AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

CISF in RG Kar: আরজি করে অসহযোগিতার মুখে CISF! রাজ্যর বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র

RG Kar CISF: কাজ করতে গিয়ে তাদের পদে পদে বাধার মুখে পড়তে হয়েছে বলে অভিযোগ কেন্দ্রর। রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে সিআইএসএফ বাহিনীকে যথাযথ সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে না, অসবযোগিতা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর), এই বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টে একটি আবেদন করেছে অমিত শাহর দফতর।

CISF in RG Kar: আরজি করে অসহযোগিতার মুখে CISF! রাজ্যর বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র
২৩ অগস্ট আরজি করের নিরাপত্তার দায়িত্ব নিয়েছিল সিআইএসএফImage Credit: TV9 Bangla
| Updated on: Sep 03, 2024 | 8:08 PM
Share

নয়া দিল্লি: এবার আরজি করে সিআইএসএফ মোতায়েন নিয়েও রাজ্য বনাম কেন্দ্র। গত ২০ অগস্ট, আরজি করের ঘটনার প্রেক্ষিতে এই সরকারি মেডিক্যাল কলেজে নিরাপত্তার জন্য কেন্দ্রীয় শিল্প নিরাপত্তা বাহিনী বা সিআইএসএফ কর্মীদের মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। নির্দেশ মেনে ২৩ অগস্ট থেকে আরজি করের নিরাপত্তার দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছে এই কেন্দ্রীয় বাহিনী। কিন্তু, কাজ করতে গিয়ে তাদের পদে পদে বাধার মুখে পড়তে হয়েছে বলে অভিযোগ কেন্দ্রর। রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে সিআইএসএফ বাহিনীকে যথাযথ সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে না, অসবযোগিতা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক।

মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর), এই বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টে একটি আবেদন করেছে অমিত শাহর দফতর। তাদের দাবি, সিআইএসএফ-এর থাকার জায়গা নেই। নিরাপত্তা রক্ষায় প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি নেই। পরিবহনের ব্যবস্থাও অপ্রতুল। এই অবস্থায় তাদের দায়িত্ব পালনে বহু সমস্যায় পড়ছেন সিআইএসএফ কর্মীরা। সুপ্রিম কোর্টকে মন্ত্রক জানিয়েছে, বর্তমানে সিআইএসএফ কর্মীদের থাকতে হচ্ছে কলকাতার উপকণ্ঠে এক জায়গায়। সেখান থেকে আরজি কর হাসপাতালে পৌঁছাতে তাদের এক ঘন্টা সময় লাগছে। কাজেই, জরুরী পরিস্থিতি তৈরি সিআইএসএফ কার্যকরভাবে প্রতিক্রিয়া দিতে পারবে না।

এই পরিস্থিতিতে সিআইএসএফ কর্মীদের জন্য যথাযথ সুবিধা দেওয়ার উপর জোর দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। কেন্দ্রর আবেদন, সিআইএসএফ-কে যাতে পশ্চিমবঙ্গ সরকার সম্পূর্ণ সহযোগিতা করে, সেই বিষয়ে রাজ্য সরকারকে স্পষ্ট নির্দেশ দিতে হবে শীর্ষ আদালতকে। শীর্ষ আদালতের আদেশ যাতে পশ্চিমবঙ্গ সরকার সম্পূর্ণরূপে মেনে চলে, তা নিশ্চিত করতে হবে। আর যদি রাজ্য ইচ্ছাকৃতভাবে সেই আদেশ না মানে, সেই ক্ষেত্রে যেন রাজ্যের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করা হয়।

আরও খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Tv9 বাংলা অ্যাপ (Android/ iOs)