AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

SDRF Celebration: ১৭ দিনের তপস্যা, উদ্ধারকাজ শেষের পর নাচ উত্তরকাশীর SDRF-র, পা মেলালেন ত্রাতা আর্নল্ডও

শ্রমিকদের উদ্ধার করার পর আনন্দে আত্মহারা উদ্ধারকারী দলও। উদ্ধারকাজের ম্যারাথন অভিযানের পর আনন্দে নেচে ওঠেন তাঁরা। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ছবি পোস্ট করেছেন আন্তর্জাতিক টানেলিং এক্সপার্ট আর্নল্ড ডিক্স।

SDRF Celebration: ১৭ দিনের তপস্যা, উদ্ধারকাজ শেষের পর নাচ উত্তরকাশীর SDRF-র, পা মেলালেন ত্রাতা আর্নল্ডও
SDRF-র কর্মীদের সঙ্গে নাচ আর্নল্ডের।Image Credit: Twitter
| Edited By: | Updated on: Nov 30, 2023 | 10:32 AM
Share

উত্তরকাশী: এক প্রকার তপস্যাই বটে। দীর্ঘ ১৭ দিন ধরে উত্তরকাশীতে চলেছে উদ্ধারকাজ। মঙ্গলবার রাতে অবশেষে সিলকিয়ারা সুড়ঙ্গ থেকে উদ্ধার করা হয় আটকে পড়া ৪১ শ্রমিককে। সম্পূর্ণ অক্ষত অবস্থাতেই উদ্ধার করা হয়েছে সমস্ত শ্রমিককে। বর্তমানে তাঁরা ঋষিকেশের এইমসে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এদিকে, শ্রমিকদের উদ্ধার করার পর আনন্দে আত্মহারা উদ্ধারকারী দলও। উদ্ধারকাজের ম্যারাথন অভিযানের পর আনন্দে নেচে ওঠেন তাঁরা। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ছবি পোস্ট করেছেন আন্তর্জাতিক টানেলিং এক্সপার্ট আর্নল্ড ডিক্স (Arnold Dix)।

এক্স হ্যান্ডেলে আর্নল্ড ডিক্স এসডিআরএফ কর্মীদের নাচের একটি ভিডিয়ো পোস্ট করেন। ভিডিয়োয় এসডিআরএফ কর্মীদের একটি ভেঙে পড়া শুকনো গাছের উপরে দাঁড়িয়ে নাচ করতে দেখা যায়। ভিডিয়োর ক্যাপশনে আর্নল্ড লেখেন, “কখনও ভেবেছেন উদ্ধারকারীদের কী অনুভূতি হয় যখন সকলকে সুরক্ষিতভাবে উদ্ধার করে আনলে কেমন অনুভূতি হয়? উত্তরাখণ্ডের এসডিআরএফের উদ্ধারকারী দলের সঙ্গে এই উদযাপনে যোগ দিন।”

উত্তরকাশীর উদ্ধারকাজের ধীরগতি নিয়ে একাধিক প্রশ্ন ওঠায়, ব্যাখ্যা দিয়ে আর্নল্ড ডিক্স বলেন, “উদ্ধারকাজের জন্য একাধিক পরিকল্পনা থাকলেও, নানা সমস্যা ছিল। ভার্টিকাল ড্রিলিম শুরুর জন্য ধসে পড়া সুড়ঙ্গের উপরে রাস্তা তৈরি নিয়ে বিতর্ক হয়েছিল। বিশেষজ্ঞরা উদ্ধারকাজের পাশাপাশি প্রাকৃতিক ভারসাম্যের দিকটির উপরেও নজর রাখছিলেন।”

তিনি বলেন, “আমাদের উদ্ধারকাজের গতি নিয়ে অনেক সমালোচনা হয়েছে, কিন্তু আমাদের লক্ষ্যই ছিল অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে আটকে থাকা ৪১ শ্রমিককে সুরক্ষিতভাবে উদ্ধার করে আনা। উদ্ধারের জন্য একাধিক পথ তৈরি করেছিলাম আমরা। প্রতিটি ধাপে আমরা অত্যন্ত সতর্ক ছিলাম, যাতে সাধারণ মানুষের জনজীবনে কোনও প্রভাব না পড়ে।”