Delhi Airport: শহরের যে কোনও প্রান্ত থেকে মাত্র ২০ মিনিটেই পৌঁছে যাওয়া যাবে বিমানবন্দর

Nitin Gadkari: বিশ্বের এক নম্বর গাড়ি নির্মাণ হাবও ভারতে হবে বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গডকড়ি। তিনি বলেন, আগামী ৩-৪ বছরের মধ্যেই বিশ্বের এক নম্বর গাড়ি নির্মাণ হাব হওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। গত ৯ বছরে অটোমোবাইল শিল্প ৪.৫ লক্ষ কোটি থেকে ১২.৫ লক্ষ কোটি টাকায় পৌঁছেছে।

Delhi Airport: শহরের যে কোনও প্রান্ত থেকে মাত্র ২০ মিনিটেই পৌঁছে যাওয়া যাবে বিমানবন্দর
নতুন রিং রোড ধরে দিল্লি বিমানবন্দর যাওয়া আরও সহজ।
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Oct 02, 2023 | 10:50 PM

নয়া দিল্লি: দিল্লি মানেই যানজট। দিল্লি শহরের যে কোনও প্রান্ত থেকে বিমানবন্দরে (Delhi airport) যেতে অন্তত ২ ঘণ্টা সময় লাগে। যানজটের কারণে দিল্লি এয়ারপোর্ট পৌঁছনোর জন্য হাতে অতিরিক্ত সময় নিয়ে বেরোতে হয়। তবে সেই দুর্ভোগের দিন এবার শেষ হতে চলেছে। আর অতিরিক্ত সময় হাতে নিয়ে বেরোনোর প্রয়োজন নেই। এবার মাত্র ২০ মিনিটেই পৌঁছে যাওয়া যাবে দিল্লি বিমানবন্দর। শুনতে অবিশ্বাস্য লাগছে! এবার এমনটাই হবে বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় সড়ক ও পরিবহণ মন্ত্রী নীতিন গডকড়ি। দিল্লিতে যে নতুন রিং রোড তৈরি হচ্ছে, সেই রোড ধরেই মাত্র ২০ মিনিটে দিল্লি বিমানবন্দরে পৌঁছে যাওয়া যাবে বলে জানান তিনি। শীঘ্রই এই রোড চালু হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন মন্ত্রী (Nitin Gadkari)।

কেন্দ্রীয় সড়ক ও পরিবহণ মন্ত্রী নীতিন গডকড়ি বলেন, “রিং রোড, আরবান এক্সটেনশন রোড-২ আগামী ২-৩ মাসের মধ্যেই খুলে দেওয়া হবে। ফলে কেউ দিল্লিতে এলে এবং তারপর বিমানবন্দরে যেতে যদি সাধারণভাবে ২ ঘণ্টা সময় লাগে, এই রাস্তাটি খুলে দিলে মাত্র ২০ মিনিটে বিমানবন্দরে পৌঁছে যাবে।”

সম্প্রতি নরেন্দ্র মোদী সরকারের নির্মিত নতুন সংসদ ভবন, কমিউনিটি সেন্টার ভারত মণ্ডপম বিশেষ প্রশংসা কুড়িয়েছে। এবার দিল্লি বিমানবন্দর-সংলগ্ন নতুন রিং রোড নির্মাণ সম্পূর্ণ হলে দিল্লি বিমানবন্দরে যাওয়ার সময়ও অনেকটা কমবে। ফলে দিল্লিবাসী থেকে পর্যটক ও বিদেশি অতিথিরা বিশেষ উপকৃত হবেন।

এছাড়া বিশ্বের এক নম্বর গাড়ি নির্মাণ হাবও ভারতে হবে বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গডকড়ি। তিনি বলেন, আগামী ৩-৪ বছরের মধ্যেই বিশ্বের এক নম্বর গাড়ি নির্মাণ হাব হওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। গত ৯ বছরে অটোমোবাইল শিল্প ৪.৫ লক্ষ কোটি থেকে ১২.৫ লক্ষ কোটি টাকায় পৌঁছেছে এবং এই শিল্পে সাড়ে ৪ কোটি মানুষ কাজ পেয়েছেন বলে জানান নীতিন গডকড়ি।