২০৪৭ সালের মধ্যে কীভাবে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হয়ে উঠবে ভারত, WITT-তে বলবেন অমিতাভ কান্ত

What India Thinks Today: অমিতাভ কান্ত কেরলে সফট পাওয়ার ক্লাবের বার্ষিক সম্মেলনে যোগ দিয়েছিলেন জি-২০ র ভারতের শেরপা অমিতাভ কান্ত। সেখানে তিনি বলেন, "ভারত নিজের মধ্যে সফট ও হার্ড পাওয়ারের সংমিশ্রণ তৈরি করেছে। অনন্য এক সভ্যতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ।"

২০৪৭ সালের মধ্যে কীভাবে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হয়ে উঠবে ভারত, WITT-তে বলবেন অমিতাভ কান্ত
অমিতাভ কান্ত।Image Credit source: TV9 Bharatvarsh
Follow Us:
| Updated on: Feb 23, 2024 | 4:45 PM

নয়া দিল্লি:  রাজধানীতে বসছে চাঁদের হাট। দেশের সবথেকে বড় নিউজ নেটওয়ার্ক TV9 আয়োজন করেছে “হোয়াট ইন্ডিয়া থিঙ্কস টুডে” কনক্লেভের। আগামী ২৫ থেকে ২৭ ফেব্রুয়ারি এই সম্মেলন হতে চলেছে দিল্লিতে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এছাড়াও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর, রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন। হোয়াট ইন্ডিয়া থিঙ্কস টুডের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেই গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখবেন জি-২০ তে ভারতে শেরপা তথা নীতি আয়োগের প্রাক্তন চিফ এগজেকিউটিভ অফিসার অমিতাভ কান্ত। “ব্রান্ড ইন্ডিয়া: লেভারেজিম সফট পাওয়ার” শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি বক্তব্য রাখবেন। ভারত কীভাবে গ্লোবাল সুপারপাওয়ার হিসাবে উঠে আসছে, তা নিয়েই বক্তব্য রাখবেন অমিতাভ কান্ত।

কনক্লেভের দ্বিতীয় দিনে, ২৬ ফেব্রুয়ারি “ইন্ডিয়া: পয়েজড ফর দ্য নেক্সট বিগ লিপ” শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

সম্প্রতিই অমিতাভ কান্ত কেরলে সফট পাওয়ার ক্লাবের বার্ষিক সম্মেলনে যোগ দিয়েছিলেন জি-২০ র ভারতের শেরপা অমিতাভ কান্ত। সেখানে তিনি বলেন, “ভারত নিজের মধ্যে সফট ও হার্ড পাওয়ারের সংমিশ্রণ তৈরি করেছে। অনন্য এক সভ্যতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। ভারতের অভূতপূর্ব ইতিহাস, সভ্যতা, সংস্কৃতি রয়েছে, যা বিশ্বের কাছে সফট পাওয়ারের উদাহরণ হিসাবে তুলে ধরা প্রয়োজন।”

অমিতাভ কান্তের দাবি, আগামী ২০৪৭ সালের মধ্যে ৩৫ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি হয়ে উঠবে ভারত। এর জন্য তিন দশক ধরে ভারতের ৯ থেকে ১০ শতাংশ হারে বার্ষিক বৃদ্ধির প্রয়োজন। ২০৪৭ সালের মধ্যে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হয়ে উঠবে ভারত।

প্রাক্তন আইএএস অফিসারের মতে, নতুন উদ্যোগপতিদের আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও লজিস্টিকের মতো ক্ষেত্রে বিশেষ নজর দেওয়া উচিত। সরকার স্টার্টআপের উদ্যোগকে বিশেষভাবে সাহায্য করছে।