Ayodhya Ram Mandir: রামলালার জন্য রুপোর ভোগের থালা-পদ্মবাতি-কলস নিয়ে হাজির জয়পুরের যুবক

Ayodhya Ram Mandir: লক্ষ্য বাবুয়াল জানান, জয়পুর থেকে অযোধ্যা আসার পর রামমন্দিরের পুরোহিত ও রাম জন্মভূমি ট্রাস্টের মহাসচিব চম্পত রায়ের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎ হয়। এই ভোগের থালা আদ্যোপান্ত ভক্তি ও ভক্তের প্রেমের আধার। সনাতন ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে তৈরি করা হয়েছে তা।

Ayodhya Ram Mandir: রামলালার জন্য রুপোর ভোগের থালা-পদ্মবাতি-কলস নিয়ে হাজির জয়পুরের যুবক
এই সেই রুপোর থালা-বাতি-কলস।Image Credit source: ANI
Follow Us:
| Updated on: Jan 17, 2024 | 8:00 AM

অযোধ্যা: ২২ তারিখ রামমন্দিরের উদ্বোধন হবে অযোধ্যায়। ইতিমধ্যেই রামভক্তরা আসতে শুরু করেছেন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে। আরাধ্যের জন্য সঙ্গে আনছেন নানা উপহারও। রাজস্থানের জয়পুর থেকে এসেছেন লক্ষ্য বাবুয়াল। সঙ্গে এনেছেন রুপোর তৈরি ভোগের থালা, বাতি, কলস। রামলালাকে এই থালাতেই ভোগ দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

লক্ষ্য বাবুয়াল জানান, জয়পুর থেকে অযোধ্যা আসার পর রামমন্দিরের পুরোহিত ও রাম জন্মভূমি ট্রাস্টের মহাসচিব চম্পত রায়ের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎ হয়। এই ভোগের থালা আদ্যোপান্ত ভক্তি ও ভক্তের প্রেমের আধার। সনাতন ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে তৈরি করা হয়েছে তা।

লক্ষ্যের কথায়, “আমি জয়পুরের। রুপোর তৈরি ভোগদানের থালা নিয়ে এসেছি আমরা। সবথেকে ভাল লাগছে এটা জেনে যে, সেই থালা রামমন্দিরে যাবে। মন্দিরের ট্রাস্টের তরফে তা গ্রহণ করা হয়েছে। ওনারা বলছিলেন, ২২ তারিখ এই থালাতেই ভোগ দেওয়া হবে ভগবানকে। এমনকী প্রতিদিন এই থালাতেই ভোগ দেওয়া হবে।”

লক্ষ্য জানান, এই থালার বিশেষত্ব হল গোল্ড প্লেটেড বেসে এটা তৈরি। গোলাকার সেই অংশের উপরে রুপোর হনুমান মূর্তি রয়েছে। হনুমানের দুই হাত উপরের দিকে। হাতে ধরা রামলালার জন্য আনা ভোগের থালা। সঙ্গে রয়েছে চারটি পদ্মের মতো দেখতে বাটি, একটি কলস। সবই রুপোর।

লক্ষ্য বাবুয়ালের কথায়, “থালার উপরে রয়েছে সূর্য। হনুমান অশোকবনে গিয়ে সীতাকে ১৫টি শ্লোকে রামের বর্ণনা করেছিল। পদ্মপাতার মতো তার চোখ, সূর্যের মতো তেজ, বৃহস্পতির সমান চরিত্রের কথা বলেছিল হনুমান। সেই বিষয়গুলি থালাতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। রয়েছে ১০টি তুলসী পাতাও। সেটাও রুপোর। চারটে বাটিও রয়েছে। তাতে ভোগ দেওয়া হবে ২২ তারিখ। রয়েছে একটি কলস। কলসের নীচে চারটে ঘোড়া আছে। কলসের গায়ে আছে ধ্বজা, স্বস্তিক চিহ্ন, ধনুক, রামের তিলক, শঙ্খ, ওম।”