COVID-19 Update: সপ্তাহের শুরুতে অনেকটা স্বস্তি, এক ধাক্কায় ৭ হাজারে নেমে এল দৈনিক করোনা সংক্রমণ

COVID-19 Cases in India: বর্তমানে দেশে সংক্রমণের হার ৯.১৬ শতাংশ। সাপ্তাহিক সংক্রমণের হার ৫.৪১ শতাংশে পৌঁছেছে। দেশে করোনায় সুস্থতার হার ৯৮.৬৭ শতাংশ এবং মৃত্যুহার ১.১৮ শতাংশ।

COVID-19 Update: সপ্তাহের শুরুতে অনেকটা স্বস্তি, এক ধাক্কায় ৭ হাজারে নেমে এল দৈনিক করোনা সংক্রমণ
সামান্য স্বস্তি করোনা সংক্রমণে। ছবি:PTI
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Apr 24, 2023 | 11:11 AM

নয়া দিল্লি: বিগত কয়েক সপ্তাহ ধরেই চিন্তা বাড়াচ্ছিল দেশের দৈনিক করোনা সংক্রমণ (COVID-19)। তবে নতুন সপ্তাহের শুরুতে মিলল স্বস্তি। এক ধাক্কায় বেশ অনেকটাই কমল দেশের করোনা সংক্রমণ। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের (Union Health Ministry) তথ্য় অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৭১৭৮ জন। একদিনেই দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৩ হাজার কমেছে। আক্রান্তের সংখ্যা কমার জেরে পাল্লা দিয়ে কমেছে সক্রিয় রোগীর সংখ্যাও। বর্তমানে দেশে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা (Active Cases) ৬৭ হাজার ৮০৬ থেকে কমে ৬৫ হাজার ৬৮৩-তে পৌঁছেছে।

সপ্তাহ শেষে রবিবারও দেশে করোনা সংক্রমণ ১০ হাজারের গণ্ডিতেই ছিল। তবে এ দিন এক ধাক্কায় অনেকটা কমে যায় আক্রান্তের সংখ্যা। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৭১৭৮-এ কমে দাঁড়িয়েছে।

করোনা আক্রান্তের সংখ্যার পাশাপাশি করোনায় মৃতের সংখ্যাও এক ধাক্কায় অনেকটাই হ্রাস পেয়েছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় মৃত্য়ু হয়েছে ১৬ জনের। এরমধ্য়ে কেরলে ৮টি পুরনো মৃত্যুর তথ্য যোগ হয়েছে। অর্থাৎ একদিনে করোনা সংক্রমণে ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই নিয়ে দেশে মোট করোনায় মৃতের সংখ্য়া ৫ লক্ষ ৩১ হাজার ৩৪৫-এ বেড়ে দাঁড়িয়েছে।

বর্তমানে দেশে সংক্রমণের হার ৯.১৬ শতাংশ। সাপ্তাহিক সংক্রমণের হার ৫.৪১ শতাংশে পৌঁছেছে। দেশে করোনায় সুস্থতার হার ৯৮.৬৭ শতাংশ এবং মৃত্যুহার ১.১৮ শতাংশ।

হঠাৎ করে করোনার এই ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণের জন্য চিকিৎসক-গবেষকরা করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট এক্সবিবি.১.১৬- কেই দায়ী করেছেন। তবে গবেষকরা জানিয়েছেন, বিগত তিন বছরে করোনা সংক্রমণ ও টিকাকরণের কারণে হাইব্রিড রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়ে গিয়েছে। করোনার এই ভ্য়ারিয়েন্ট অতি সংক্রামক হলেও, সংক্রমণ গুরুতর আকার ধারণ করছে না এবং হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার হারও কম।