে জানা যাচ্ছে।
- সকাল থেকে গোটা এলাকই থমথমে। চলছে পুলিশি টহল। কোথাও কোনও জমায়েত দেখলেই তা হটিয়ে দিচ্ছে পুলিশ, আধাসেনা। বিস্তারিত: আগেই গিয়েছেন পুলিশের ডিজি, এবার ‘অশান্ত’ মুর্শিদাবাদে চলে এলেন BSF-র আইজি, বললেন বড় কথা
-
‘আই লাভ ধুলিয়ান’-এর পড়ে আছে শুধু ‘D’, ‘জলে গেল’ ১ লক্ষ টাকা
তপ্ত ধুলিয়ান
রাস্তায় পড়ে রয়েছে ঠেলাগাড়ি। চারিদিকে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে সিঙারা-মিষ্টি। দেখে বোঝাই যাচ্ছে কীভাবে নষ্ট করা হয়েছে খাবার। মুর্শিদাবাদের একাংশ জায়গার অবস্থা ঠিক এমনই। মুর্শিদাবাদের ধুলিয়ানকে সাজাতে যা যা উদ্যোগ নিয়েছিল প্রশাসন, তার প্রায় অনেক কিছুরই ধ্বংসাবশেষ পড়ে রয়েছে এলাকায়। ঠিক যেমন ধুলিয়ান থানা থেকে ঠিক ১০০ মিটার দূরত্বে প্রায় এক লক্ষ টাকার বেশি খরচ করে তৈরি করা হয়েছিল ‘আই লাভ ধুলিয়ান’। পড়ে রয়েছে ‘D’। সৌন্দর্যায়নের জন্য সাজানো হয়েছিল গোটা এলাকা। এখন সেখানেই রয়েছে শুধুই তছনছের ছবি।
বিস্তারিত পড়ুন: ‘আই লাভ ধুলিয়ান’-এর পড়ে আছে শুধু ‘D’, ‘জলে গেল’ ১ লক্ষ টাকা
-
কী বলছেন জঙ্গিপুরের সাংসদ
জঙ্গিপুরের সাংসাদের স্পষ্ট মত, যাঁরা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তাঁদের প্রায় প্রত্যেকেই বাইরের। তাঁর সাফ কথা, “কোথা থেকে ডুকছে জানি না।” তবে এই ঘটনা আগে কখনও সামশেরগঞ্জে হয়নি বলেই তিনি জানান।”
- একদিন আগে এই সামশেরগঞ্জেই বাবা এবং ছেলেকে কুপিয়ে খুনের ঘটনা তোলপাড় ফেলে দিয়েছিল রাজনৈতিক মহলে। এ ঘটনা নিয়েও শোক প্রকাশ করেন জঙ্গিপুরের সাংসদ।
- বাইরে থেকে যে লোক ঢুকছে সে বিষয়ে একমত ফরাক্কার তৃণমূল বিধায়ক মনিরুল ইসলামও। তান্ডবকারীদের হাত থেকে রেহাই পায়নি তাঁর বাড়িও। বিস্তারিত: ‘ওরা কোথা থেকে ঢুকছে জানি না’, ‘বাইরের লোকেই’ সিঁদুরে মেঘ দেখছেন জঙ্গিপুরের সাংসদ
কলকাতা: আগে থেকেই মোতায়েন ছিল বিএসএফ। শনিবার কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে অশান্তি ঠেকাতে মাঠে নেমেছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। একইসঙ্গে কাজ করবে পুুলিশের সঙ্গে। শনিবার রাতেও নতুন করে অশান্তি ছড়াতে দেখা যায় সামশেরগঞ্জের একাধিক প্রান্তে। হিজলতলায় বিএসএফের গাড়িতেও ভাঙচুর চলেছে বলে অভিযোগ। শনিবার সন্ধ্যাতেই মুর্শিদাবাদে পৌঁছে গিয়েছেন রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার। পৌঁছে গিয়েছেন দক্ষিণবঙ্গ ফ্রন্টিয়ারের ইন্সপেক্টর জেনারেল করণি সিং সেখাওয়াতও। নানা প্রান্তে চলছে আধা সেনার টহল।
Published On - Apr 13,2025 11:04 AM





